ড. ইউনূসের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, প্রফেসর ইউনূসকে আমি বলি, ওই রকম করে আপনার দৃঢ়তা দেখানোর তো কোনো দরকার নেই যে ‘নির্বাচন হবেই’। আরে, আপনি বললেই তো হবে না। আপনি বললেই তো পাথর আটকাতে পারেন না, বালু আটকাতে পারেন না, ধর্ষণ আটকাতে পারেন না। কারণ, আপনি যে সরকার চালান সেই ‘সরকার’ শব্দটাকেই ম
জাগপার সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন রিয়াজ বলেন, গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে বৈঠক শেষ করে বের হয়ে খন্দকার লুৎফর রাস্তা পার হচ্ছিলেন। এ সময় কয়েকজন দুষ্কৃতকারী তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের অবস্থা স্থিতিশীল এবং তিনি কথা বলছেন জানিয়ে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, তার শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। তরল খাবার খেতে পারছেন। তিনি চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি আছেন। সেখানে আরও ৩৬ ঘণ্টা তাকে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। এরপর তাকে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন চিকিৎসকরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলার সময় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের কিছু অংশে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। কার্যালয় ভবনে দলের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত এইচ এম এরশাদের ছবির ফলক ভেঙে দেওয়া হয়।
ব্রিফিংয়ে রাশেদ খান বলেন, নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে। তার খিঁচুনি হয়েছে। তিনি বাঁচবেন না মারা যাবেন সেটা আমরা এখন বলতে পারছি না।
নুরুল হক নুরের ফেসবুক পেজ থেকে অ্যাডমিনের দেওয়া স্ট্যাটাসে দাবি করা হয়েছে, জাতীয় পার্টিকে নিরাপত্তা দিয়ে নুরুল হক নুরকে পুলিশ ও সেনাবাহিনী রক্তাক্ত করেছে। তাৎক্ষণিকভাবে এ অভিযোগ নিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী বলেন, কাকরাইলে জাপা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। সন্ত্রাসীদের হামলায় পার্টির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় জরুরি ব্রিফিং করা হবে বলে জানান তিনি।
রাশেদ প্রধান বলেন, গতানুগতিক ও অস্বচ্ছ নির্বাচনি রোডম্যাপ দেখে মনে হয় অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো উপায়ে নির্বাচন দিয়ে নিস্তার পেতে চায়। অথচ ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দোসরদের গণহত্যার বিচারের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার হচ্ছে না। জুলাই সনদও প্রস্তুত হয়নি, তার আইনি ভিত্তি ও বাস্ত
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ইসি কতটা নির্বিঘ্নে রোডম্যাপ ধরে নির্বাচনের পথে এগিয়ে যেতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন কেউ কেউ। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এই রোডম্যাপকে পুরোনো বন্দোবস্তে নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা বলে অভিহিতও করেছে।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির সামনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখছি না। নির্বাচনে দাঁড়াবে অনেকেই, আমিও দাঁড়াতে পারি। কিন্তু বলছি না আমি তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে দাঁড়াব। কিন্তু প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগ যদি মনে করে তারাই ক্ষমতায় যাবে। তাহলে তখন থেকেই তাদের স্যালুট দিতে শুরু করবে। তবে পুলিশ ভাইদের বলছি, যদি নাগরিক
দুই মাস ধরে দলের সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার পর, তার লিখিত জবাব এবং অন্যান্য আলামত বিশ্লেষণ করে এনসিপি তাকে নির্দোষ বলে ঘোষণা করে এবং তার ওপর থেকে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়।
তিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
‘বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যারা ভেঙেছে, মনে রাখবেন তাদেরও বাড়িঘর রয়েছে। তাদেরও কবর রয়েছে, তাদেরও স্মৃতিসৌধ রয়েছে। তাদের কবর হাতে নিয়ে ঘুরতে পারবেন না। বাড়িঘর হাতে নিয়ে যেতে পারবেন না। তাই সীমা অতিক্রম করবেন না।’ গতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) বিকেলে টাঙ্গাইলের ঘাটাইলের মাকড়াই এলাকায় মাকড়াই দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কাদেরি
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে নুর বলেন, ‘সেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি। যখন ছাত্রসংগঠনগুলো সর্বদলীয় ছাত্রঐক্য গঠন করেছিল, তখন রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানেও রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। এখন যদি আসল কথা বলি, অনেকের সাংগঠনিক শক্তি, জনশক্তি আমার বি
বিবৃতিতে জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান বলেন, দুই দিনে পাঁচজন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতির বহিঃপ্রকাশ। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না পারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা, এবং এই ব্যর্থতার দায় সরকার এড়াতে পারে না।