ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
দোহায় হামাস নেতাদের ওপর ইসরায়েলি হামলায় এক কাতারি নাগরিক নিহত হওয়ায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কাতারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছেন।
আল জাজিরা জানিয়েছে, সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠক চলাকালে এক ফোন কলে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জাসিম আল-থানিকে এই ক্ষমা প্রার্থনা করেন। কাতারের প্রধানমন্ত্রীও তা গ্রহণ করেন।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়-‘প্রথম ধাপে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করেন কাতারে হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে এক কাতারি সেনাসদস্য নিহত হন। তিনি আরও দুঃখ প্রকাশ করেন জিম্মি মুক্তি আলোচনার সময় হামাস নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে ইসরায়েল কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আর চালানো হবে না।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ফোনালাপের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি কাতারের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের পুনরাবৃত্তি রোধে নিশ্চয়তা দিয়েছেন এবং কাতারের সঙ্গে প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ফোন কলে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী হামলার জন্য এবং কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ভবিষ্যতে আর কখনও কাতারের ভূখণ্ডকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে না।
নেতানিয়াহুর অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টেও একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এতে তিনি কাতারি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী, আমি চাই আপনি জানুন যে আমাদের হামলায় আপনার এক নাগরিক নিহত হওয়ায় ইসরায়েল অনুতপ্ত। আমি আপনাকে নিশ্চিত করতে চাই ইসরায়েল কাতারিদের নয় বরং হামাসকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। আমি আরও আশ্বস্ত করতে চাই ভবিষ্যতে আপনার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের কোনো পরিকল্পনা নেই ইসরায়েলের। আমি প্রেসিডেন্টকে (ডোনাল্ড ট্রাম্প) সেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস দোহায় এই হামলাকে কাতারের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে নিন্দা জানান। হামলার কয়েক দিন পর দোহায় প্রায় ৬০টি মুসলিম দেশ একত্র হয়ে কাতারের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে।
দোহায় হামাস নেতাদের ওপর ইসরায়েলি হামলায় এক কাতারি নাগরিক নিহত হওয়ায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কাতারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছেন।
আল জাজিরা জানিয়েছে, সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠক চলাকালে এক ফোন কলে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জাসিম আল-থানিকে এই ক্ষমা প্রার্থনা করেন। কাতারের প্রধানমন্ত্রীও তা গ্রহণ করেন।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়-‘প্রথম ধাপে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করেন কাতারে হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে এক কাতারি সেনাসদস্য নিহত হন। তিনি আরও দুঃখ প্রকাশ করেন জিম্মি মুক্তি আলোচনার সময় হামাস নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে ইসরায়েল কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আর চালানো হবে না।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ফোনালাপের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি কাতারের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের পুনরাবৃত্তি রোধে নিশ্চয়তা দিয়েছেন এবং কাতারের সঙ্গে প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ফোন কলে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী হামলার জন্য এবং কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ভবিষ্যতে আর কখনও কাতারের ভূখণ্ডকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে না।
নেতানিয়াহুর অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টেও একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এতে তিনি কাতারি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী, আমি চাই আপনি জানুন যে আমাদের হামলায় আপনার এক নাগরিক নিহত হওয়ায় ইসরায়েল অনুতপ্ত। আমি আপনাকে নিশ্চিত করতে চাই ইসরায়েল কাতারিদের নয় বরং হামাসকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল। আমি আরও আশ্বস্ত করতে চাই ভবিষ্যতে আপনার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের কোনো পরিকল্পনা নেই ইসরায়েলের। আমি প্রেসিডেন্টকে (ডোনাল্ড ট্রাম্প) সেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস দোহায় এই হামলাকে কাতারের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে নিন্দা জানান। হামলার কয়েক দিন পর দোহায় প্রায় ৬০টি মুসলিম দেশ একত্র হয়ে কাতারের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে।
ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি এবং মাদকবাহী নৌযানে প্রাণঘাতী হামলার পরই এ পরিস্থিতি তৈরি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ও সৌদি আরবের মধ্যে স্বাক্ষরিত সাম্প্রতি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে তেহরানকেও যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ইয়াহিয়া রাহিম সাফাভি।
১ দিন আগেভেনেজুয়েলার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ভ্লাদিমির পাদরিনো যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী মোতায়েন ও হামলাকে “অঘোষিত যুদ্ধ” বলে উল্লেখ করেছেন। মাদুরো দ্রুত ন্যাশনাল বলিভারিয়ান মিলিশিয়াকে সক্রিয় ডিউটিতে নিয়ে আসার ঘোষণা দেন। খবর বিবিসির।
১ দিন আগে