
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ভারতের নয়াদিল্লিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সদস্য পাঠানো দেশগুলোর (ইউএনটিসিসি) প্রধানদের নিয়ে সম্মেলন আয়োজন করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। আগামী ১৪ থেকে ১৬ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় উচ্চ পর্যায়ের এ বৈঠকে অংশ নেবেন ৩০টিরও বেশি দেশের সেনাপ্রধান ও প্রতিনিধি, যারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।
ভারতের রাজধানী দিল্লির মানেকশ সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক কার্টেন রেইজার অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি স্টাফ (ইনফরমেশন সিস্টেমস অ্যান্ড ট্রেনিং) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ কপূর এ সম্মেলনের তথ্য তুলে ধরেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ জানান, এ সম্মেলন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংলাপ, সহযোগিতা ও বোঝাপড়া বাড়ানোর এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হবে। ভারত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় দীর্ঘদিন ধরেই অন্যতম বৃহৎ ও ধারাবাহিক অবদান রাখা দেশ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারত কেবল তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে না, বরং অভিজ্ঞতা, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন ভাগাভাগির মাধ্যমে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে চায়।
তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা শান্তিরক্ষা অভিযানে সহযোগিতা জোরদার, অভিজ্ঞতা ও সেরা চর্চা বিনিময়, আত্মনির্ভর ভারতের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ব্যবহার এবং শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত দেশগুলোর কণ্ঠস্বর আরও জোরালো করার মতো বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি শান্তিরক্ষা অভিযানে নিরাপত্তা বাড়ানো, সমন্বিত প্রস্তুতি এবং বৈশ্বিক শান্তির টেকসই কাঠামো গড়ার কৌশল নিয়েও মতবিনিময় হবে।
ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলংকা, নেপাল, আলজেরিয়া, আর্মেনিয়া, ব্রাজিল, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, আইভরি কোস্ট, ইথিওপিয়া, ফিজি, ফ্রান্স, ঘানা, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, কাজাখস্তান, কেনিয়া, কিরগিজস্তান, মাদাগাস্কার, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, নাইজেরিয়া, তানজানিয়া, উগান্ডা, উরুগুয়ে, ভিয়েতনাম, রুয়ান্ডা ও সেনেগালের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
সম্মেলনের অন্যতম আকর্ষণ হবে প্ল্যানারি সেশন ও আলোচনা সভা, যেখানে জটিল পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষা অভিযানের কার্যকারিতা ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
এ ছাড়া প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করে শান্তিরক্ষা মিশনকে আরও দ্রুত, কার্যকর ও নিরাপদ করার কৌশল তুলে ধরা হবে। শান্তিরক্ষী সেনাদের পরিবারের জন্যও বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন থাকছে, যা সামরিক জীবনে মানসিক দৃঢ়তা বাড়াতে সহায়ক হবে।
আয়োজকরা আশা করছেন, সম্মেলনের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়বে, জটিল মিশন পরিস্থিতি সম্পর্কে অভিন্ন বোঝাপড়া তৈরি হবে এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীর নিরাপত্তা আরও জোরদার হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি অভিন্ন রূপরেখা তৈরি করা সম্ভব হবে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এ আয়োজন হবে ভারতের প্রাচীন দর্শন ‘বাসুধৈব কুটুম্বকম’ (পৃথিবী এক পরিবার) নীতির প্রতিফলন, যা বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় ভারতের স্থায়ী অঙ্গীকারকে তুলে ধরে।

ভারতের নয়াদিল্লিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সদস্য পাঠানো দেশগুলোর (ইউএনটিসিসি) প্রধানদের নিয়ে সম্মেলন আয়োজন করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। আগামী ১৪ থেকে ১৬ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় উচ্চ পর্যায়ের এ বৈঠকে অংশ নেবেন ৩০টিরও বেশি দেশের সেনাপ্রধান ও প্রতিনিধি, যারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।
ভারতের রাজধানী দিল্লির মানেকশ সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক কার্টেন রেইজার অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি স্টাফ (ইনফরমেশন সিস্টেমস অ্যান্ড ট্রেনিং) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ কপূর এ সম্মেলনের তথ্য তুলে ধরেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ জানান, এ সম্মেলন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংলাপ, সহযোগিতা ও বোঝাপড়া বাড়ানোর এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হবে। ভারত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় দীর্ঘদিন ধরেই অন্যতম বৃহৎ ও ধারাবাহিক অবদান রাখা দেশ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারত কেবল তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে না, বরং অভিজ্ঞতা, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন ভাগাভাগির মাধ্যমে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে চায়।
তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা শান্তিরক্ষা অভিযানে সহযোগিতা জোরদার, অভিজ্ঞতা ও সেরা চর্চা বিনিময়, আত্মনির্ভর ভারতের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ব্যবহার এবং শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত দেশগুলোর কণ্ঠস্বর আরও জোরালো করার মতো বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি শান্তিরক্ষা অভিযানে নিরাপত্তা বাড়ানো, সমন্বিত প্রস্তুতি এবং বৈশ্বিক শান্তির টেকসই কাঠামো গড়ার কৌশল নিয়েও মতবিনিময় হবে।
ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলংকা, নেপাল, আলজেরিয়া, আর্মেনিয়া, ব্রাজিল, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, আইভরি কোস্ট, ইথিওপিয়া, ফিজি, ফ্রান্স, ঘানা, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, কাজাখস্তান, কেনিয়া, কিরগিজস্তান, মাদাগাস্কার, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, নাইজেরিয়া, তানজানিয়া, উগান্ডা, উরুগুয়ে, ভিয়েতনাম, রুয়ান্ডা ও সেনেগালের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
সম্মেলনের অন্যতম আকর্ষণ হবে প্ল্যানারি সেশন ও আলোচনা সভা, যেখানে জটিল পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষা অভিযানের কার্যকারিতা ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
এ ছাড়া প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করে শান্তিরক্ষা মিশনকে আরও দ্রুত, কার্যকর ও নিরাপদ করার কৌশল তুলে ধরা হবে। শান্তিরক্ষী সেনাদের পরিবারের জন্যও বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন থাকছে, যা সামরিক জীবনে মানসিক দৃঢ়তা বাড়াতে সহায়ক হবে।
আয়োজকরা আশা করছেন, সম্মেলনের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়বে, জটিল মিশন পরিস্থিতি সম্পর্কে অভিন্ন বোঝাপড়া তৈরি হবে এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীর নিরাপত্তা আরও জোরদার হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি অভিন্ন রূপরেখা তৈরি করা সম্ভব হবে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এ আয়োজন হবে ভারতের প্রাচীন দর্শন ‘বাসুধৈব কুটুম্বকম’ (পৃথিবী এক পরিবার) নীতির প্রতিফলন, যা বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় ভারতের স্থায়ী অঙ্গীকারকে তুলে ধরে।

ইউক্রেন ও তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা ফাঁস হওয়া প্রস্তাবগুলো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও রাশিয়ার পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভ্লাদিমির পুতিনের মাধ্যমে সমাধানের একটি ‘ভিত্তি’ হিসেবেও এ প্রস্তাবগুলোকে স্বাগত জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
এবার মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হেনেছে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প। রোববার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৩৯ মিনিটে আঘাত হানে এই ভূকম্পন। মিয়ানমারের পাশাপাশি ভূমিকম্পটির প্রভাব অনুভূত হয়েছে প্রতিবেশী থাইল্যান্ডেও।
২ দিন আগে
ফ্লাইটরাডার২৪ ও ভেনেজুয়েলার সিমন বলিভার মাইকেটিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার এসব ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।
২ দিন আগে