প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, আমরা সবাইকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকবো। ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারে না। ঐক্যবদ্ধ শক্তি আমাদেরকে আরো শক্তিশালী করবে।
শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন, খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের মহাসচিব বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করে, গণতান্ত্রিক চেতনায় সমৃদ্ধ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ যারা বিশ্বাস করে তাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ জায়গাটি করতে হবে। এরপরও কেউ যদি অপ্রয়োজনে অথবা নিজের স্বার্থের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শক্তিকে পরাজিত করে আত্মতৃপ্তি পায় তাদের সাথে গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে তাদের পক্ষের শক্তি থাকবে না। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য থাকে তারা সব সময় পরাজিত হয়।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে হতদরিদ্র দেশ থেকে আজকের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ আজ বাংলাদেশকে দেখে বিস্ময় চোখে তাকিয়ে থাকে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে দেশরত্ন শেখ হাসিনার কারণে। তার কারনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এত উন্নয়নের পরও একটি গোষ্ঠী বাংলাদেশ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি বলেন, এরা দেশবিরোধী অপশক্তি। এরা দেশের মানুষকে শান্তি দিতে জানে না। দেশের মানুষের মুক্তি, শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে এরা কোন কাজ করে না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা মানুষের জন্য যে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তার এ চলার পথকে এরা বাধাগ্রস্ত করে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চায়। এরা বারবার আমাদের অর্থনীতির উপর আঘাত আনতে চায়। এদের বিরুদ্ধে আমাদের যার যার অবস্থান থেকে সজাগ থাকতে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের নেতৃবৃন্দদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এ দক্ষতা আপনাদের আছে। এখানে অনেক সিনিয়র প্রফেসার ও তরুণ শিক্ষকরা আছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফোরামের নির্বাচনে তরুণরা এবার ভালো ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রমাণ করেছে তাদের যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে। যারা নির্বাচিত হয়েছে তারা যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে। তারা আগামী দিনে আমাদের শিক্ষক ফোরামকে আরো শক্তিশালী করবে।
এ সময় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী, কৃষক লীগ সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের কোষাধ্যক্ষ এম আমিনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান, বাকৃবি গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য প্রফেসর ড. এম এ এম ইয়াহিয়া খন্দকার, প্রফেসর ড. রকিবুল ইসলাম খান, প্রফেসর ড. মাহফুজা বেগম, প্রফেসর ড. মো সাইদুর রহমান, বাকৃবি গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. পূর্বা ইসলাম, সদস্য প্রফেসর মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. চয়ন কুমার সাহা, প্রফেসর ড. আল-মামুন, প্রফেসর ড. আফরিনা মুস্তারি, ড. মো আরিফ সাকিল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, আমরা সবাইকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকবো। ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারে না। ঐক্যবদ্ধ শক্তি আমাদেরকে আরো শক্তিশালী করবে।
শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন, খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের মহাসচিব বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করে, গণতান্ত্রিক চেতনায় সমৃদ্ধ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ যারা বিশ্বাস করে তাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ জায়গাটি করতে হবে। এরপরও কেউ যদি অপ্রয়োজনে অথবা নিজের স্বার্থের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শক্তিকে পরাজিত করে আত্মতৃপ্তি পায় তাদের সাথে গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে তাদের পক্ষের শক্তি থাকবে না। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য থাকে তারা সব সময় পরাজিত হয়।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে হতদরিদ্র দেশ থেকে আজকের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ আজ বাংলাদেশকে দেখে বিস্ময় চোখে তাকিয়ে থাকে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে দেশরত্ন শেখ হাসিনার কারণে। তার কারনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এত উন্নয়নের পরও একটি গোষ্ঠী বাংলাদেশ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি বলেন, এরা দেশবিরোধী অপশক্তি। এরা দেশের মানুষকে শান্তি দিতে জানে না। দেশের মানুষের মুক্তি, শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে এরা কোন কাজ করে না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা মানুষের জন্য যে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তার এ চলার পথকে এরা বাধাগ্রস্ত করে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চায়। এরা বারবার আমাদের অর্থনীতির উপর আঘাত আনতে চায়। এদের বিরুদ্ধে আমাদের যার যার অবস্থান থেকে সজাগ থাকতে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের নেতৃবৃন্দদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এ দক্ষতা আপনাদের আছে। এখানে অনেক সিনিয়র প্রফেসার ও তরুণ শিক্ষকরা আছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফোরামের নির্বাচনে তরুণরা এবার ভালো ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রমাণ করেছে তাদের যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে। যারা নির্বাচিত হয়েছে তারা যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে। তারা আগামী দিনে আমাদের শিক্ষক ফোরামকে আরো শক্তিশালী করবে।
এ সময় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী, কৃষক লীগ সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের কোষাধ্যক্ষ এম আমিনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান, বাকৃবি গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য প্রফেসর ড. এম এ এম ইয়াহিয়া খন্দকার, প্রফেসর ড. রকিবুল ইসলাম খান, প্রফেসর ড. মাহফুজা বেগম, প্রফেসর ড. মো সাইদুর রহমান, বাকৃবি গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. পূর্বা ইসলাম, সদস্য প্রফেসর মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. চয়ন কুমার সাহা, প্রফেসর ড. আল-মামুন, প্রফেসর ড. আফরিনা মুস্তারি, ড. মো আরিফ সাকিল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে