২০০৮ থেকে ২০২৪। বাংলাদেশে শুরু হলো এক রক্তঝরানোর অধ্যায়। হত্যা, খুন, গুম, আয়নাঘর— বিরোধী দলের নেতাদের ওপর অমানুষিক, নির্মম, নিষ্ঠুর অত্যাচার। মানবতা বিসর্জন দিয়ে রক্তের হোলি খেলায় মেতেছিল ফ্যাসিস্ট সরকার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে গুলির নির্দেশ দিয়ে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে গিয়ে নিজের দেশের
তবে হঠাৎ করেই ঘুরে গেছে হাওয়া। বদলে গেছে সবার সুর। সবার মুখে মুখে এখন ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। কেউ বলছেন, ফেব্রুয়ারিতে ভোট হতেই হবে। তবে সংস্কার নিয়ে ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য হলেও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে এখনো ঐকমত্যে আসতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। এ নিয়ে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি তিন দলের অবস্থান ভিন্
এই সেপ্টেম্বরেই ১৫৮ বছরে পা দিলো সেই বই, যার নাম থেকে এই হেডলাইনের খেলা— কার্ল মার্ক্সের যুগান্তকারী গ্রন্থ ‘ডাস ক্যাপিটাল’।
একটি জাতির উন্নয়নের ভিত্তি তার জনশক্তির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের মতো একটি জনবহুল দেশে, জনসংখ্যাগত স্থিতিশীলতা (Demographic Stability) অর্জন করা এখন আর কেবল জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের একটি কৌশল নয়, বরং এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সুশাসনের এক অবিচ্ছেদ্য অং
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকেই মনে করেন, আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা বিএনপির প্রতিপক্ষ এখন জামায়াতে ইসলামি। জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করা গেলে জামায়াত তখন বিএনপির শক্ত বা সবল প্রতিপক্ষ হয়ে উঠতে পারে। এমনকি অন্যান্য ইসলামি দলগুলো সঙ্গে নিয়ে জামায়াত দরকষাকষির সর্বোচ্চ জায়গায় পৌঁছাতে পারে।
ঝিনাইদহের কৃষক শ্রী হরিপদ কাপালীর হাতে হরি ধানের আবিষ্কার দুই দশক আগে যার কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ হয়নি কেবল দারিদ্রতার কারনে। এখানে উল্লেখ্য যে হরিপদ কাপালী ১৯২২ সালে ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার এনায়েতপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন এবং ২০১৮ সালের ৬ই জুলাই নিজ শ্বশুরালয় আহসান নগর গ্রামে মৃত্
গত বছরের জুনে ব্যাংক ঋণের সুদহার ছিল ৯ শতাংশ, যা বর্তমানে ১৪–১৫ শতাংশে পৌঁছেছে। শোনা যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও এক দফা নীতি সুদহার বৃদ্ধির পরিকল্পনা করছে। এমন দফায় দফায় সুদহার বৃদ্ধির ফলে বড় প্রতিষ্ঠানও চাপে পড়তে পারে এবং বহু প্রতিষ্ঠান রুগ্ন তালিকাভুক্ত হবে। উল্লেখযোগ্য, ২০২০ সালের এপ্রিলে স
কোচিং সংস্কৃতি শুধু শিক্ষাকে পুনর্নির্ধারণ করেনি, পরিবারের ওপর এক অসহনীয় আর্থিক বোঝাও চাপিয়েছে। প্রতিষ্টানের শিক্ষকদের যথাযথ আন্তরিকতার অভাবের কারণেই অভিবাবকের তাদের সন্তারদের নিয়ে হতাশায় থাকেন।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে কক্সবাজারে শুরু হয়েছে তিন দিনের এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন। ২৪-২৬ আগস্ট,২০২৫ পর্যন্ত উখিয়ার ইনানীতে সেনাবাহিনীর হোটেল বে-ওয়াচ মিলনায়তনে স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে এই ডায়লগের আয়োজন করছে রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ক হাই রিপ্রেজ
অসাধারণ ছিল তারিখ ইবরাহিমের রাজনৈতিক ভূত-ভবিষ্যৎ সম্পর্কিত আলোচনাগুলো। ঢাকা এবং ঢাকার বাইরের আন্দোলনের রাজনৈতিক কর্মীরা এ থেকে খোরাক পেতেন। কেন্দ্রীয় রাজনীতিবিদরাও সে সময় তারিখ ইবরাহিমের লেখা থেকে পাথেয় খুঁজতেন। কেউ সেদিন জানতে পারেনি, সামরিক সরকারের গোয়েন্দারাও খুঁজে বের করতে পারেনি তারিখ ইবরাহিম ন
কিন্তু ইসহাক দার যখন ঢাকায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন, কথা বললেন ভিন্ন সুরে। তার দাবি, ১৯৭৪ সালের চুক্তির মাধ্যমে এ ইস্যুর সমাধান হয়ে গেছে। আরও বললেন, জেনারেল পারভেজ মোশাররফ একসময় খোলাখুলি দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন, সেটিই যথেষ্ট। যেন পরিবারের ভেতরে কোনো কলহ একবার চাপা দেওয়া গেলে সেটি পুনরায় টেনে আনার
উদ্বেগজনক পরিসংখ্যান: বাংলাদেশের শ্রমবাজারে বেকারত্বের হার ক্রমশ বাড়ছে। ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে সার্বিক বেকারত্ব দাঁড়ায় ৪.৬৩%, যা আগের বছরের ৩.৯৫% থেকে বেড়ে প্রায় ২৭ লাখ মানুষকে কর্মহীন করেছে।
গর্তের ভিতর ইঁদুর রেখে গর্ত ভরাট করে লাভ নেই-পুঁজিবাজারের ইঁদুর মার্জিন। পুঁজিবাজার ইকুইটি নির্ভর। মৌলনির্ভর ইকুইটিই এ বাজারের শক্তি। পুঁজিবাজার সুদমুক্ত লগ্নি ও টেকসই পুঁজি সরবরাহ করে। এখানে ঋণ নয়, প্রয়োজন পুঁজির নিরাপত্তা এবং দীর্ঘমেয়াদি নীতি সহায়তা।
ব্যক্তিগত দায়িত্ববোধ, শৃঙ্খলা, সততা ও জবাবদিহির মাধ্যমে নাগরিক ও প্রতিষ্ঠান উন্নতির পথে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশেও এমন অনেক ভালো উদাহরণ আছে, যা প্রমাণ করে স্ব-উদ্যোগই আসল চাবিকাঠি।
অনেক মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী–শিক্ষক অনুপাত ২০:১, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশকৃত মানের দ্বিগুণ। ২০২৪ সালের বিএমঅ্যান্ডডিসি জরিপে দেখা যায়, ৩৫% বেসরকারি কলেজে মৌলিক বিষয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষক নেই। দুর্বল বেডসাইড প্রশিক্ষণ ও ইন্টার্নশিপ তত্ত্বাবধানের অভাবে নতুন ডাক্তাররা বাস্তব অভিজ্ঞতায় পিছিয়ে
বিশ্বব্যাংক খাদ্য মূল্যস্ফীতির সূচক তৈরির ক্ষেত্রে কিছু ধাপ অনুসরণ করে। এর মধ্যে যেসব দেশের খাদ্যপণ্যের দাম প্রতি মাসে গড়ে ২ শতাংশের কম বাড়ে ওইসব দেশকে সবুজ তালিকায় রাখে। অর্থাৎ কোনো ঝুঁকি নেই। যেসব দেশের খাদ্যপণ্যের দাম প্রতি মাসে ২ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে বাড়ে ওইসব দেশকে হলুদ তালিকায় রাখে।