
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান বিন হাদিকে আঘাত মানে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপরে আঘাত। এ আঘাত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপরে, স্বাধীনতার ওপরে। এগুলো প্রতিরোধ করতে হবে।
শনিবার রাজধানীসহ সারাদেশে বিএনপির পক্ষ থেকে আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
অপশক্তি ও কালো হাত ভেঙে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, গুলি লাগার পরেই এক গোষ্ঠি বাড়ি ভাঙতে আহ্বান জানিয়েছে। হাসপাতালে যাওয়ার পরে এই অবস্থার আরও অবনতি হয়। সুযোগ পেয়ে কিছু বেয়াদব ছেলে-পেলে বেয়াদবি করে। এরা কেউ হাদির সমর্থক নয়, একটি বিশেষ দলের কর্মী-সমর্থক।
মুসলমান হিসেবে আমরা কখনও কারও মৃত্যু কামনা করতে পারি না জানিয়ে তিনি বলেন, তবে মুসলমান লেবাসধারী কিছু লোক এই কাজ করেছে, হাসপাতালে ঢুকেও মব করার চেষ্টা করেছে। তারা ভেবেছে তাদের ধমক দেখে আমরা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাবো। তবে আমাদের নেতাকর্মীরা সর্বোচ্চ ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছে।
জীবনে অনেক নির্বাচন করেছেন জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি চাইলে আমি তাকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত ছিলাম। আমাদের প্রার্থীদের মারামারি করার কোনো রেকর্ড নাই। এই রেকর্ড আওয়ামী লীগ আর 'ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে' যে দল তাদের আছে।
তিনি বলেন, আমরা চাই দ্রুত হাদির ওপর হামলাকারীরা গ্রেফতার হোক। তাহলেই একটি দলের মুখোশ খুলে যাবে। হাদি আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। সে আমার প্রতিযোগী। হাদি আমার শত্রু নয়, হাদি রাজপথের লড়াকু সৈনিক। ওর বয়সে আমরাও রাজপথে লড়াই করেছি।
এসময় সকলকে চোখ কান খোলা রেখে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি বলেন, আগে আমাদের একটি শত্রু ছিল কিন্তু এখন বহুমুখী শত্রু। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান বিন হাদিকে আঘাত মানে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপরে আঘাত। এ আঘাত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপরে, স্বাধীনতার ওপরে। এগুলো প্রতিরোধ করতে হবে।
শনিবার রাজধানীসহ সারাদেশে বিএনপির পক্ষ থেকে আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
অপশক্তি ও কালো হাত ভেঙে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, গুলি লাগার পরেই এক গোষ্ঠি বাড়ি ভাঙতে আহ্বান জানিয়েছে। হাসপাতালে যাওয়ার পরে এই অবস্থার আরও অবনতি হয়। সুযোগ পেয়ে কিছু বেয়াদব ছেলে-পেলে বেয়াদবি করে। এরা কেউ হাদির সমর্থক নয়, একটি বিশেষ দলের কর্মী-সমর্থক।
মুসলমান হিসেবে আমরা কখনও কারও মৃত্যু কামনা করতে পারি না জানিয়ে তিনি বলেন, তবে মুসলমান লেবাসধারী কিছু লোক এই কাজ করেছে, হাসপাতালে ঢুকেও মব করার চেষ্টা করেছে। তারা ভেবেছে তাদের ধমক দেখে আমরা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাবো। তবে আমাদের নেতাকর্মীরা সর্বোচ্চ ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছে।
জীবনে অনেক নির্বাচন করেছেন জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি চাইলে আমি তাকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত ছিলাম। আমাদের প্রার্থীদের মারামারি করার কোনো রেকর্ড নাই। এই রেকর্ড আওয়ামী লীগ আর 'ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে' যে দল তাদের আছে।
তিনি বলেন, আমরা চাই দ্রুত হাদির ওপর হামলাকারীরা গ্রেফতার হোক। তাহলেই একটি দলের মুখোশ খুলে যাবে। হাদি আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। সে আমার প্রতিযোগী। হাদি আমার শত্রু নয়, হাদি রাজপথের লড়াকু সৈনিক। ওর বয়সে আমরাও রাজপথে লড়াই করেছি।
এসময় সকলকে চোখ কান খোলা রেখে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি বলেন, আগে আমাদের একটি শত্রু ছিল কিন্তু এখন বহুমুখী শত্রু। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য হলো, নির্বাচন হতে না দেওয়া। এই আক্রমণটি খুবই সিম্বলিক। তারা তাদের শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, এতো মানুষের দোয়ায় ইনশাআল্লাহ্ আমাদের সিংহহৃদয় হাদি ফিরবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, একটা রাষ্ট্র অথবা একটা জাতিকে জাতির হয়ে ওঠার যে সংগ্রাম-লড়াই তার ভিত্তি হয়ে উঠে তার শক্র চেনার মধ্য দিয়ে। গত ৫৪ বছর সবচেয়ে ক্ষতিকর শক্রকে বন্ধু আকারে আমাদের পরিচয় করানো হয়েছে। গত ৫৪ বছরে আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয় স্বার্থ, আত্মমর্যাদা বারবার ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতি
৩ ঘণ্টা আগে
দুলু বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, পরিকল্পিতভাবেই এসব হামলা চালানো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সবাইকে সতর্ক, সজাগ ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে