হান্নান মাসউদ বলেন, শিক্ষাখাত সংস্কার না করা এবং শিক্ষকদের প্রতি বৈষম্য নিরসন না করা জুলাইয়ের সঙ্গে গাদ্দারি। সরকারকে আহ্বান জানাই শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসে যৌক্তিক দাবি মেনে নিন। হাসিনার মতো কোনো শিক্ষকের গায়ে হাত তুলবেন না।
৯টি দলকে নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট গঠন করতে পারে বলে জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরূদ্দীন পাটওয়ারী।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রির কার্যক্রম শুরু করেছে। আবেদন ফরমের মূল্য ১০ হাজার টাকা ঘোষণা করা হয়েছে। তবে জুলাইযোদ্ধা ও নিম্নআয়ের মানুষের জন্য ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, মুনতাসির মাহমুদকে এর আগেও একটি শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। গত ১২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখে মুনতাসির মাহমুদকে প্রথম শোকজ করে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং কেন তাকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দেওয়া হবে না, সে বিষয়ে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছিল
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘প্রথম আলোর মতি ভাইকে বলব— হয় আপনি সাংবাদিকতা করেন, না হয় রাজনীতি করেন। প্রয়োজনে এনসিপি থেকে আমরা আপনাকে মনোনয়ন দেবো, তাও অপসাংবাদিকতা বন্ধ করেন।’
দেশের ৩০০টি আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে এনসিপি। তবে, দলীয় সিদ্ধান্তে শ্রদ্ধা ও সংহতির নিদর্শন হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী আসনগুলোতে কোনো প্রার্থী দেওয়া হবে না।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির বর্তমানে যে ইকোনমিক পলিসি তা দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উত্তরণ সম্ভব নয়। বিএনপি যদি জোর-জবরদস্তি করে ড. ইউনূসের সঙ্গে ডিল করে, লন্ডনে ডিল করেছিল, নতুনভাবে সেই ডিল নবায়ন করে যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে এনসিপির হাতে তাদের পতন হবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৩৭টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তালিকা ঘোষণা করেন।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) একটি ‘কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি’ গঠন করেছে। মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে প্রধান করে ১০ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। কমিটির সেক্রেটারি করা হয়েছে এনসিপির সিনি
সারজিস আলম বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের দোসর জাতীয় পার্টির আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কোনো অধিকার নেই। তারা যখন বলে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তাদের জন্মদাতা যে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ যে তাদের পেলেপোষে বড় করেছে এর প্রমাণ তারা আবার নতুন করে দিচ্ছে। একদম স্প
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জরুরি এ বৈঠকেই জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার। পরে সংবাদ সম্মেলনে সে সিদ্ধান্তের কথা জানানো হতে পারে।
এনসিপির আরও অনেক নেতার মতোই সারজিসে উত্থানও জুলাই গণঅভ্যুত্থান থেকে। তরুণ নেতৃত্ব হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচিত নেতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। আন্দোলনের দিনগুলোতেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা ও তর্ক-বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতেন তিনি। তাতে আলোচনা-প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনা-নিন্দাও কম পেতে হয়নি।
রোববার (২ নভেম্বর) দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেনের সই করা ওই চিঠি পাঠানো হয় আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তরে। চিঠিতে উপদেষ্টার অবস্থানকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থি’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ এবং শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর যুব সংগঠন জাতীয় যুবশক্তি তাদের ঘোষিত সাত দফা ইশতেহারের ভিত্তিতে ধারাবাহিক কর্মশালা আয়োজন শুরু করেছে। এ উদ্যোগের প্রথম কর্মশালাটি সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল ইশতেহারের প্রথম দুটি দফা— যুব কর্মসংস্থান ও চাকরির নিরাপত্তা ও সুবিধা।
প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা কলি’ নিতে চায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রবিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সঙ্গে বৈঠক শেষে দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এ কথা জানান।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর দল ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। নির্বাচনে তিনি ঢাকার একটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।