নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, আজকের এ বাজেটের অধিকাংশ হচ্ছে বৈদেশিক ঋণনির্ভর বাজেট। বিদেশি ঋণ যদি পাওয়া যায় তাহলে বাজেট পরিপূর্ণ হবে। এই বাজেট দেশের গরিব মানুষের কথা চিন্তা করে তৈরি করা হয়নি। যারা দেশের টাকা লুটপাট করে, দুর্নীতি করে তাদেরই উৎসাহিত করার জন্য এ বাজেট তৈরি করা হয়েছে। আজ দেশের পুলিশ প্রধান এবং
দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আনোয়ার হোসেনের নিহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, গত বেশ কিছুকাল ধরে সীমান্তে বিএসএফ বাংলাদেশিদের হত্যার ঘটনা বৃদ্ধি করেছে। এটা বাংলাদেশকে দেয়া বিএসএফ এর ওয়াদার পুরোপুরি বরখেলাপ।
ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে তুলে ধরা ৫ প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে: নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখে এ যাবত গৃহীত ব্যবস্থার পাশাপাশি পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা; রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে দুর্নীতির মধ্যে অর্থ সম্পদ অর্জণকারিদের খুজে বের করে শাস্তি ও তাদের অর্থ—সম্পদ—
আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, গণফোরাম সাধারণ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জেএসডি সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম
মাহির শাহরিয়ার রেজাকে সভাপতি ও বাহাউদ্দিন শুভকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্র ইউনিয়নের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে। ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন আলিফ মাহমুদ। শনিবার (৮ জুন) সকালে সংগঠনের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন শেষে ঘোষণা করা হয়।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোন খবর নেই। বাজেট বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য কোন সুখবর দিতে পারেনি। জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয় কমাতে বাজেটে বিশ্বাসযোগ্য কোন পদক্ষেপ নেই; বরং মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সভা অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার (৪ জুন)। এদিন বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর নিউ ইস্কাটনের বাসায় বৈঠকটি হবে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, রাজনীতির দুর্নীতি, দৃবৃর্ত্তায়ন কমাতে না পারলে দেশের অর্থনীতির এই সংকট কখনই কমানো যাবে না। ডলার সংকটের মূল্য দিচ্ছে এদেশের জনগণ। যার ফলে মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছে। জনগণকে দিতে হচ্ছে বাড়তি কর। আর এদিকে সংসার চলে না জনগণের।
জিএম কাদের বলেন, কার গাফিলতির জন্য শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। একই সাথে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে সরকারের প্রতি আহবান জানান গোলাম মোহাম্ম
শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সরকার দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের পরিবেশ ও ক্ষেত্র প্রস্তুত করে দিচ্ছে, আর তার বিনিময়ে প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারী অবৈধ নিষ্ঠুর ও নির্দয়প্রকৃতির স্বৈরশাসনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সরকারের প্রশ্রয় এবং আস্কারা ছাড়া বেনজীরদের ন্যায় ফ্রানকেইন
তিনি আরও বলেন, জীবনযাত্রার ব্যয় মিটাতে মানুষ যখন বিপর্যস্ত তখন ওয়াসা বোর্ডকে পাশ কাটিয়ে স্বেচ্ছাচারী পন্থায় একলাফে ১০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি 'মরার উপর খাড়ার ঘা' এর মত। জনদূর্ভোগের বিষয় বিবেচনায় না নিয়ে পানির মূল্যবৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে এই আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাতিল করা
নেতারা আরও বলেন, সরকারের নীতি নির্ধারকেরা পশ্চিমা বিশ্বের চাপ মোকাবেলার কথা বলে বাস্তবে ভারতের চরম হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকারের সাথে এক অশুভ আঁতাত গড়ে তুলেছে এবং দেশকে বিপদের মুখে নিক্ষেপ করেছে।
তিনি আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রায় দুই বছর ধরে লাগামহীন। গণবিরোধী এই শেখ হাসিনা সরকার বাজার ও ব্যাংক পরিচালনায় পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। কী আশ্চর্য ঋণ পরিশোধ করতে এই সরকার আরও ঋণ করছে এবং উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্প বহুগুণে বৃদ্ধ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে একটি মিছিল বাংলাদেশ ব্যাংক অভিমুখে যেতে থাকলে পুলিশ তাতে বাধা দেয় ও মিছিলের পথরোধ করে। তখন রাস্তার পাশে জমায়েত ও সমাবেশ করে গণসংহতি আন্দোলন।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পর ১৪ দলীয় জোটের বৈঠক ডেকেছেন নেত্রী শেখ হাসিনা। জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা বৈঠকে অংশ নেবে।
জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে।