ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফিলিস্তিনের গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। পাশাপাশি হামাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন অস্ত্রসমর্পণ করে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রেসিডেন্ট আব্বাস। ভিসা না পাওয়ায় নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে সশরীরে যগ দিতে পারেননি তিনি। পরে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ভাষণ দেন।
আব্বাস এমন সময়ে এ আহ্বান জানালেন যখন ইউরোপীয় দেশগুলো ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। তার ভাষণ দেওয়ার কিছু সময় আগেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেন। আগের দিন কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য একই স্বীকৃতি দেয়।
হামাসকে অস্ত্রসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে আব্বাস বলেন, হামাসকে অস্ত্র হস্তান্তরের আহ্বান জানাই। গাজায় হামাসের কোনো শাসন থাকবে না। আমরা একটি একক রাষ্ট্র চাই, যেখানে কোনো অস্ত্র থাকবে না।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। পাশাপাশি জাতিসংঘ ও ত্রাণ সংস্থার মাধ্যমে মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি অবিলম্বে গাজা ও পশ্চিম তীরের পুনর্গঠন শুরু করার কথা বলেছেন।
মাহমুদ আব্বাস বলেন, যুদ্ধ শেষ হওয়ার তিন মাসের মধ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান প্রণয়ন করা হবে, যেন ক্ষমতার সঠিক হস্তান্তর নিশ্চিত হয়। এরপর আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং একটি আইনের শাসনমূখী রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা হবে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ১৪৯টি দেশের প্রশংসা করেন আব্বাস। যেসব দেশ এখনো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়নি, তাদেরও স্বীকৃতি দিতে অনুরোধ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ সৌদি আরব ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে মিলিয়ে জাতিসংঘ সম্মেলনের সময়ে গৃহীত যেকোনো শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করার প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট।
ফিলিস্তিনের গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। পাশাপাশি হামাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন অস্ত্রসমর্পণ করে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রেসিডেন্ট আব্বাস। ভিসা না পাওয়ায় নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে সশরীরে যগ দিতে পারেননি তিনি। পরে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ভাষণ দেন।
আব্বাস এমন সময়ে এ আহ্বান জানালেন যখন ইউরোপীয় দেশগুলো ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। তার ভাষণ দেওয়ার কিছু সময় আগেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেন। আগের দিন কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য একই স্বীকৃতি দেয়।
হামাসকে অস্ত্রসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে আব্বাস বলেন, হামাসকে অস্ত্র হস্তান্তরের আহ্বান জানাই। গাজায় হামাসের কোনো শাসন থাকবে না। আমরা একটি একক রাষ্ট্র চাই, যেখানে কোনো অস্ত্র থাকবে না।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। পাশাপাশি জাতিসংঘ ও ত্রাণ সংস্থার মাধ্যমে মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি অবিলম্বে গাজা ও পশ্চিম তীরের পুনর্গঠন শুরু করার কথা বলেছেন।
মাহমুদ আব্বাস বলেন, যুদ্ধ শেষ হওয়ার তিন মাসের মধ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান প্রণয়ন করা হবে, যেন ক্ষমতার সঠিক হস্তান্তর নিশ্চিত হয়। এরপর আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং একটি আইনের শাসনমূখী রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা হবে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ১৪৯টি দেশের প্রশংসা করেন আব্বাস। যেসব দেশ এখনো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়নি, তাদেরও স্বীকৃতি দিতে অনুরোধ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ সৌদি আরব ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে মিলিয়ে জাতিসংঘ সম্মেলনের সময়ে গৃহীত যেকোনো শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করার প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট।
এছাড়া গত একদিনেই ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষে আরও চারজন মারা গেছেন। এতে ক্ষুধাজনিত মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৪০ জনে, যাদের মধ্যে ১৪৭ জনই শিশু।
২ দিন আগে