
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, এখন আর রাস্তায় আন্দোলনের সময় নয়। জনগণের কাছে গিয়ে আগামী নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। পাশাপাশি সাংঘর্ষিক ও প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি পরিহার করে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে।
রবিবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু বলেন, শেখ হাসিনার পতনের পর ১৪ মাস অতিক্রম হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি এবং কাঙ্ক্ষিত নির্বাচিত সংসদ সরকারও প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এ জন্যই জনগণের মালিকানা এবং সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা কঠিন আন্দোলনে সবাই একসঙ্গে ছিলেন। এই সংগ্রামের ফলস্বরূপ যে রাজনৈতিক অর্জন, অর্থাৎ জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার, তা নিশ্চিত করতে এখন বাকি কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
তিনি বলেন, এখন রাস্তা বা সংঘাতের রাজনীতি নয়, বরং জনগণের কাছে যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না, আমরা হিংসা করার রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। বিগত দিনের প্রতিহিংসামূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে ফিরে এসে আগামী বাংলাদেশের জন্য সহনশীলতা, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং ভিন্নমত পোষণ করেও তাকে সম্মান জানানোর সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে ঐক্যের মাধ্যমে অংশ নিতে হবে। বিভিন্ন দলের নিজস্ব দর্শন বা চিন্তাভাবনা থাকা স্বাভাবিক, এতে বিভেদ হচ্ছে না। যার যার অবস্থানে থেকে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে গিয়েই পরিবর্তন আনতে হবে এবং বিভিন্ন সংস্কারের বিষয়গুলো জনসমক্ষে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, নির্বাচন একটি প্রক্রিয়া, একটি পরিশ্রুতকরণ প্রক্রিয়া। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত না করে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেই ম্যান্ডেটের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে হবে, রাস্তায় সাংঘর্ষিক অবস্থার মাধ্যমে নয়। কারণ সংঘাতের মাধ্যমে সমাধান করতে গেলে আবার সেই পুরোনো জমানায় ফিরে যেতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করার আহ্বান জানাচ্ছি।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, এখন আর রাস্তায় আন্দোলনের সময় নয়। জনগণের কাছে গিয়ে আগামী নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। পাশাপাশি সাংঘর্ষিক ও প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি পরিহার করে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে।
রবিবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু বলেন, শেখ হাসিনার পতনের পর ১৪ মাস অতিক্রম হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি এবং কাঙ্ক্ষিত নির্বাচিত সংসদ সরকারও প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এ জন্যই জনগণের মালিকানা এবং সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা কঠিন আন্দোলনে সবাই একসঙ্গে ছিলেন। এই সংগ্রামের ফলস্বরূপ যে রাজনৈতিক অর্জন, অর্থাৎ জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার, তা নিশ্চিত করতে এখন বাকি কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
তিনি বলেন, এখন রাস্তা বা সংঘাতের রাজনীতি নয়, বরং জনগণের কাছে যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না, আমরা হিংসা করার রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। বিগত দিনের প্রতিহিংসামূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে ফিরে এসে আগামী বাংলাদেশের জন্য সহনশীলতা, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং ভিন্নমত পোষণ করেও তাকে সম্মান জানানোর সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে ঐক্যের মাধ্যমে অংশ নিতে হবে। বিভিন্ন দলের নিজস্ব দর্শন বা চিন্তাভাবনা থাকা স্বাভাবিক, এতে বিভেদ হচ্ছে না। যার যার অবস্থানে থেকে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদে গিয়েই পরিবর্তন আনতে হবে এবং বিভিন্ন সংস্কারের বিষয়গুলো জনসমক্ষে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, নির্বাচন একটি প্রক্রিয়া, একটি পরিশ্রুতকরণ প্রক্রিয়া। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত না করে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সেই ম্যান্ডেটের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে হবে, রাস্তায় সাংঘর্ষিক অবস্থার মাধ্যমে নয়। কারণ সংঘাতের মাধ্যমে সমাধান করতে গেলে আবার সেই পুরোনো জমানায় ফিরে যেতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করার আহ্বান জানাচ্ছি।

এতে বলা হয়েছে, ইতোপূর্বে হবিগঞ্জ জেলাধীন চুনারুঘাট উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ লিয়াকত হাসান স্বেচ্ছায় দল থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে তার পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভিডিও বার্তায় আখতার হোসেন বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার জন্য উপযুক্ত বিচার। এই রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচার করা সম্ভব হবে। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে এই রায় সরকারকে কার্যকর করতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে
পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, এই সংকটময় সময়ে আমি আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- আমাদের সংগ্রাম কারও বিরুদ্ধে নয়, আমাদের সংগ্রাম ন্যায়, অধিকার, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে সব নাগরিক নিরাপদে মত প্রকাশ করতে পারে, যেখানে বিচার হবে নিরপেক্ষ এবং যেখানে পরিবর্তন আসবে শান্তিপূর্ণ
৯ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রের তথ্যানুযায়ী, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দলীয় মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া অস্থিরতা, বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ–অসন্তোষের পরিস্থিতি এবং সাংগঠনিক দুর্বলতা, এসব ইস্যু আজকের আলোচনায় গুরুত্ব পাবে।
৯ ঘণ্টা আগে