
বাসস

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের পক্ষে জনগণের মতামতকে ঐক্যবদ্ধ করতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে ব্যক্তি নয়, আপনার সামনে থাকবে ধানের শীষ। ধানের শীষকে আপনি বের করে নিয়ে আসবেন। ধানের শীষের পক্ষে জনগণের মতামতকে ঐক্যবদ্ধ করবেন। ধানের শীষের জন্য জনগণের মতামতকে এক জায়গায় ব্যালট বক্সের ভিতরে নিয়ে আসবেন।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকার ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এ কথা বলেন। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন। বিজয়ের মাস উপলক্ষে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে যুবদল ও কৃষক দলের সারা দেশের জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন ইউনিটের হাজারের বেশি নেতা অংশ নেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচনের বেশি সময় আর বাকি নেই। আমি এক বছর আগে বলেছিলাম, এই নির্বাচনটি আমরা যত সহজ ভাবছি, একচুয়ালি (প্রকৃতপক্ষে) নির্বাচনটি তত সহজ নয়। সেদিন অনেকেই আমার কথাটি একটু হেসে খেলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আজকে কিন্তু আপনারা প্রত্যেকেই অনুধাবন করতে পারছেন আমার সেদিনকার কথার অর্থ। আজ আবারও বলতে চাচ্ছি- এখনো যদি আমরা সিরিয়াস না হই। সামনে এই দেশের অস্তিত্ব সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে।’
তিনি বলেন, এই নির্বাচনটি আমরা যত সহজ ভাবছি আসলে নির্বাচনটি তত সহজ নয়। সুতারাং দল যার হাতেই ধানের শীষ দিয়েছে না কেন, আপনি থাকবেন ধানের শীষের পক্ষে। প্রার্থী আসবে প্রার্থী যাবে। পর্যায়ক্রমে প্রার্থী চেঞ্জ হবে। ধানের শীষ রয়ে যাবে, দল রয়ে যাবে আদর্শ রয়ে যাবে। কাজেই ধানের শীষের পক্ষে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করবেন। ধানের শীষ জিতলে দেশ ও জনগণের কল্যাণে যেসকল পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে তা মানুষের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরবেন।
তারেক রহমান বলেন, আমরা দেশের জন্য কি কি করতে চাই, আমরা যদি শুধু আমাদের নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকি তাহলে তো আমরা সংকুচিত হয়ে যাব। আমাদের কাজের পরিধি হচ্ছে দেশের ২০ কোটি মানুষ। তাই দেশ এবং মানুষ নিয়ে আমাদের যে দলীয় পরিকল্পনা সেই কথাগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। মানুষকে এর পক্ষে সচেতন করতে হবে এবং এই সচেতনতার মাধ্যমে মানুষের রায় আপনার দলের পক্ষে, ধানের শীষের পক্ষে আনতে হবে। ভোটের মাধ্যমে রায় আনতে হবে।
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র রুখে দিতে মাঠে নামতে হবে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, কেউ কেউ বিএনপির নামে মিথ্যা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে জনগণের মাঝে। কাজেই এই মিথ্যা বিভ্রান্তি বন্ধ তখনই হবে যখন বিএনপির প্রতিনিধি মাঠে হাজির হয়ে যাবে, তখন প্রতিবাদ বাড়বে। তারা আর এই বিভ্রান্তি ছড়াতে পারবে না।
তারেক রহমান প্রশ্ন রেখে বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ছাড়া আর কোনো রাজনৈতিক দলের দেশের কল্যাণে এরকম পরিকল্পনা আছে? অন্যদের কাছে এই পরিকল্পনা নেই। যদি পরিকল্পনা থাকতো তাহলে তো তারা বলতো তাদের পরিকল্পনার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা বলেনি। দেখবেন কয়েকদিনের মধ্যে বলবে। আমাদের পরিকল্পনা তারা দেখেছে জেনেছে। কিন্তু আমরা সবার আগে দেশ গড়ার পরিকল্পনা দিয়েছি। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জলবায়ু, কর্মসংস্থান,কৃষি, বাণিজ্য, সব বিষয় সুনির্দিষ্ট কর্ম-পরিকল্পনা দিয়েছি। আমরা এগুলো বাস্তুবায়ন করব, ধীরে ধীরে এগতে থাকবো।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাদের কথা বলছে। তারা যদি বলতে পারে বিএনপির নেতাকর্মীরা কেন বলতে পারবেন না? বললে সবাই বলবে না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। বললে সবাই বলবেন, সবার বলার অধিকার আছে। কোন বিশেষ কারো জন্য হবে আর কারো জন্য হবে না। এটা তো হতে পারে না।
তারেক রহমান অত্যান্ত ভারাক্রান্ত কণ্ঠে বলেন, আমার মা আমাদের সকলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক কি অবস্থা? এটা বলে আমি আমার নিজের কষ্টের কথাই বলতে পারতাম আপনাদের কাছে। আমি কিন্তু সেটা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি না। কারণ, আমরা রাজনীতি করছি দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য। আমরা যদি সারাক্ষণ আমাদের নিজের কষ্টের কথা বলতে থাকি তো- জনগণ কার কাছে যাবে? জনগণ কার কাছে গিয়ে তার কষ্টের কথা বলবে? জনগণ তো আপনার কাছেই যাবে তাদের কষ্টের কথা বলতে? তাদের দুর্দশার কথা বলতে। কাজেই আমাদেরকে এখন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। জনগণ যাতে আমাদের উপরে আস্থা রাখতে পারে সেভাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে।
নেতাকর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির দেশ গড়ার পরিকল্পনাগুলো জনগণের ঘরে ঘরে নিয়ে যেতে হবে। মিটিং করে করে বললে হবে না ছোট ছোট গ্রুপ করে ঘরে ঘরে যেতে হবে। মাঠে মাঠে যেতে হবে। কৃষকের ক্ষেতে, যে মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিম, স্কুলের শিক্ষদের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মা বোন স্কুল কলেজের তরুণ তরুণী, যুবকদের কাছে যেতে হবে ভাগ করে করে যেতে হবে। আপনারা পেরেছেন স্বৈরাচারকে মোকাবেলা করতে, ওয়ান ইলেভেন এর ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করতে, ইনশআল্লাহ আপনারাই পারবেন গণতন্ত্রের ভিত্তির মধ্য দিয়ে, আগামী দিনের যে ষড়যন্ত্র সেটিকেও মোকাবেলা করতে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় দিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। সভাপতিত্ব করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সঞ্চালনা করেন আরেক যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান (সোহেল)।

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের পক্ষে জনগণের মতামতকে ঐক্যবদ্ধ করতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে ব্যক্তি নয়, আপনার সামনে থাকবে ধানের শীষ। ধানের শীষকে আপনি বের করে নিয়ে আসবেন। ধানের শীষের পক্ষে জনগণের মতামতকে ঐক্যবদ্ধ করবেন। ধানের শীষের জন্য জনগণের মতামতকে এক জায়গায় ব্যালট বক্সের ভিতরে নিয়ে আসবেন।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকার ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এ কথা বলেন। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন। বিজয়ের মাস উপলক্ষে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে যুবদল ও কৃষক দলের সারা দেশের জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন ইউনিটের হাজারের বেশি নেতা অংশ নেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচনের বেশি সময় আর বাকি নেই। আমি এক বছর আগে বলেছিলাম, এই নির্বাচনটি আমরা যত সহজ ভাবছি, একচুয়ালি (প্রকৃতপক্ষে) নির্বাচনটি তত সহজ নয়। সেদিন অনেকেই আমার কথাটি একটু হেসে খেলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আজকে কিন্তু আপনারা প্রত্যেকেই অনুধাবন করতে পারছেন আমার সেদিনকার কথার অর্থ। আজ আবারও বলতে চাচ্ছি- এখনো যদি আমরা সিরিয়াস না হই। সামনে এই দেশের অস্তিত্ব সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে।’
তিনি বলেন, এই নির্বাচনটি আমরা যত সহজ ভাবছি আসলে নির্বাচনটি তত সহজ নয়। সুতারাং দল যার হাতেই ধানের শীষ দিয়েছে না কেন, আপনি থাকবেন ধানের শীষের পক্ষে। প্রার্থী আসবে প্রার্থী যাবে। পর্যায়ক্রমে প্রার্থী চেঞ্জ হবে। ধানের শীষ রয়ে যাবে, দল রয়ে যাবে আদর্শ রয়ে যাবে। কাজেই ধানের শীষের পক্ষে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করবেন। ধানের শীষ জিতলে দেশ ও জনগণের কল্যাণে যেসকল পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে তা মানুষের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরবেন।
তারেক রহমান বলেন, আমরা দেশের জন্য কি কি করতে চাই, আমরা যদি শুধু আমাদের নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকি তাহলে তো আমরা সংকুচিত হয়ে যাব। আমাদের কাজের পরিধি হচ্ছে দেশের ২০ কোটি মানুষ। তাই দেশ এবং মানুষ নিয়ে আমাদের যে দলীয় পরিকল্পনা সেই কথাগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। মানুষকে এর পক্ষে সচেতন করতে হবে এবং এই সচেতনতার মাধ্যমে মানুষের রায় আপনার দলের পক্ষে, ধানের শীষের পক্ষে আনতে হবে। ভোটের মাধ্যমে রায় আনতে হবে।
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র রুখে দিতে মাঠে নামতে হবে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, কেউ কেউ বিএনপির নামে মিথ্যা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে জনগণের মাঝে। কাজেই এই মিথ্যা বিভ্রান্তি বন্ধ তখনই হবে যখন বিএনপির প্রতিনিধি মাঠে হাজির হয়ে যাবে, তখন প্রতিবাদ বাড়বে। তারা আর এই বিভ্রান্তি ছড়াতে পারবে না।
তারেক রহমান প্রশ্ন রেখে বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ছাড়া আর কোনো রাজনৈতিক দলের দেশের কল্যাণে এরকম পরিকল্পনা আছে? অন্যদের কাছে এই পরিকল্পনা নেই। যদি পরিকল্পনা থাকতো তাহলে তো তারা বলতো তাদের পরিকল্পনার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা বলেনি। দেখবেন কয়েকদিনের মধ্যে বলবে। আমাদের পরিকল্পনা তারা দেখেছে জেনেছে। কিন্তু আমরা সবার আগে দেশ গড়ার পরিকল্পনা দিয়েছি। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জলবায়ু, কর্মসংস্থান,কৃষি, বাণিজ্য, সব বিষয় সুনির্দিষ্ট কর্ম-পরিকল্পনা দিয়েছি। আমরা এগুলো বাস্তুবায়ন করব, ধীরে ধীরে এগতে থাকবো।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাদের কথা বলছে। তারা যদি বলতে পারে বিএনপির নেতাকর্মীরা কেন বলতে পারবেন না? বললে সবাই বলবে না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। বললে সবাই বলবেন, সবার বলার অধিকার আছে। কোন বিশেষ কারো জন্য হবে আর কারো জন্য হবে না। এটা তো হতে পারে না।
তারেক রহমান অত্যান্ত ভারাক্রান্ত কণ্ঠে বলেন, আমার মা আমাদের সকলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক কি অবস্থা? এটা বলে আমি আমার নিজের কষ্টের কথাই বলতে পারতাম আপনাদের কাছে। আমি কিন্তু সেটা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি না। কারণ, আমরা রাজনীতি করছি দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য। আমরা যদি সারাক্ষণ আমাদের নিজের কষ্টের কথা বলতে থাকি তো- জনগণ কার কাছে যাবে? জনগণ কার কাছে গিয়ে তার কষ্টের কথা বলবে? জনগণ তো আপনার কাছেই যাবে তাদের কষ্টের কথা বলতে? তাদের দুর্দশার কথা বলতে। কাজেই আমাদেরকে এখন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে। জনগণ যাতে আমাদের উপরে আস্থা রাখতে পারে সেভাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে।
নেতাকর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির দেশ গড়ার পরিকল্পনাগুলো জনগণের ঘরে ঘরে নিয়ে যেতে হবে। মিটিং করে করে বললে হবে না ছোট ছোট গ্রুপ করে ঘরে ঘরে যেতে হবে। মাঠে মাঠে যেতে হবে। কৃষকের ক্ষেতে, যে মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিম, স্কুলের শিক্ষদের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মা বোন স্কুল কলেজের তরুণ তরুণী, যুবকদের কাছে যেতে হবে ভাগ করে করে যেতে হবে। আপনারা পেরেছেন স্বৈরাচারকে মোকাবেলা করতে, ওয়ান ইলেভেন এর ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করতে, ইনশআল্লাহ আপনারাই পারবেন গণতন্ত্রের ভিত্তির মধ্য দিয়ে, আগামী দিনের যে ষড়যন্ত্র সেটিকেও মোকাবেলা করতে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় দিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। সভাপতিত্ব করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সঞ্চালনা করেন আরেক যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান (সোহেল)।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৮ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, তারেক রহমান খুব শিগগিরই আমাদের মাঝে আসবেন। আমাদের নেতা যেদিন আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন, বাংলাদেশে পা দেবেন, সেদিন সমগ্র বাংলাদেশ যেন কেঁপে ওঠে। সেদিন গোটা বাংলাদেশের চেহারা বদলে দেবে বিএনপি। ‘বাংলাদেশকে একটি মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে আমাদের নেতার যে চিন্তাভাবনা, তাকে বাস্ত
৯ ঘণ্টা আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি আরও বলেন, ‘দায়িত্বে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। বয়সের অনভিজ্ঞতা কিংবা ম্যাচিউরিটির অভাবে হয়তো সেও কিছু ভুল করেছে। আমার কাছে সংগ্রামের অবদানে তার সে ভুল তুচ্ছ। আসিফকে সংগ্রামের রাজনীতিতে স্বাগতম জানাই।’
৯ ঘণ্টা আগে
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপরেই বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিই জনগণের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। দেশের মানুষের মালিকানা তাদের ফিরিয়ে দিতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে