বাংলা সাহিত্যের ভিত্তিতে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে স্মরণীয় নাম হল সত্যজিৎ রায়। তিনি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’ অবলম্বনে ১৯৫৫ সালে যে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন, তা কেবল বাংলা বা ভারতীয় চলচ্চিত্রের নয়, বিশ্ব চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এক মাইলফলক হয়ে দাঁড়ায়।
বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এদেশে গ্রীস্মকাল চৈত্র, বৈশাখ এবং জ্যৈষ্ঠ মাস। ইংরেজীর মার্চ-এপ্রিল ও মে’ মাস। এই মাসগুলোতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শুরু হয় তীব্র তাপদাহ। তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়।
সবুজ গম্বুজ তলে সবুজ ঝালরে গোলকের মায়াবী নিশানা ঢেউ তোলে বারবার মনের গহীনে
যখন কেউ লক্ষ্য করেন যে দূরের কিছু ঝাপসা দেখছেন, বা পড়ার সময় লেখার ওপর চোখ ফেললে বারবার চোখে পানি আসছে কিংবা আলোর তীব্রতা চোখে সহ্য হয় না—তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দিন যায়, রাত যায়, টাকার শোকে তারা বিমর্ষ হয়ে ওঠে। কিন্তু টাকার হাঁড়ার সন্ধান আর মেলে না। প্রতিদিন ঝগড়া হয়—তুই থুলি না মুই থুলি, টাকার হাড়া কনে থুলি।
আরমান বড় হতে থাকে। স্কুলে ভর্তি হতেই প্রথম বোঝে, জীবনটা এমন সহজ নয়। অন্য ছেলেরা যখন নতুন ব্যাগ, চকচকে বই নিয়ে আসে, সে পুরনো বইয়ে পড়ে। কিন্তু সে দিন গুনে পড়তো— মা প্রতিদিন কত ঘন্টা কাজ করে, কতটা হাঁটে, কখন খায়, কখন বিশ্রাম নেয় না।
বাংলা সাহিত্যের মহান এই দুই কবির মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা কেমন ছিল, সেই কৌতূহল থাকা স্বাভাবিক। কবিগুরু ও নজরুলের মধ্যে সম্পর্কের মাঝে বয়সের ব্যবধান কি খুব বড় বাধা ছিল?
গল্পটা মাত্র তিন পৃষ্ঠার। তবুও তাতে শার্লক হোমস আর ডা. ওয়াটসনের পরিচিত আলাপচারিতা আছে। গল্পে শার্লক হোমস বলে দেয়, ওয়াটসন সেলকির্কে যাচ্ছেন ব্রিজ মেরামতের কাজে, অথচ ওয়াটসন নিজে সেটা বলেননি।
এই বইয়ের গল্পগুলো একদিকে যেমন রম্যরচনা, অন্যদিকে তেমনি গভীর রাজনৈতিক ব্যাখ্যা। ১৯৪৩ সালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সেই সময়ের শাসকদের ব্যর্থতা, উদাসীনতা, দুর্নীতি আর অসততা—সব কিছুই মিশে আছে এই গ্রন্থে। তবে কঠিন ভাষায় নয়, লেখক এগুলো বলেছেন এমন সহজ-সরল ভাষায়, যা সা
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলো সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার বিনসাড়া গ্রাম। জনশ্রুতি অনুযায়ী, এখানেই ছিল বেহুলার পিত্রালয়। গ্রামের মানুষেরা আজও বিশ্বাস করে, এখানেই জন্মেছিলেন বেহুলা।
বাস্তবতা হলো, প্রাচীন ভারতের জনসংখ্যা এবং যুদ্ধের সামর্থ্য বিবেচনা করলে এত বিশাল সেনাবাহিনী গঠন করা সম্ভব ছিল না।
রাত হতে চললো। সাগরের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। গ্রামের প্রায় সব জায়গায়ই চেয়ারম্যানের লোক আর পুলিশ মিলে খোঁজ করেছে। পরিবারের পুরুষ সদস্যরাও, এমনকি গ্রামেরও অনেকে খোঁজ করেছে।
বইয়ের মলাট খুললে আমাদের সামনে খুলে যায় জ্ঞানের দরজা, কল্পনার পথ, ইতিহাসের গলি আর ভবিষ্যতের স্বপ্ন। তাই এই বইকে সম্মান জানানো, বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং নতুন প্রজন্মকে বইয়ের প্রতি আগ্রহী করে তোলার জন্য ইউনেস্কো ১৯৯৫ সালে একটি বিশেষ দিনকে “বিশ্ব বই ও কপিরাইট দিবস” হিসেবে ঘোষণা করে।
ঋতু দীর্ঘশ্বাস ফেললো। তার এই মানুষটাকে বিয়ে করেছিল ভালোবাসা থেকে, কিন্তু এখন মনে হয়, এই ভালোবাসাই বুঝি তার সবচেয়ে বড় ভুল।