‘এই কাজ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ক্ষুধাকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ইসরাইলের ব্যবহারের নির্লজ্জ প্রকাশ’।
মুত্তাকির এই ভারত সফর ঘিরে ভূ-রাজনীতিতে বিশেষ করে পাকিস্তানের জন্য একটি ‘বড় ধাক্কা’ হিসেবে মনে করছেন অনেকে। কারণ দীর্ঘদিন ধরে কাবুলের ওপর প্রভাব বজায় রাখার চেষ্টা করে আসছে ইসলামাবাদ। এখন ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক তৈরি হলে তা পাকিস্তান-আফগানিস্তান সম্পর্ককে নতুন মাত্রা দেবে।
উদ্ধারকর্মীরা জানাচ্ছেন, বিশেষ ক্যামেরা ব্যবহার করে কয়েকজন জীবিত থাকার সংকেত পাওয়া গেছে। কিন্তু ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ফলে হাতে হাতে ধ্বংসস্তূপ সরাতে হচ্ছে।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল ক্যাটজ এক্সে লিখেছেন, গাজা সিটিতে থেকে যাওয়া সবাইকে “সন্ত্রাসী কিংবা সন্ত্রাসীদের সমর্থক” হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ জানান, এ সম্মেলন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংলাপ, সহযোগিতা ও বোঝাপড়া বাড়ানোর এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হবে। ভারত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় দীর্ঘদিন ধরেই অন্যতম বৃহৎ ও ধারাবাহিক অবদান রাখা দেশ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারত কেবল তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার নিজস্ব ওয়েবসাইটের দেওয়া তথ্য বলছে, এটি মূলত ২০২৫ সালেই গঠিত একটি আন্তর্জাতিক বেসামরিক প্রতীকী নৌ বহর। এর মূল লক্ষ্য গাজার ওপর ইসরায়েলের আরোপিত সামুদ্রিক অবরোধ ভেঙে দিয়ে গাজায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া।
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) ইহুদিদের পবিত্রতম দিন ইয়ম কিপুরে ইহুদি উপসনালয় সিনাগগে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজনকেও গুলি করা হয়েছে।
আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার আমহারা অঞ্চলে একটি গির্জায় অস্থায়ীভাবে নির্মিত মঞ্চ ভেঙে পড়ে অন্তত ৩৬ জন নিহত হয়েছেন।
গাজাগামী ত্রাণবাহী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার অন্তত ৩৯টি নৌযান আটক দিয়েছে ইসরাইল। এসব নৌযানে বিদেশি কর্মীদের সঙ্গে ছিলেন সুইডিশ জলবায়ুকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও।
গাজার জলসীমায় গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মিকেনো জাহাজকে আটকে দিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলের কড়া অবরোধ ভেঙে আন্তর্জাতিক মানবাধিকারকর্মীরা ত্রাণবাহী একটি জাহাজ নিয়ে গাজার জলসীমায় প্রবেশ করেছেন। তাদের এই দুঃসাহসিক অভিযানকে ইতিহাসের এক অনন্য মুহূর্ত হিসেবে দেখছেন অনেকে।
বুধবার লাকলিয়াতে একদল বিক্ষোভকারী অস্ত্র লুটপাটের উদ্দেশ্যে একটি পুলিশ স্টেশনে হামলা চালায়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ও টিয়ারশেল ছোড়ে। ফলে ঘটনাস্থলেই ২ জন নিহত এবং কয়েকজন আহত হন।
উত্তর আফ্রিকার দেশ মরক্কোতে তরুণ প্রজন্মের (জেন জি) সরকারবিরোধী বিক্ষোভ সহিংস রূপ নিয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির উপকূলীয় শহর আগাদিরের লাকলিয়া এলাকায় পুলিশের গুলিতে দুই বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছেন।