মানবাধিকার সংস্থার তথ্য তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, পুলিশি নির্যাতনসহ নানা প্রতিহিংসামূলক হামলায় ৭,১৮৮ জন ভুক্তভোগী হয়েছেন। এর মধ্যে ৭০৯ জন গুমের শিকার, তার মধ্যে অনেকে এখনো ফিরে আসেননি, তারা আমার মতো সৌভাগ্যবান নয়। ২,৬৯৩ জন বিচারবহির্ভূত
আজ রোববার বিকেলে রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। প্রায় আধাঘণ্টার বক্তব্যে তিনি নেতা-কর্মীদের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব ও রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
স্বৈরাচার সরকারের সমালোচনা করে তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার এ দেশের অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে ধ্বংস করে দিয়েছে। তা আবার পুনর্গঠন করবে বিএনপি। সে লক্ষ্যের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছি আমরা।’
প্রধান উপদেষ্টা ও সিইসির এ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। অন্যদিকে আরও কিছু দল নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও জুড়ে দিচ্ছে নানা শর্ত। জামায়াত ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাম ঘরোনার কিছু দল বলছে, নির্বাচনের আগেই এসব শর্ত পূরণ করতে হবে। জুলাই সনদসহ যেসব শর্ত দেওয়া হচ্ছ
অন্তবর্তীকালীন সরকারের আট উপদেষ্টার বিরুদ্ধে সাবেক এক সচিব দুর্নীতির অভিযোগ তুললেও বিএনপি বলছে, তারা উপদেষ্টাদের সম্মান করে। তারা উপদেষ্টাদের সততার প্রতি আস্থাশীল।
বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে বিএনপির নাম উদ্দেশ্যমূলকভাবে জড়ানো হচ্ছে দাবি করে দলটির এই সিনিয়র নেতা যোগ করেন, ‘যেখানেই খুন, লুটতরাজ, চাঁদাবাজি; সেখানেই বিএনপির নাম বলছে একটি দল। উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিএনপিকে রং দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। জনগণের সামনে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এটা আমরা খুব ভাল
চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ফরিদ সাহেব আছেন, একটি টিম গত আট বছর ধরে আমার মায়ের চিকিৎসা দিয়েছেন। সন্তান হিসেবে, পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা যা করতে পারিনি, ক্ষেত্রবিশেষে আপনারা আরও বেশি করেছেন। এ জন্য আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এছাড়া গত এক যুগের বেশি সময় ধরে অসংখ্য নির্যাতিত মানু
সভায় এ্যানি বলেন, হাসিনা এখন দেশের বাইরে বসে ষড়যন্ত্র করছেন। টাকার অভাব নেই—হাজার হাজার, লাখ লাখ, কোটি কোটি টাকা ও ডলার পাচার করে বিদেশে বসে পার্শ্ববর্তী দেশের মদদে বাংলাদেশকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য মাদক দিয়ে আমাদের যুবসমাজ, ছাত্রসমাজ ও তরুণ সমাজকে ধ্বংস করছেন। কারণ যুবক, তরুণ ও ছাত্ররা পাহাড়-পর্
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেছেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরও যারা নির্বাচন পেছানোর চক্রান্ত করছেন, তারা প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না।’ আজ শনিবার দুপুর ১২টায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির মালোপাড়া কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে আর বিভক্ত করা যাবে না জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলে বলে বাণিজ্য হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মানুষকে বিভক্ত করা হয়েছে। স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে আর বিভক্ত করা যাবে ন
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্বাগত বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।
শামসুজ্জামান দুদু আরও বলেন, যারা পিআর পদ্ধতি চায়, তারা যদি মনে করে এটি খুবই জনপ্রিয় বিষয়, তাহলে বিষয়টি তাদের কর্মসূচিতে নিয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করে তারপর সিদ্ধান্ত নিক। কেননা এই পদ্ধতি চালুর জন্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাগবে। পৃথিবীর যেসব দেশে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়েছে, সেসব দেশে তিন বছরের মধ্যে অন্ত
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে পারস্পরিক হিংসার একটি কালচার তৈরি হয়েছে, যা আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ধ্বংসাত্মক সংস্কৃতি থেকে মুক্ত হয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে যেতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। আসছে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রায়ে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক একটি কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’
তিনি বলেন, এবার সরকার হবে ধানের শীষের সরকার। যে সরকার মানবতা প্রতিষ্ঠা করবে, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করবে, শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই পারিশ্রমিক দেবে এবং লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে।
মেজর হাফিজ বলেন, নির্বাচনের আগে কিন্তু দেশে অনেক গণ্ডগোল হবে। ভারতে আশ্রয় নিয়ে মাফিয়া নেত্রী শেখ হাসিনা এই দেশকে লণ্ডভণ্ড করার জন্য, নির্বাচন বানচালের জন্য অনেক সহিংস ঘটনার অবতারণা করবেন। আমরা দলমত নির্বিশেষে দেশবাসী সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে এই মাফিয়াদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করব— এই হোক আমাদ
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন আমরা করব না। আমাদের উদ্দেশ্য একটাই— দেশের সব জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ করে এমনভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা, যেখানে কোনো বিভাজন থাকবে না।