উবায়দুর রহমান হাসিব বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি হল সংসদ নির্বাচনে অমর একুশে হলের এজিএস প্রার্থী। ধারণা করা হচ্ছে, তীব্র গরমে তিনি অচেতন হয়ে পড়েছেন।
আবিদুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আমাদেরকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে অসংখ্য প্রোপাগান্ডার শিকার করা হয়েছে। আমাদের নিয়ে যদি কেউ নোংরামি করে, তার সঙ্গে নোংরামি করে প্রতিবাদ জানাতে চাই না। আমরা সত্য ও সৌন্দর্য দিয়ে প্রতিবাদ জানাতে চাই।
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে আচরণবিধি লঙ্ঘনে ছাত্রশিবিরের ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েমে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। বলেছেন, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে আগে যারা যুক্ত ছিল, তারাই এসব মিথ্যা অভিযোগ করছে।
শামীম লিখেছেন, ব্যালট বক্স খুলে এলইডি স্ক্রিনে এবং সারা দেশকে দেখিয়ে ভোট গ্রহণ শুরু করতে হবে। এবং ৮১০টি বুথেই সেটি দেখাতে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে দরদভরা কণ্ঠে এক তরুণ ছাত্রনেতা বলেন, ‘শুধু একটাই কথা, প্লিজ কেউ কাউকে ছেড়ে যান না। আমার মা-বাবা, ভাই-বোন যারা আছেন, এই যুদ্ধের ময়দানেও আমাদের সঙ্গেই থাকেন। আমরা এই লড়াইয়ে জিতব, কোনো সন্দেহ নাই। আজকেই আমরা জিতব। তবে কেউ ভয় পাবেন না।’
ডাকসু নির্বাচনের এই ভিপি প্রার্থীর অভিযোগ, আমাদের ভূতত্ত্ব ভোটকেন্দ্রের (কবি সুফিয়া কামাল হল) এজেন্টকে পাঠানো হয়েছে ইউল্যাবে (শামসুন্নাহার হল), ইউল্যাবের এজেন্টকে দেওয়া হয়েছে উদয়নে, টিচার্স ক্লাবের (কুয়েত-মৈত্রী, বঙ্গমাতা) এজেন্টকে দেওয়া হয়েছে উদয়নে, আর উদয়নের এজেন্টকে পাঠানো হয়েছে কার্জন হলে।
ঢাবি শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টরা আলোচিত এই ভোটে তিনটি বিষয়কে ‘ফ্যাক্টর’ বিবেচনা করছেন— নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভোট, জগন্নাথ হলের ভোট এবং অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট। শিক্ষার্থী ও ভোটাররা বলছেন, এই তিন ভোটব্যাংকের মধ্যে যেকোনো একটিই এই নির্বাচনের ফল যেকোনো প্রার্থীর অনুকূলে এনে দিতে সক্ষম।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ডাকসু নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো রয়েছে। আমরা নির্বাচন সামনে রেখে কোনো ধরনের শঙ্কা দেখছি না। এই নির্বাচন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
চিংড়ি রেণু পরিবহনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে। সহজলভ্যভাবে চাষিদের চিংড়ি সময়মতো ও সুষ্ঠুভাবে অবতরণ এবং রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণে সঠিক মাননিয়ন্ত্রণ করে আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী বা মুনাফাখোর যেন চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করতে না পারে, সেদিকে খেয়া
তারেক রহমান অভিযোগ করে বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার দেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর জবাবদিহি নষ্ট করেছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে ব্যবহার করে গুম-খুনের রাজনীতি চালিয়েছে। লাখ লাখ গায়েবি মামলা দিয়ে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের আদালতের বারান্দায় ঘুরিয়েছে। দেশে তিন কোটি নতুন
‘জুলাই স্মরণ সভায় জামায়াতের আমিরের প্রদত্ত বক্তব্যের জন্য মিস হুমা খান কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আলোচনায় তারা বাংলাদেশে বিদ্যমান মানবাধিকার পরিস্থিতি, গুম-খুনের বিচারসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে খোলামেলা মতবিনিময় করেন। মিস হুমা খান জামায়াতে ইসলামীর প্রস্তাবিত সংস্কার কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে চাইলে জামায়াতের আমি
নির্বাচন নিয়ে কারা শঙ্কা তৈরি করছে, এবং তাদের কেন ধরা হচ্ছে না মন্তব্য করে সরকারের উদ্দেশ্যে ফারুক বলেন, সরকার আপনি বসে আছেন কেন? আপনার আশেপাশেই তো শঙ্কা তৈরি করা লোকগুলো বসে আছে। কারা মিছিল করে বুঝতে পারেন না? কারা মব সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে, সেটা জানতে পারেন না? আপনি কারো ব্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার সময় ভোটাররা মোবাইল ফোন, ব্যাগ বা কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে যেতে পারবেন না। নিতে পারবেন না পানির বোতল বা অন্য কোনো তরল।