প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীকে বিদেশিদের চাপে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। শনিবার (১২ অক্টোবর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত ‘নির্বাচন কমিশনে কেমন সংস্কার চাই’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাট এবং নৌ পরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। এ ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা আলোচনায় অংশ নেন।
নুরুল হক নুর বলেন, স্বৈরাচার সরকারের দোসর ও আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীকে যদি মুক্তিই দেবেন তাহলে গ্রেপ্তার কেন করেছিলেন। আবার আপনার জেন্টালম্যান ও সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নানকে কেন গ্রেপ্তার করলেন। কেন ওবায়দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করতে পারলেন না। সাবের হোসেন চৌধুরীকে কোনোভাবেই ছাড়া উচিত হয়নি।
তিনি বলেন, আপনারা পক্ষপাত আচরণ করলে বা তাদের গ্রেপ্তার করার পর যদি ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট ওই আওয়ামী লীগ আবারও ভিন্নরূপে আবির্ভূত হবে। আর এরকম কিছু হলে আপনারাও চলে যাওয়ার পর অপমান-অপদস্থ হতে হবে।
প্রশাসনে পদায়ন প্রসঙ্গে গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি বলেন, প্রশাসনে জামায়াত-বিএনপিপন্থি কর্মকর্তাদের পদায়ন করা হচ্ছে। সম-অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরপেক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
নুরুল হক নুর বলেন, অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টিকে ডাকায় তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কারণ তারা ফ্যাসিবাদের দোসর। ১৪ দলের কাউকে বাংলাদেশে তাদের অন্তর্ভুক্তির আলাপের নামে ডাকার সুযোগ নাই। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে নিরপেক্ষ লোক চাই। ছাত্ররা যদি ডিসি-এসপি নিয়োগ দেয় তাহলে তো ভয়ংকর ব্যাপার।
সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান রচনা করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় করতে হবে। সংখ্যানুপাতিক ভোট নিয়ে আসা। আমি কারো সমস্যা দেখি না। দলগুলোর প্রতি নির্বাচনী বাজেট চেয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীকে বিদেশিদের চাপে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। শনিবার (১২ অক্টোবর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত ‘নির্বাচন কমিশনে কেমন সংস্কার চাই’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাট এবং নৌ পরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। এ ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা আলোচনায় অংশ নেন।
নুরুল হক নুর বলেন, স্বৈরাচার সরকারের দোসর ও আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীকে যদি মুক্তিই দেবেন তাহলে গ্রেপ্তার কেন করেছিলেন। আবার আপনার জেন্টালম্যান ও সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নানকে কেন গ্রেপ্তার করলেন। কেন ওবায়দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করতে পারলেন না। সাবের হোসেন চৌধুরীকে কোনোভাবেই ছাড়া উচিত হয়নি।
তিনি বলেন, আপনারা পক্ষপাত আচরণ করলে বা তাদের গ্রেপ্তার করার পর যদি ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট ওই আওয়ামী লীগ আবারও ভিন্নরূপে আবির্ভূত হবে। আর এরকম কিছু হলে আপনারাও চলে যাওয়ার পর অপমান-অপদস্থ হতে হবে।
প্রশাসনে পদায়ন প্রসঙ্গে গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি বলেন, প্রশাসনে জামায়াত-বিএনপিপন্থি কর্মকর্তাদের পদায়ন করা হচ্ছে। সম-অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরপেক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
নুরুল হক নুর বলেন, অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টিকে ডাকায় তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কারণ তারা ফ্যাসিবাদের দোসর। ১৪ দলের কাউকে বাংলাদেশে তাদের অন্তর্ভুক্তির আলাপের নামে ডাকার সুযোগ নাই। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে নিরপেক্ষ লোক চাই। ছাত্ররা যদি ডিসি-এসপি নিয়োগ দেয় তাহলে তো ভয়ংকর ব্যাপার।
সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান রচনা করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় করতে হবে। সংখ্যানুপাতিক ভোট নিয়ে আসা। আমি কারো সমস্যা দেখি না। দলগুলোর প্রতি নির্বাচনী বাজেট চেয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে