এই চিঠিটা ইস্যু করার আগে তাদের আইনগতভাবে আরও কিছু ধাপ সম্পন্ন করার কথা ছিল যেটা তারা করেনি" এবং তাদের দেওয়া দুটি চিঠির বিষয়ে নিষ্পত্তি না করেই নির্বাচন কমিশন পরবর্তী ধাপে চলে গেছে বলে বলছেন মি. মুসা।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘পিআরসহ কিছু অযৌক্তিক দাবিতে নির্বাচন বানচালের হুমকি দিয়ে একটি ধর্ম ব্যবসায়ী দল বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। একদিকে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পুরোদমে চালিয়ে যাচ্ছে। এ দলটি সব সময়ই জাতিকে অন্ধকারে রাখতে পছন্দ করে। তারা মুখে এক কথা বলে আর বাস্তবে ভিন্নরূপ।’
জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার এক বছরের বেশি সময় ধরে আছে। তিন মাসের মধ্যেই তারা নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি। তারা থেকে গেছে যাতে সংস্কার নিশ্চিত করা যায়। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন এই সরকারকেই করতে হবে তাদের নিজস্ব বৈধতার জন্য।
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যদি তাদের পছন্দের প্রতীক ‘শাপলা’ না পায়, তাহলে কঠোর আন্দোলনে যাবে এবং প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘেরাও করার মতো কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে—হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দলের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।
বিমানবন্দরে সংবাদ সম্মেলনে গিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে এনসিপি।
অনেকেই নাকি আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকতে বলেছেন'- সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে আল-জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যে সমালোচনা করে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, 'বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন নিয়ে একটি শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আসলে কী বার্তা দিতে চাচ্ছেন, সেটিই এখন
বিএনপির পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা আন্তরিক রয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ দূর হওয়ার পর এখন মানুষ একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে হারানো গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। যেই গণতন্ত্রের জন্য মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছিল। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনাসহ জনগণের মৌলিক অধিকার ও সুশাসন নিশ্চিত করবে বিএনপি।’
তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশকে অশান্ত করার পায়তারা চালাচ্ছে ভারত ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। কলকাতায় এখন আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস হয়েছে। দিল্লিতে বসে হাসিনা ওই অফিস নিয়ন্ত্রণ করছে। দেশকে ঘিরে যত রকমের ষড়যন্ত্র হচ্ছে সবই ভারত থেকে পরিচালিত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত কথা বলে কিন্তু তাদের ২৪-এর গণহত্যা নিয়ে কোনও অনুশোচনা নেই। আয়নাঘর, লুটপাট যারা করেছে, প্রতিহিংসা যারা করেছে, দিনের ভোট রাতে যারা করেছে, তাদের কোনও অনুশোচনা আছে? তাদের বিচার করতে হবে। আওয়ামী লীগকে নিঃশর্তভাবে জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, তাদের ক্
দুর্গাপূজার সময় পাহাড়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।