মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও অভিযোগ করেছেন, ফিলিস্তিনি নেতারা শান্তি প্রচেষ্টাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছেন এবং "একটি কাল্পনিক ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের একতরফা স্বীকৃতি" চাইছেন।
ট্রাম্প সতর্ক করে লিখেছেন, "এই শুল্ক যদি কখনো তুলে নেওয়া হয়, তা হবে দেশের জন্য ভয়াবহ বিপর্যয়। এতে আমেরিকা আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে। কিন্তু আমাদের শক্তিশালী থাকতে হবে"।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম এই হামলাকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর সবচেয়ে মারাত্মক হিসেবে বর্ণনা করেছে। হামাসের মুখপাত্র আবু ওবায়দা দাবি করেছেন, গাজা দখলের জন্য ইসরায়েলি সেনাদের রক্তই মূল্য হিসেবে দিতে হবে।
আদালতের এ রায়ের ফলে পেতংতার্নের আর প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার কোনো সুযোগ থাকছে না। খুব শিগগিরিই তাকে স্থায়ীভাবে এ পদ থেকে অপসারণ করা হবে। এ রায়কে পেতংতার্নের দল ও সিনাওয়াত্রা রাজবংশের জন্য একটি বড় ধরনের আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।
সংস্থাটি কক্সবাজারে নতুন আগত নয়জন রোহিঙ্গার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তাদের অভিযোগ, আটক অবস্থায় পুলিশ মারধর করেছে, টাকা-পয়সা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়েছে। অনেকে কাশ্মীর, অন্ধ্রপ্রদেশ ও দিল্লি থেকে পালিয়ে এসেছে গ্রেফতার এড়াতে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার এ অভিযানের সমালোচনা করে বলেছেন, এটি যুদ্ধের “একটি নতুন ও ভয়াবহ ধাপের সূচনা”।
বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে ওয়াশিংটনের উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান লিখেছেন, "ভারতের কাছে শীর্ষ রপ্তানির বাজার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া বেশিরভাগ ভারতীয় পণ্যের উপর এখন আনুষ্ঠানিকভাবে ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হয়েছে। কিছু ভারতীয় টেক্সটাইল ও পোশাক প্রস্তুতকারক
তবে অনেক সময় সংগ্রহ করা তথ্য বা তাদের তোলা ছবি ও ভিডিও হাসপাতাল লাগোয়া তাঁবুতে না ফেরা পর্যন্ত পাঠাতে পারেন না তারা। কারণ একমাত্র সেখানে পৌঁছালে তবেই বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ইন্টারনেট অ্যাক্সেস রয়েছে।
রাশিয়া প্রথমবারের মতো নৌ-ড্রোন ব্যবহার করে ইউক্রেনের কোনো যুদ্ধজাহাজে হামলা চালিয়েছে।
আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ কুচকাওয়াজে ২৬ জন বিদেশি রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান অংশ নেবেন। তবে পশ্চিমা দেশগুলোর কোনো নেতা আমন্ত্রণ পাননি। কেবলমাত্র স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোকে ডাকা হয়েছে। যিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রের একজন নেতা।
মূলত আফগানিস্তানে প্রাণঘাতী সড়ক দুর্ঘটনা নতুন কিছু নয়। দশকের পর দশক ধরে দীর্ঘ সংঘাতের কারণে ভাঙাচোরা সড়ক, মহাসড়কে বেপরোয়া গাড়ি চালানো এবং পর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার অভাবকেই এর জন্য দায়ী করা হয়।
এখন দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রেক্ষাপটও বেশ গুরুত্ব বহন করে। দেখা যায়, বাংলাদেশে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সাড়ে পনেরো বছরের শাসনে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক যেমন খুবই ঘনিষ্ঠ হয়েছিল, তেমনি পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল।
ভারত যেখানে সার্কের হয়ে কথা বলাকেও পাকিস্তানের হয়ে সওয়াল করা হিসেবে দেখছে – সেখানে ঢাকা ও ইসলামাবাদের ক্রমবর্ধমান কূটনৈতিক ঘনিষ্ঠতা যে দিল্লিকে অস্বস্তিতে ফেলছে, তা সহজেই অনুমেয়!
সিবিএস নিউজের সাথে আলাপকালে দুটি ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সূত্র জানিয়েছে, গুলিতে ২০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। এছাড়া সিবিএসের আলাদা এক প্রতিবেদনে অন্তত একজন নিহতের কথা বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, কামুর সঙ্গে আমার বন্ধুত্বও ছিল। বয়সে সমান, একই ক্লাসে পড়েছি, খেলাধুলা করেছি, আড্ডা দিয়েছি—সবই একসঙ্গে। তার এমন মৃত্যু সত্যিই সহ্য করা কঠিন।