মধ্যবর্তী নির্বাচনের কোনো চিন্তা আছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সরকার এ ধরনের চিন্তাভাবনা কেন করবে? এর কোনো যুক্তি নেই, বাস্তবতা নেই। নির্বাচন যখন হওয়ার তখন হবে সংবিধান অনুসারে। আমাদের সংবিধানে মধ্যবর্তী নির্বাচন বলতে কিছু নেই।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা ভারত থেকে আসা পেয়াঁজ খাবেন, আপনাদের নেত্রী ভারত থেকে আসা শাড়ি পরিধান করবেন, আপনাদের নেত্রী যেগুলো মাঠে গলা ফাটায় - তারাও আবার ভারতীয় শাড়ি পড়বেন। ভারত থেকে আসা গরুর মাংস দিয়ে আপনারা ইফতার করবেন, সেহেরি খাবেন। ক'দিন আগে তাদের নেতা ভারতে চিকিৎসা নিতে
এতে বলা হয়, সোমবার বিকাল ২টায় ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করেছে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করেছেন। আমি আপনাদের সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। নির্বাচনের পরে নিয়ম অনুযায়ী সবার কাছে যেতে হয়।আমি যেতে পারিনি। আপনারা কেউ মনে কষ্ট নিবেন না। আমি সেবক হিসেবে বারবার আপনাদের কাছে আসব।
নানক বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে খুনিদের অবাধ বিচরণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। যাদের আমরা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত করেছিলাম, সেই ঘাতকদের অবাধ চারণভূমিতে পরিণত করেছিল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল এরশাদরা। আজকের দিনে বঙ্গবন্ধুর কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, চিরাচরিত পাকিস্তানি কায়দায় ভারতের বিরোধিতা শুরু করেছে বিএনপি। তারা যখন কোনো রাজনৈতিক ইস্যু না পায়, তখনই এই একটা ইস্যু সামনে নিয়ে আসে। বঙ্গবন্ধুর আমলেও করেছে, এখন শেখ হাসিনার আমলে এবারও তাই করছে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি জামাত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদীদের সমর্থন ও সহযোগিতা করে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে বিএনপি জামাত সুযোগ পেলে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দিবে। এদের সৃষ্ট সন্ত্রাসীরা শুধু বাংলাদেশী মানুষ হত্যা করেনি, এরা আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতসহ বিশ্বের নানা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড
এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুসারে এতিম ও দুস্থদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ-কমিটি। সভায় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় বেগম শামসুন নাহারকে শুভেচ্ছা জানান কমিটির সদস্যরা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন মিডিয়ার সামনে এসে নানা কথা বলা শুরু করেছে। বেশি কথা বললে অনেক কিছু রেকর্ড আছে, সেগুলো ফাঁস করে দেবো। সুতরাং আমরা চিনি জানি কতজন লাইন দিয়েছিল সে তালিকাও আমাদের কাছে আছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জানান, পাকিস্তান আমল থেকেই ভারত বিরোধীতার নামে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি চলছে। আজকে ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক এটা তারই অবিচ্ছেদ্য অংশ।
আওয়ামী লীগ বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করছে বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে নানক বলেন, কোন দল ভাঙ্গে? যেটা দল আস্ত থাকে সেটা ভাঙা যায়! যে দলটি (বিএনপি) ভাঙা ট্রেনে উঠে গিয়েছে সে দল নিয়ে আওয়ামী লীগ কেন- বাংলার জনগণেরও কোনো মাথাব্যথা নেই। কত রাজনৈতিক দল ভুল রাজনীতির কারণে বিলীন হয়ে গিয়েছে। স্বাধীনত
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পায় তখন তারা দুর্নীতি ও লুণ্ঠন করে নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকে। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছিল। তা
বিএনপির উদ্দেশ্যে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদেশি প্রভুদের তোষণ, অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে মারা এবং নির্বাচন বানচালের সংবিধানবিরোধী অপরাজনীতি ছেড়ে শুদ্ধ রাজনীতি চর্চায় ফিরে আসুন। গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করুন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সম্পাদক বলেন, তারা (বিএনপি) বন্ধুরাষ্ট্র বলতে ইন্ডিয়াকে বলেছে। বলেছে তোমরা স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছো, এখন গণতন্ত্র উদ্ধারে তোমাদের সাহায্য চাই। গণতন্ত্র তো আমাদের ঠিকই আছে। তাদের সাহায্য চাওয়ার অর্থ ক্ষমতায় বসিয়ে দেওয়া। নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনোভাবে বিদেশি রাষ্ট্র
ড. হাছান বলেন, 'বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করতে গিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়েছে, ট্রেনে আগুন দিয়েছে, তবু নির্বাচন প্রতিহত করতে পারেনি। চমৎকার সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে। বিশ্বের ৮০টি দেশ, ৩২টি আন্তুর্জাতিক সংস্থা প্রধানমন্ত্রীকে পুণরায় নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছে। এসব দেখে বিএনপি এখন হায় হায় ক
ওবায়দুল কাদের বলেন, এদেশে বঙ্গবন্ধু পরিবারই সবচেয়ে বড় আদর্শের জায়গা। সততা ও সাহস রাজনীতির প্রধান দুটি গুণ। বঙ্গবন্ধু পরিবারের চরিত্র হননের অপচেষ্টা জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে অনেকেই করে গেছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা স্বাধীনতা এনে দিতে টুঙ্গিপাড়ার এক বীর প্রসূতি মা যাকে জন্ম দিয়ে ধন্য করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি প্রথম বাঙালি জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তি দিয়ে স্বাধীন সত্তা বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন।’