কলকাতা প্রতিনিধি
সম্প্রতি ব্যাংককে বিমসটেক বৈঠকের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের বিষয়বস্তু নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নির্বুদ্ধিতার অভিযোগ তুলেছে ভারত। ড. ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুর আলমের একটি ফেসবুক পোস্ট নিয়ে ক্ষুব্ধ ভারত।
এই পোস্টে দাবি করা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি নাকি ড. ইউনূসকে বলেছেন, ‘আপনার প্রতি ওর (হাসিনার) অমার্জিত ব্যবহার আমরা লক্ষ্য করেছি। কিন্তু আপনার প্রতি আমাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা একই রয়েছে।’ প্রেস সচিব আরও দাবি করেছেন, ‘হাসিনার প্রত্যর্পণের ব্যাপারে মোদি সরাসরি না বলেননি।’ এ ব্যাপারে ভারতের কড়া প্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে কলকাতা থেকে প্রকাশিত আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবারের সংস্করণে।
সূত্রের উল্লেখ করে পত্রিকাটিতে বলা হয়েছে, প্রেস সচিবের বয়ান রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, দুর্বুদ্ধির পরিচায়ক। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায়। তবে সুনির্ষ্টভাবে কোনও সূত্রের উল্লেখ করা হয়নি।
কূটনৈতিক মহলের উল্লেখ করে পত্রিকাটিতে আরও লেখা হয়েছে, উদ্দেশ্যমত বয়ানে রং ও মাত্রা চড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে মনে করেন কূটনৈতিক মহল। বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে পত্রিকাটিতে লেখা হয়েছে, কূটনৈতিক সূত্রের দাবি, আগামী বছরের গ্রীষ্মকালের আগে ভোট করানো সম্ভব নয় বলে পার্শ্ববৈঠকে ড. ইউনূসের তরফে ইঙ্গিত মিলেছে।
প্রতিবেদনে আরও লেখা হয়েছে, কূটনৈতিক শিবিরের একাংশের মতে, জামায়াতের রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে ওঠা, ক্রমশ বিএনপি দুর্বল হওয়া এবং আওয়ামী লীগ মুছে সাফ হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন করানো নিয়ে গড়িমসি চলতে পারে। ফলে হাসিনার সূত্রে ভারত-বিদ্বেষের যে ধুয়ো তোলা হয়েছে তা ধরে রাখা এখন অন্তর্বতী সরকারের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এবং তার জন্যই এই ধরনের নানা আখ্যানের অবতারণা প্রযোজন হচ্ছে। বাস্তবে হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারত এখনও একটি কথাও বলেনি।
সম্প্রতি ব্যাংককে বিমসটেক বৈঠকের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের বিষয়বস্তু নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নির্বুদ্ধিতার অভিযোগ তুলেছে ভারত। ড. ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুর আলমের একটি ফেসবুক পোস্ট নিয়ে ক্ষুব্ধ ভারত।
এই পোস্টে দাবি করা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি নাকি ড. ইউনূসকে বলেছেন, ‘আপনার প্রতি ওর (হাসিনার) অমার্জিত ব্যবহার আমরা লক্ষ্য করেছি। কিন্তু আপনার প্রতি আমাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা একই রয়েছে।’ প্রেস সচিব আরও দাবি করেছেন, ‘হাসিনার প্রত্যর্পণের ব্যাপারে মোদি সরাসরি না বলেননি।’ এ ব্যাপারে ভারতের কড়া প্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে কলকাতা থেকে প্রকাশিত আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবারের সংস্করণে।
সূত্রের উল্লেখ করে পত্রিকাটিতে বলা হয়েছে, প্রেস সচিবের বয়ান রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, দুর্বুদ্ধির পরিচায়ক। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায়। তবে সুনির্ষ্টভাবে কোনও সূত্রের উল্লেখ করা হয়নি।
কূটনৈতিক মহলের উল্লেখ করে পত্রিকাটিতে আরও লেখা হয়েছে, উদ্দেশ্যমত বয়ানে রং ও মাত্রা চড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে মনে করেন কূটনৈতিক মহল। বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে পত্রিকাটিতে লেখা হয়েছে, কূটনৈতিক সূত্রের দাবি, আগামী বছরের গ্রীষ্মকালের আগে ভোট করানো সম্ভব নয় বলে পার্শ্ববৈঠকে ড. ইউনূসের তরফে ইঙ্গিত মিলেছে।
প্রতিবেদনে আরও লেখা হয়েছে, কূটনৈতিক শিবিরের একাংশের মতে, জামায়াতের রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে ওঠা, ক্রমশ বিএনপি দুর্বল হওয়া এবং আওয়ামী লীগ মুছে সাফ হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন করানো নিয়ে গড়িমসি চলতে পারে। ফলে হাসিনার সূত্রে ভারত-বিদ্বেষের যে ধুয়ো তোলা হয়েছে তা ধরে রাখা এখন অন্তর্বতী সরকারের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এবং তার জন্যই এই ধরনের নানা আখ্যানের অবতারণা প্রযোজন হচ্ছে। বাস্তবে হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারত এখনও একটি কথাও বলেনি।
মুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১৪ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের আপসহীন নেত্রীকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউজ বলেছে, শান্তির বদলে রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প নোবেল না জিতলেও তিনি শান্তির জন্য কাজ করে যাবেন।
১ দিন আগে