জয়শঙ্কর বলেন, আমাদের (ভারতের) পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। পররাষ্ট্র নীতিতে পরিবর্তন কিংবা নেহরু-পরবর্তী পররাষ্ট্রনীতি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে, সেটিকে রাজনৈতিক আক্রমণ হিসেবে দেখা উচিত নয়।
অমিত শাহের মন্ত্রণালয়ের হাতেই রয়েছে দিল্লি পুলিশের ভার। বিধানসভা ভোটের আগে তাই বিষয়টি নিয়ে কেজরি কেন্দ্রীয় সরকার তথা বিজেপির ওপর চাপ বাড়াতে সক্রিয় হয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, আগামী ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে বিধানসভা ভোট হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চলতি মাসেই নির্বাচন কমিশন প্রকাশ করতে পারে সময়সূচী।
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশগুলোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ সংস্থা (আইসিই)। এটি এমন একটি তালিকা, যেখানে উল্লেখিত দেশগুলো প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়ায় যথাযথ সহযোগিতা করে না বলে মনে করে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা নিয়ে ভারতের পক্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে উদ্বেগ জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ করেন জয়শঙ্কর। তিনি জানান, সাম্প্রতিক কূটনৈতিক তৎপরতা, বিশেষ করে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফরের সময়েও বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
ভারতের তামিলনাড়ুতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদেনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, ভারতে বসে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনার বিষয়টি সমর্থন করে না নরেন্দ্র মোদি সরকার। এটি দুই দেশের সম্পর্কের একটি ক্ষুদ্র প্রতিবন্ধক।
মমতা আরও বলেন, আপনারা বাংলাদেশ নিয়ে বারবার কেন আমাকে জিজ্ঞেস করেন? আমার যা বলার আমি তো বিধানসভায় বলে দিয়েছি। এরপরই তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় যারা ফিরে আসতে চাইছে তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হোক। আমি তো শুনেছি ভিসা আরও বাড়ানো হচ্ছে, যাতে ওখান থেকে বেশি বেশি লোক আসতে পারে। তা আমাদের লোক
এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সম্প্রতি উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি। বিশেষ করে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকাকে অবমাননা এবং বাংলাদেশের কিছু নাগরিকের উসকানিমূলক মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শিলিগুড়ির হোটেল মালিকরা এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।
দিল্লি নাগরিক সমাজের ব্যানারে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নেওয়া হলেও উদ্যোগটা প্রধানত আরএসএসের। আরএসএসের দিল্লি শাখার গণমাধ্যম ব্যবস্থাপনার সহপ্রধান রজনীশ জিন্দাল গতকাল শুক্রবার দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলন করে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। বলেন, নাগরিক সমাজের এই কর্মসূচি ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ওই দি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী বলেছেন, আমি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে চাইনা। শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮ এ বাংলাদেশ ইস্যুতে এ কথা বলেন তিনি।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, আত্মরক্ষার প্রশ্নে ভারত আর আগের মতো নেই। ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার জবাব তৎকালীন সরকার সেভাবে দিতে পারেনি। কিন্তু আমরা উরি ও বালাকোট হামলার মাধ্যমে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছি।
বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে ডনাল্ড ট্রাম্প পরিচিত 'আনপ্রেডিকটেবল' বা তার অপ্রত্যাশিত আচরণের জন্য। রক্ষণশীল রাজনীতির ধারায় কিছু কিছু বিষয় বদলায় না। সরকারে যেই আসুক না কেন, কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম-নীতি তারা অনুসরণ করে। ডনাল্ড ট্রাম্প সেই ধারার রাজনীতিক নন। তিনি যা করেন, নিজের খেয়ালে করেন। তা সে যতই বিতর্কিত হোক
ঢালাওভাবে ভিসা দেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ভারতীয়দের জন্য ভিসা সীমিত করেছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) গোপন এক দাপ্তরিক চিঠিতে কলকাতা ডেপুটি হাইকমিশনকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে এখনও কিছুই জানানো হয়নি। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) থেকে সেই নির্দেশ কার্যকর শুরু করেছে কলক
এবার বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল পাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ এনে ভারতে আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ‘অনুসারী’ সংগঠন ‘স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ’। মিটিং-মিছিল না করে জাগরণ মঞ্চ চায় বাংলা তথা দেশের মানুষ বাংলাদেশের যাবতীয় পণ্য বয়কট করতে। এ জন্য বাড়ি বাড়ি প্রচারের পরিকল্পনা আছে মঞ্চের। সূত্র, আনন্
ভারতে চিকিৎসা নিতে আসা বাংলাদেশি রোগীদের বয়কটের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে দেশটির চিকিৎসকদের সংগঠন ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। একইসঙ্গে দুই দেশের ব্যবসায় যাতে কোনো ধরনের লোকসান না হয়, সে বিষয়ে অনুরোধ করেছে পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীদের সংগঠন বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স।
চলতি বছরের ৫ ই আগস্ট বাংলাদেশে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। এরপর তিনি ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকেই বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে চলছে টানাপোড়েন।