সরকারের সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থানের মধ্যেই রাজপথের এই আন্দোলনে জয় নিয়ে আপাতত ঘরে ফেরার অপেক্ষায় বিএনপি। দলটি মনে করছে, আগামী রোববারের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়াতে সরকার বাধ্য হলে বিএনপিকে আগামীতে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। প্রায় ১৯ বছর ক্ষমতার বাইরে
সরকারে থাকা বিতর্কিত উপদেষ্টাদের সরানোর আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত কয়েকজন উপদেষ্টা- যাদের বক্তব্যে এবং কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে, এমন বিতর্কিত উপদেষ্টাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবি আমরা তুলেছিলাম। অন্তর্বর্ত
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে মানুষের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকারসহ ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিগগির জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তাই, আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের আলটিমেটাম দিয়ে আন্দোলন আপাতত স্থগিত করেছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকেলে কাকরাইল মোড়ে আন্দোলনস্থলে এসে তিনি এ ঘোষণা করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে মন্তব্য করায় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানর অপসারণ চেয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। বৃহস্পতিবার (২২ মে) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিট খারিজ করে আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ফলে ইশরাককে মেয়র হিসেবে শপথ পড়াতে বাধা নেই। উচ্চ আদালতের এই রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ইশরাকের অনুসারী
রাস্তা ছাড়বেন না, আরও বিস্তৃত করতে হবে উল্লেখ করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারে দায়িত্বে থাকা ছাত্র প্রতিনিধিদের দুই উপদেষ্টা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
হাইকোর্টের রায়ের পরও ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিট খারিজ করেছেন হাইকোর্ট।
বৃষ্টি উপেক্ষা করেই ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তার সমর্থকরা। এর আগে টানা আট দিন তারা নগর ভবন অবরুদ্ধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে উচ্চ আদালতে দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আজ আদেশ দেবেন আদালত।
অন্যদিকে এনসিপি নেতাদের ঘনিষ্ঠ স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পদত্যাগও দাবি করেন ইশরাক সমর্থকরা। পরে মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ অভিহিত করে নিজেদের অবস্থানের জানান দেয় এনসিপি।
ইশরাক হোসেন বলেন, আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগ চাই। এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপ চাই। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখানে অবস্থানের ঘোষণা দিচ্ছি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের দাবিতে টানা সাত দিন ধরে রাজপথে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা। এবার সমর্থকদের সঙ্গে ইশরাক নিজে সরাসরি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে রাজপথে দাঁড়াবেন বলে নতুন নির্দেশনা দিয়েছেন। বুধবার (২১ মে) বিকেলে নিজের ভেরিফা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সব দায়িত্ব থেকে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। বুধবার (২১ মে) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ আহ্বান জানিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি।
দুপুরে সাভারে এক অনুষ্ঠান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, "সব সময় সরকার একটা বডি হিসেবে কাজ করে। এখানে ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ নেই। বিশেষ করে এ ধরনের বড় ইস্যুগুলোতে। আর এই ধরনের ডিসিশনগুলো একা ব্যক্তি হিসেবে আমি নিচ্ছি এটা ভাবার সুযোগ নেই"।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুদু বলেন, আওয়ামী লীগের মতো এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইসরাককে। আদালত তাঁর পক্ষে রায় দেওয়ার পরেও শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুট পাটের চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশর