প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বাস্তবতা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রমাণিত যে, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন সমৃদ্ধি সবকিছুই শেখ হাসিনার হাতে নিরাপদ। তিনিই শুধু বাংলাদেশের বাস্তবতা বোঝেন। যেটা বিএনপি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে বিএনপি ক্রমাগত রাজনীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। রোববার (১০ মার্চ) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির সমমনারা যদি কোনো সন্ত্রাস করে, তার সাথে বিএনপির যোগসাজশ না থাকাটা অস্বাভাবিক বলেও মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাস যেখানে আছে, সেখানে বিএনপিও আছে। বিএনপি সন্ত্রাসী দল, এটা শুধু দেশে না বিদেশেও প্রমাণিত।’
এ সময় মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেন তিনি। বলেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচন কোন দুঃখে হবে। এটাতো মামা বাড়ির আবদার না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন নিয়ে যেরকম মন্তব্য করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নও অনেকটা সেইরকমই কথা বলেছে। নির্বাচনের পর সেসব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কাজ করতে চেয়েছে।
নির্বাচনের মানদণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মানদণ্ডের বিষয় একেকজনের কাছে একেকরকম। এই নির্বাচনের মানদণ্ড খারাপ হলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা হোয়াইট হাউসে সেটার কথা বলতো। তারা একসঙ্গে কাজ করতে চাইতো না। আমাদের মানদণ্ড ঠিকই আছে। বাংলাদেশের বাস্তবতার সাথে এই নির্বাচনের মানদণ্ড ঠিক আছে।’
গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনসহ আরো কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনের বিষয়েও কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। কাদের বলেন, ‘কুমিল্লায় ভোটার উপস্থিতি কম হলেও উপ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু হয়েছে এবং সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করেনি। দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকার কারো জন্য কোনো প্রচারণায় যোগ দেয়নি। তাই নির্বাচন নিয়ে সরকারের বিপক্ষে কথা বলার মুখ বিএনপির নেই। ‘যতো দোষ নন্দ ঘোষে’ আচ্ছন্ন মানসিকতায় তারা (বিএনপি) ভুগছে। তাই সেইরকম কথাই বলে।
সম্প্রতি চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর। আর বর্তমানে সেখানে চিকিৎসার জন্য রয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সিঙ্গাপুর হাসপাতালে গিয়েছিলাম চিকিৎসার জন্য। সেখানে মির্জা ফখরুল বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত; কারো সঙ্গেই দেখা হয়নি।
এদিকে রোজার সময় ব্যবসায়ীসহ সবাইকে সংযম মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খেজুর না খেয়ে বরই খাওয়ার কথা যিনি বলেছেন, এটা তার ব্যক্তিগত মতামত। কথায় কথায় বলে ফেলেছেন; এটা দলের বক্তব্য না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বাস্তবতা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রমাণিত যে, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন সমৃদ্ধি সবকিছুই শেখ হাসিনার হাতে নিরাপদ। তিনিই শুধু বাংলাদেশের বাস্তবতা বোঝেন। যেটা বিএনপি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে বিএনপি ক্রমাগত রাজনীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। রোববার (১০ মার্চ) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির সমমনারা যদি কোনো সন্ত্রাস করে, তার সাথে বিএনপির যোগসাজশ না থাকাটা অস্বাভাবিক বলেও মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাস যেখানে আছে, সেখানে বিএনপিও আছে। বিএনপি সন্ত্রাসী দল, এটা শুধু দেশে না বিদেশেও প্রমাণিত।’
এ সময় মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেন তিনি। বলেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচন কোন দুঃখে হবে। এটাতো মামা বাড়ির আবদার না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন নিয়ে যেরকম মন্তব্য করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নও অনেকটা সেইরকমই কথা বলেছে। নির্বাচনের পর সেসব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কাজ করতে চেয়েছে।
নির্বাচনের মানদণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মানদণ্ডের বিষয় একেকজনের কাছে একেকরকম। এই নির্বাচনের মানদণ্ড খারাপ হলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা হোয়াইট হাউসে সেটার কথা বলতো। তারা একসঙ্গে কাজ করতে চাইতো না। আমাদের মানদণ্ড ঠিকই আছে। বাংলাদেশের বাস্তবতার সাথে এই নির্বাচনের মানদণ্ড ঠিক আছে।’
গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনসহ আরো কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনের বিষয়েও কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। কাদের বলেন, ‘কুমিল্লায় ভোটার উপস্থিতি কম হলেও উপ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু হয়েছে এবং সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করেনি। দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকার কারো জন্য কোনো প্রচারণায় যোগ দেয়নি। তাই নির্বাচন নিয়ে সরকারের বিপক্ষে কথা বলার মুখ বিএনপির নেই। ‘যতো দোষ নন্দ ঘোষে’ আচ্ছন্ন মানসিকতায় তারা (বিএনপি) ভুগছে। তাই সেইরকম কথাই বলে।
সম্প্রতি চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর। আর বর্তমানে সেখানে চিকিৎসার জন্য রয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সিঙ্গাপুর হাসপাতালে গিয়েছিলাম চিকিৎসার জন্য। সেখানে মির্জা ফখরুল বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত; কারো সঙ্গেই দেখা হয়নি।
এদিকে রোজার সময় ব্যবসায়ীসহ সবাইকে সংযম মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খেজুর না খেয়ে বরই খাওয়ার কথা যিনি বলেছেন, এটা তার ব্যক্তিগত মতামত। কথায় কথায় বলে ফেলেছেন; এটা দলের বক্তব্য না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে