
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ঐক্য ভাঙা যাবে না, বলেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলোকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। কারণ ঐক্য হারালে দেশ ও গণতন্ত্র উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। ‘নির্বাচন লেভেল প্লেইং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটিমারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবি’তে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে দুদু বলেন, ‘গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। তারা ব্যাংক, বিমা ও দেশের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে লুটপাট করেছে। এটি আমাদের পঙ্গু ও দেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের দাবি তো জনগণেরই। কৃষক, শ্রমিক, খেটে খাওয়া মানুষ তাদের ভোটাধিকার চায়। বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান গত ১৬ বছর ধরে জনগণের সঙ্গে থেকে আন্দোলন করেছেন।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা শুধু হয়নি, তাকে যাবজ্জীবন দণ্ডের মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন। তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি দুদু বলেন, ‘আগামী দিনের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। দেশ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এমন একটি দলকে ক্ষমতায় আনতে হবে যারা জনগণের কথা রাখে এবং সেই দল হচ্ছে বিএনপি।’
তিনি আহ্বান জানান, ‘চলুন আমরা সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হই। অতীতের লুটপাটে জড়িতরা যেন প্রশাসনে স্থান না পায়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, শাহা নেচারুল হক, কৃষকদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহা আব্দুল্লাহ আল বাকি, পাঠাগারবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজি, কৃষকদল নেতা শফিকুল ইসলাম সবুজ, রমিজ উদ্দিন রুমি, রবিউল ইসলাম তালুকদার রবি, আমির হোসেন দানেজ ও মো. মুসা ফরাজী প্রমুখ।

দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ঐক্য ভাঙা যাবে না, বলেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলোকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। কারণ ঐক্য হারালে দেশ ও গণতন্ত্র উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। ‘নির্বাচন লেভেল প্লেইং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটিমারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবি’তে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে দুদু বলেন, ‘গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। তারা ব্যাংক, বিমা ও দেশের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে লুটপাট করেছে। এটি আমাদের পঙ্গু ও দেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের দাবি তো জনগণেরই। কৃষক, শ্রমিক, খেটে খাওয়া মানুষ তাদের ভোটাধিকার চায়। বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান গত ১৬ বছর ধরে জনগণের সঙ্গে থেকে আন্দোলন করেছেন।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা শুধু হয়নি, তাকে যাবজ্জীবন দণ্ডের মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন। তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি দুদু বলেন, ‘আগামী দিনের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। দেশ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এমন একটি দলকে ক্ষমতায় আনতে হবে যারা জনগণের কথা রাখে এবং সেই দল হচ্ছে বিএনপি।’
তিনি আহ্বান জানান, ‘চলুন আমরা সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হই। অতীতের লুটপাটে জড়িতরা যেন প্রশাসনে স্থান না পায়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, শাহা নেচারুল হক, কৃষকদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহা আব্দুল্লাহ আল বাকি, পাঠাগারবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজি, কৃষকদল নেতা শফিকুল ইসলাম সবুজ, রমিজ উদ্দিন রুমি, রবিউল ইসলাম তালুকদার রবি, আমির হোসেন দানেজ ও মো. মুসা ফরাজী প্রমুখ।

বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ-১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি ছিল ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার একটি প্রজেক্ট। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার একই দিনে, একইসাথে দুই নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতীয় সংসদ
১৭ ঘণ্টা আগে
এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
১৯ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। দেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারদের উৎখাত করেছে। নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী, স্বৈরাচারী শাসন আমরা দেখতে চাই না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বারবার নানা আশঙ্কার জন্ম দিচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগে