প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, সব ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত না। যারা সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে মানুষকে কষ্ট দেয় তাদের বিপক্ষে আমরা সবসময় সোচ্চার। তাদের হাত থেকে বাংলাদেশের মানুষকে রক্ষা করা দরকার।
তিনি বলেন, যারা মজুদ করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি মুনাফা লাভ করে তারা দেশদ্রোহী। এদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করার মাধ্যমে দেশের মানুষের দুঃখ কষ্ট লাঘব করতে আওয়ামী লীগ ও সরকার তার অবস্থান থেকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ রোববার (৩ মার্চ) সকালে মুক্তিযুদ্ধে প্রথম শহীদ ফারুক ইকবালের ৫৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মৌচাক চৌরাস্তা মোড়ে স্থাপিত শহীদ ফারুক ইকবাল স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে নাছিম বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্য কমানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জিনিসপত্রের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের মানুষ কষ্টে আছে এটি আমরা স্বীকার করে নিয়েই দ্রব্যমূল্য কমানোর চেষ্টা করছি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত ফৌজদারি অপরাধ করায় পুলিশ দেখলে ভয় পায়। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। এদের নেতারা আবার বড় বড় কথা বলে। তারা বলে পুলিশ ছাড়া আসলে নাকি তারা আওয়ামী লীগকে দেখিয়ে দেবে। ব্যাপারটা কিন্তু এক ধরনের বিএনপি নেতাদের ফোবিয়ায় পরিণত হয়েছে। তারা পুলিশকে ভয় পায় বলে বারবার পুলিশের ওপর দোষ চাপায়। যারা অপরাধী তারাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে।
আওয়ামী লীগের এ নেতা আরো বলেন, দেশের মানুষ এখন আর বিএনপি-জামায়াতকে পছন্দ করে না। এজন্য তাদের আন্দোলন সফল হয়নি, বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতার দায়ভার তারা দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের ওপর চাপাতে চায়। এজন্য তারা সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। এদের সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী রাজনীতি করে। দেশের মানুষ এদের আর আশ্রয় ও সমর্থন দেবে না এটি তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত যা বারবার প্রমাণিত হচ্ছে। এ কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বারবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, সব ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত না। যারা সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে মানুষকে কষ্ট দেয় তাদের বিপক্ষে আমরা সবসময় সোচ্চার। তাদের হাত থেকে বাংলাদেশের মানুষকে রক্ষা করা দরকার।
তিনি বলেন, যারা মজুদ করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি মুনাফা লাভ করে তারা দেশদ্রোহী। এদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করার মাধ্যমে দেশের মানুষের দুঃখ কষ্ট লাঘব করতে আওয়ামী লীগ ও সরকার তার অবস্থান থেকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ রোববার (৩ মার্চ) সকালে মুক্তিযুদ্ধে প্রথম শহীদ ফারুক ইকবালের ৫৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মৌচাক চৌরাস্তা মোড়ে স্থাপিত শহীদ ফারুক ইকবাল স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে নাছিম বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্য কমানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জিনিসপত্রের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের মানুষ কষ্টে আছে এটি আমরা স্বীকার করে নিয়েই দ্রব্যমূল্য কমানোর চেষ্টা করছি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত ফৌজদারি অপরাধ করায় পুলিশ দেখলে ভয় পায়। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। এদের নেতারা আবার বড় বড় কথা বলে। তারা বলে পুলিশ ছাড়া আসলে নাকি তারা আওয়ামী লীগকে দেখিয়ে দেবে। ব্যাপারটা কিন্তু এক ধরনের বিএনপি নেতাদের ফোবিয়ায় পরিণত হয়েছে। তারা পুলিশকে ভয় পায় বলে বারবার পুলিশের ওপর দোষ চাপায়। যারা অপরাধী তারাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে।
আওয়ামী লীগের এ নেতা আরো বলেন, দেশের মানুষ এখন আর বিএনপি-জামায়াতকে পছন্দ করে না। এজন্য তাদের আন্দোলন সফল হয়নি, বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতার দায়ভার তারা দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের ওপর চাপাতে চায়। এজন্য তারা সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। এদের সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী রাজনীতি করে। দেশের মানুষ এদের আর আশ্রয় ও সমর্থন দেবে না এটি তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত যা বারবার প্রমাণিত হচ্ছে। এ কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বারবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হচ্ছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১ দিন আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে