একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, এরই মধ্যে তিনি বিমানের বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ২০২০ ফ্লাইটে টিকিট বুকিং করেছেন। ফ্লাইটটি ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে বোয়িং ৭৮৭-৯ মডেলের উড়োজাহাজটি ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অভ্যর্থনা কর্মসূচি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পরে জানানো হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তার মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে নিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন। সেদিন বেলা ১১টার পর তাদের বহনকারী ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করবে।
যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে সৃষ্ট মতবিরোধ নিষ্পত্তিতে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) প্রথম দিনের বৈঠকে ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটকে একটি করে আসনে ছাড় দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে দলটি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের প্রার্
ডা. জাহিদ জানান, খালেদা জিয়া বর্তমানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) আছেন এবং তার অবস্থা স্থিতিশীল। চিকিৎসার তদারকি করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান।
জাপা মহাসচিব বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি, একটি পাতানো নির্বাচন বা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং হতে পারে। ভোটের পর ভোট বা মিডিয়া ভোট হতে পারে। কোনো আশঙ্কাই উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
মঈন খান বলেন, “সাম্প্রতিক হিসাব মতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। এখানে ১৭ কোটির বেশি মানুষের বসবাস। জাতিসংঘের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৫০ সালে ঢাকা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ বৃহৎ শহরে পরিণত হবে। কিন্তু সেই শহর কীভাবে পরিচালিত হবে—সেটিই আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।”
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
একটি মহল বিশেষ পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছে যেন দেশে নির্বাচন না হয়। এই ষড়যন্ত্রের পেছনে যারা আছে, তারা আসলে দেশের শত্রু। নির্বাচন না হলে লাভবান হবে প্রতিবেশী দেশ এবং গত নির্বাচনে পরাজিত ও বিতাড়িত পতিত শক্তি। আর এতে চূড়ান্তভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সাধারণ জনগণ।
এখন আমি আবারও বলছি, সামনের সময় কিন্তু খুব সুবিধার না। কাজেই সকলকে সজাগ থাকতে হবে, সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’
মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ‘আগ্রাসন বিরোধী’ যাত্রা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলা মোটর এলাকা থেকে মিছিলটি শুরু হয়। শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে বলে জানা গেছে।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে জামায়াত আমির বলেন, স্বাধীনতার পর একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী এবং একটি দলকে সুবিধা দিতে সব রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠেছিল। দলটি সোনার বাংলা গড়ার ওয়াদা করে শ্মশান বাংলা তৈরি করেছিল।