তিনি বলেছেন, যারা গণতান্ত্রিক চর্চা ও ধারাবাহিকতাকে নষ্ট করতে চায় তাদের বিপক্ষে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই অশুভ শক্তির হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে— আগামী বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ভোর সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু ভবন ও দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় এবং দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বরস্থ ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ এবং বিকেল ৪টায় তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে আলোচনা সভা।
নাছিম বলেন, আজকে বাংলাদেশের সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ দেশবিরোধী বিএনপি-জামায়াত। এরা দেশের মানুষকে শান্তি দিতে জানে না। দেশের মানুষের মুক্তি, শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে এরা কোন কাজ করে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের জন্য যে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তার এ চলার পথকে এরা বাধাগ্রস্ত করে দেশের উন
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে নাছিম বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্য কমানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জিনিসপত্রের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের মানুষ কষ্টে আছে এটি আমরা স্বীকার করে নিয়েই দ্রব্যমূল্য কমানোর
‘দেশে আইনের শাসন না থাকায় বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাজধানী লালমাটিয়া মহিলা স্কুল অ্যান্ড কলেজে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গাজায় প্রায় ত্রিশ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, এর বেশিরভাগ নারী ও শিশু। সেখানে হাসপাতালে হামলা করা হচ্ছে, অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে, হাসপাতালের বিদ্যুৎ লাইন ধ্বংস করা হয়েছে, যার কারণে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে। ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা মানুষের ওপর হামলা করা হয়েছে। একবিংশ শতাব্
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি। দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিল। সূচনা লগ্ন থেকেই বিএনপি অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়ে দেশের জনগণ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে উল্লেখ করে নানক বলেন, ‘এই বাংলাদেশ একসময় অন্ধকারাচ্ছন্ন দেশ ছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের হত্যা করে হায়েনারা দেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তার সুদক্ষ নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশকে এখন ‘ডিজ
বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে বলেন, বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল পাঁচশত ৯৩মার্কিন ডলার। বর্তমান সরকারের সময়ে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে দুই হাজার সাতশ’ ৩৫ মার্কিন ডলারে। এই হচ্ছে পরিবর্তন। আজকে দেখবেন পদ্মাসেতু, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেলের মতো উন্নয়ন। চারদিকে এম
অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে এবার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন ভন্ডুল করতে দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাউকে ভয় করেনি। সাহস নিয়ে দৃঢতার সাথে তিনি চক্রান্ত মোকাবিলা করেছেন। বিশ্বে দীর্ঘস্থায়ী নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়েছ
হানিফ বলেন, উন্নয়ন আমাদের যথেষ্ট হয়েছে। আমরা মনে করি, এই বাংলাদেশ যে অবস্থায় ছিল সেখান থেকে আজকে যেখানে এসেছে, এই উন্নয়ন বাংলাদেশের জনগণের জন্য যথেষ্ট। আমাদের এখন প্রয়োজন এই উন্নয়নকে ধরে রাখা। টেকসই উন্নয়ন বলতে আমরা যেটা বোঝাই। আমাদের এই উন্নয়নকে ধরে
উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি দলগতভাবে অংশ না নিলেও তৃণমূলে নেতারা নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় নির্বাচন করবে বলে জানান কাদের। বলেন, উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া নিয়ে দলটির মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব চলছে। আমরা দলীয় প্রতীক দিয়ে নির্বাচন করছি না। এমন অবস্থায় স্বতন্ত্র পরিচয়ে বিএনপির অনেকে নির্বাচন করবে। দলীয়ভাব
সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, এক সময় সৌদি আরবের সাথে শুধুমাত্র জনশক্তি রপ্তানি আর হজের সম্পর্ক ছিল। এখন এই সম্পর্ককে আমরা বিনিয়োগ সম্পর্কে রূপ দিতে চাই। সৌদি আরবের সরকার এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য ইকোনমিক জোনে সৌদি আরবকে ৩০০ একর জমির প্র
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি যে প্রতিবাদ দিবস হবে সেই সিদ্ধান্তটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু; তখনকার তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জেলখানার মধ্যে বসে এই সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন—২১ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালিত হবে। সেই একুশে ফেব্রুয়ারিতে মায়ের ভাষার দাবিতে আমাদের পূর্বসূরিরা জীবন দিয়
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একুশে ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল। পরে স্বাধিকার সংগ্রামে বিভিন্ন মাইলফলক অতিক্রম করে একাত্তরের স্বত্ব জাতীয়তাবাদের দিকনির্দেশনা আসে বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ মার্চের
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবারসহ পঞ্চমবারের মতো নির্বাচিত সরকারকে ভারত, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘসহ সমস্ত দেশ ও সংস্থা অভিনন্দন জানিয়েছে, কাজের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যারা নির্বাচনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিল,
কাদের বলেন, ‘মঈন খান যান মার্কিন দূতাবাসে, সেখানে গিয়ে নালিশ করেন। মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই। এ হচ্ছে আমাদের প্রধান বিরোধী দলের অবস্থা। ৫৪ রাজনৈতিক দলের জোট করেছিল। এখন কে কোথায়, কেউ জানে না। ৫৪টি দল