সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায় কিছু প্রধান বাধা মনে করে। তারা সবচেয়ে শক্তিশালী বাধা মনে করে ছাত্রশিবিরকে। এমনও হয়েছে যে কেউ নামাজ পড়ছে, এমন অবস্থায় তুলে নিয়েও বলেছে ‘অস্ত্রসহ আটক’।
তিনি বলেন, হল বা বিভাগের কমিটিতে কাকে রাখা হবে, সেটা সংশ্লিষ্ট ছাত্রলীগের সিদ্ধান্ত। সেখানে আমাকে কেন জড়ানো হচ্ছে, যেখানে আমি তাদের কার্যক্রমের সাথে কোনভাবেই সম্পৃক্ত নই।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে যখন অনির্দিষ্টকালের জন্য ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি বন্ধ করার আলোচনা চলছে তখন নিজের রাজনৈতিক পরিচয় সামনে এনে ঢাবি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন সাদিক কায়েম, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মহলে নানান আলোচনা-সমালোচনা হতে দেখা যাচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লব ছিল সর্বস্তরের নিপীড়িতের চূড়ান্ত সম্মিলিত বিক্ষুব্ধ বিস্ফোরণ। ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন ছিল তার জ্বালানি। এই গণবিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের শহীদরা। খোদা প্রদত্ত জানকে কোরবানি করে তারা সাম্য ও ইনসানিয়াতভিত্তিক একটি গণতা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কোনো কমিটি নেই বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন দাবি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের সঙ্গে ছিলেন। সমন্বয়কদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও সরব ভূমিকা পালন করেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবির সভাপতি বলে নিজেই পরিচয় দিলেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) নিজ টাইমলাইনে দেয়া এক স্ট্যাটাসে নিজের এই পরিচয়ের কথা জা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের এক মাস পূর্তি উপলক্ষে ও পুলিশের গুলিতে শহীদদের স্মরণে আজ ‘শহীদি মার্চ’ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটায় রাজু ভাস্কর্য থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে শহীদি মার্চ শুরু হবে।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসন ইতি টানার জন্য হাজার হাজার মানুষ যখন রাস্তায় নেমে আসে তখন একটি বিষয় ছিল আলাদাভাবে নজর কাড়ার মতো। সেটি হচ্ছে, আন্দোলনে বিপুল সংখ্যক নারীদের অংশগ্রহণ।
কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বলপ্রয়োগের গুরুতর ও বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ রয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে বিশ্ব শান্তি সংস্থা। খবর এনডিটিভির।
আমাদের স্পষ্ট বার্তা, যেখানে যখন পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টিম আসবে, তাঁদের দায়িত্ব বুঝে দিয়ে ছাত্রসমাজকে সেখান থেকে সরে যেতে হবে৷ আপনাদের অবশ্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ক্লাসে ফিরে যেতে হবে৷
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সপ্তাহব্যাপী ‘রেজিস্ট্যান্স উইক’ এর অংশ হিসেবে আজ ১৫ আগস্ট সারা দেশে সর্বাত্মক অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৪ আগস্ট) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার এক বার্তায় এ ঘোষণা দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সপ্তাহব্যাপী ‘রেজিস্ট্যান্স উইক’-এর অংশ হিসেবে বুধবার (১৪ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টায় শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি এবং শহীদদের স্মরণে শাহবাগ থেকে রাপা প্লাজা অভিমুখে পদযাত্রা, মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও দোয়ার কর্মসূচি আয়োজন করা হয়েছে।
চার দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সপ্তাহব্যাপী ‘রেজিস্ট্যান্স উইক’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এ সময় ইব্রাহিম খলিল বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার বন্ধু। কিন্তু দেশের বুকে এতদিন একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা ভর করে পুলিশ বাহিনীর কতিপয় সদস্যদের ব্যাবহার করে একটি ভয়ের সংস্কৃতি চালু করেছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের যে পুনর্জন্ম হয়েছে সেখানে বাংলাদেশ পুলিশ হবে ছাত্
ঢাকা মেডিকেল কলেজের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১০ আগস্ট ঢাকা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনাসহ শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সব শিক্ষার্থীদের সুচ
ঢাকার সাভারে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে নারীসহ ৯ জনের মৃত্যু খবর পাওয়া গেছে। এ সময় সাংবাদিকসহ আহত হয়েছে অন্তত শতাধিক। সোমবার (৫ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী এ তথ্য জানান।
সরকারের পদত্যাগের দাবিতে চলমান অসহযোগ আন্দোলন সফল করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ আজ সোমবার (৫ আগস্ট)। এরই ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ্য করে গুলি, টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়েছে পুলিশ।