
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মূল ধারণা হলো নির্দলীয়তা; তাই প্রশাসনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তি রাখা যাবে না। ন্যায্য ও বিশ্বস্ত নির্বাচন নিশ্চিত করতে এমন মানুষদের প্রশাসন থেকে সরাতে হবে যারা গত পনেরো বছরে অপকর্মে জড়িত ছিলেন বা দলের পক্ষ নিয়ে বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছেন।
বুধবার (২১ অক্টোবর) নয়াপল্টনের বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
রিজভী আরও মন্তব্য করেন, ‘গত ১৫ বছরের নানা অপকর্মে যারা জড়িত এবং যারা ফ্যাসিস্টদের রক্ষা করতে গিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন, তাদের প্রশাসনে রেখে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। অনেকেই প্রকাশ্যেই সহযোগিতা করেছেন—তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে রিজভী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের প্রসঙ্গে বলেছেন, এসব বিষয় আইনি প্রক্রিয়ার আওতায় থাকবে এবং আইনের পথে যা সিদ্ধান্ত হবে তা মেনে নেওয়া হবে। তিনি যোগ করেন, ‘কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে — তাদের প্রমাণ করতে হবে যে তারা অভিযুক্ত নন; যদি আদালত প্রমাণ করে অভিযুক্ত, তাহলে ন্যায়সম্মত শাস্তি ভোগ করবেন। আইনের চোখে সবাই সমান।’
রিজভী বলেন, ‘ইন্টারিম সরকারের সময় নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ হতে হবে; তখনই বিগত ১৬ বছরে ভোটে আস্থা হারানো মানুষের আস্থা ফিরে আসতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, দেশের প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়েও ব্যাপক দলীয়করণ ঘটে গেছে। কিছু কর্মকর্তা দেশের নিরাপত্তাহীনতার কারণে বিদেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে।
রিজভী উল্লেখ করেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হয়তো ভাবতেন তাদের জমিদারি সারাজীবন থাকবে; কিন্তু ৫ আগস্টের পর অনেকের মানসিকতা বদলেছে—তবু আইনশৃঙ্খলা ঠিক হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বিএনপির পরিবেশ-সংরক্ষণ অঙ্গীকারও তুলে ধরে বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষণা দিয়েছেন—বিএনপি ক্ষমতায় এলে ২৫ কোটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি যোগ করেন, ‘পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সব ধরনের কাজ করা হবে।’
রিজভীর সতর্কবাণীতে পুনরাবৃত্তি করা হয়, যদি তৎকালীন প্রশাসনে দলীয় লোক থাকেন, তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভাব্য নয়—সুতরাং তাদের সরিয়ে দেওয়াই একমাত্র উপায়।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মূল ধারণা হলো নির্দলীয়তা; তাই প্রশাসনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তি রাখা যাবে না। ন্যায্য ও বিশ্বস্ত নির্বাচন নিশ্চিত করতে এমন মানুষদের প্রশাসন থেকে সরাতে হবে যারা গত পনেরো বছরে অপকর্মে জড়িত ছিলেন বা দলের পক্ষ নিয়ে বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছেন।
বুধবার (২১ অক্টোবর) নয়াপল্টনের বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলে সেখানে রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা বা দলীয় পরিচয়ের লোকদের থাকার কোনো কারণ নেই।’
রিজভী আরও মন্তব্য করেন, ‘গত ১৫ বছরের নানা অপকর্মে যারা জড়িত এবং যারা ফ্যাসিস্টদের রক্ষা করতে গিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন, তাদের প্রশাসনে রেখে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। অনেকেই প্রকাশ্যেই সহযোগিতা করেছেন—তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে রিজভী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের প্রসঙ্গে বলেছেন, এসব বিষয় আইনি প্রক্রিয়ার আওতায় থাকবে এবং আইনের পথে যা সিদ্ধান্ত হবে তা মেনে নেওয়া হবে। তিনি যোগ করেন, ‘কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে — তাদের প্রমাণ করতে হবে যে তারা অভিযুক্ত নন; যদি আদালত প্রমাণ করে অভিযুক্ত, তাহলে ন্যায়সম্মত শাস্তি ভোগ করবেন। আইনের চোখে সবাই সমান।’
রিজভী বলেন, ‘ইন্টারিম সরকারের সময় নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ হতে হবে; তখনই বিগত ১৬ বছরে ভোটে আস্থা হারানো মানুষের আস্থা ফিরে আসতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, দেশের প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়েও ব্যাপক দলীয়করণ ঘটে গেছে। কিছু কর্মকর্তা দেশের নিরাপত্তাহীনতার কারণে বিদেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে।
রিজভী উল্লেখ করেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হয়তো ভাবতেন তাদের জমিদারি সারাজীবন থাকবে; কিন্তু ৫ আগস্টের পর অনেকের মানসিকতা বদলেছে—তবু আইনশৃঙ্খলা ঠিক হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বিএনপির পরিবেশ-সংরক্ষণ অঙ্গীকারও তুলে ধরে বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষণা দিয়েছেন—বিএনপি ক্ষমতায় এলে ২৫ কোটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি যোগ করেন, ‘পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সব ধরনের কাজ করা হবে।’
রিজভীর সতর্কবাণীতে পুনরাবৃত্তি করা হয়, যদি তৎকালীন প্রশাসনে দলীয় লোক থাকেন, তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভাব্য নয়—সুতরাং তাদের সরিয়ে দেওয়াই একমাত্র উপায়।

এতে বলা হয়েছে, ইতোপূর্বে হবিগঞ্জ জেলাধীন চুনারুঘাট উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ লিয়াকত হাসান স্বেচ্ছায় দল থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে তার পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ভিডিও বার্তায় আখতার হোসেন বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার জন্য উপযুক্ত বিচার। এই রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচার করা সম্ভব হবে। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে এই রায় সরকারকে কার্যকর করতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে
পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, এই সংকটময় সময়ে আমি আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- আমাদের সংগ্রাম কারও বিরুদ্ধে নয়, আমাদের সংগ্রাম ন্যায়, অধিকার, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে সব নাগরিক নিরাপদে মত প্রকাশ করতে পারে, যেখানে বিচার হবে নিরপেক্ষ এবং যেখানে পরিবর্তন আসবে শান্তিপূর্ণ
৮ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রের তথ্যানুযায়ী, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দলীয় মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া অস্থিরতা, বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ–অসন্তোষের পরিস্থিতি এবং সাংগঠনিক দুর্বলতা, এসব ইস্যু আজকের আলোচনায় গুরুত্ব পাবে।
৯ ঘণ্টা আগে