তিনি বলেন, মানুষ এখন আর বার বার মিছিল করবে মিটিং করবে এটা পছন্দ করে না। মানুষ আন্দোলন করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। মানুষ এখন দেশ গড়তে চায়। মানুষ এখন দেশের কথা চিন্তা করে। তাই আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি, দেশটাকে গড়ি।
ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে বিএনপি আনন্দিত বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিলম্বে হলেও শনিবার (১০ মে) রাতে অন্তর্বর্তী সরকার ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত করার এবং বিচারকার্য নির্বিঘ্ন করার স্বার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনার উদ্যোগ এবং দলটির কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে বিএনপি। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এ কথা জানান।
অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার পুরনো কৌশলের পথেই এগিয়ে চলেছে অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সাতক্ষীরা ও কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে লোকজন অবাধে প্রবেশ করছে, অথচ সরকারের তরফে এ বিষয়ে কোনো ধরনের উদ্বেগ বা প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না। কোনো সুনির্দিষ্ট প্রতিরোধ নেই।
গয়েশ্বর বলেন, ‘আইনের শাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে জনগণই ঠিক করে কারা গ্রহণযোগ্য বা কারা জনগণ কর্তৃক নিষিদ্ধ। আজকে আওয়ামী লীগকে যারা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছেন, কয়েকদিন পর তারাই যে বিএনপিকে নিষিদ্ধ করতে চাইবে না তার গ্যারাটি কী? আওয়ামী লীগ যদি দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য পয়জম হয়, মানুষ যদি মনে করে আওয়ামী লীগ দেশের
বিএনপি বলছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে তারা শুধু একমতই না, সরকরের কাছেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার উপায় পর্যন্ত তারা প্রস্তাব করে রেখেছে। পাশাপাশি দলটিকে নিষিদ্ধ করার এই আন্দোলন কেন করা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে দলটির মধ্যে। যারা আন্দোলনে যুক্ত তাদের পক্ষ থেকে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়নি
তিনি বলেন, লন্ডনে যাওয়ার পর থেকে তারেক রহমান তার মায়ের চিকিৎসার জন্য যা করেছেন, সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। পাশাপাশি চেয়ারপারসনের মানসিকভাবে প্রশান্তি আনতে কাজ করেছেন তার তিন নাতনি। আমরা তাদের কাছেও কৃতজ্ঞ। লন্ডনে বিএনপির নেতাকর্মী, অন্যান্য দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে অনেকেই দোয়া করেছেন—তাদের প্রতি কৃ
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ‘আপসহীন’ ভাবমূর্তির কারণে রাজনীতির যে উচ্চতায় খালেদা জিয়া উঠেছেন, তাতে বিএনপির দলীয় রাজনীতিতে অপরিহার্য হলেও চলমান সংকটে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ প্রক্রিয়াতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় প্রবেশ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর দলীয় প্রধানকে হাঁটতে দেখে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন নেতাকর্মীরা।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরেছেন পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। তবে শাশুড়ি বউ একসাথে এক বাড়িতে উঠছেন না। খালেদা জিয়া ‘ফিরোজায়’ উঠলেও জোবাইদা রহমান উঠবেন ‘মাহবুব ভবনে’।
দীর্ঘ ৪ মাস পর দেশে ফিরে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে গুলশানের বাসভবনে পৌঁছান তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চার মাস পর চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন। তিনি ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল বিমান বন্দরে অবতরণ করেছে।
দীর্ঘ চার মাস পর দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী কাতারের আমিরের বিশেষ বিমানটি (এয়ার অ্যাম্বুলেন্স) রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা গণতন্ত্রকে আরো সহজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা দেশ ও জাতির জন্য অনেকটা খুশির খবর। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা আরো সহায়ক হবে।
দীর্ঘ চার মাস পর লন্ডন থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে বহনকারী কাতারের আমিরের বিশেষ ফ্লাইটটির অবতরণ করার কথা রয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় জরুরি নির্দেশনায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কাতারের আমিরের পাঠানো রয়্যাল এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে মঙ্গলবার সকালে (সাড়ে ১০টায়) দেশনেত্রী বেগম জিয়া দেশে অবতরণ করবেন। প্রায় একই সময় এসএসসি পরীক্ষার জন্য বের হবেন শিক্ষার্থীরা।
দলীয় সূত্র জানিয়েছে, লন্ডনের গ্রিনিচ সময় সোমবার বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির দেওয়া বিশেষ রাজকীয় বিমানে (আধুনিক এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে) ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন খালেদা জিয়া।