জাবি প্রতিনিধি
চলচ্চিত্র পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণ করার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় অনতিবিলম্বে তাকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা।
রোববার (১০ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বটতলায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের ‘আমার ভাই কবরে, মুজিববাদী সরকারে’, ‘মুজিববাদের গদিতে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’, ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ, ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘এক দুই তিন চার, ফারুকী তুই গদি ছাড়’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সমাবেশের বক্তব্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সমন্বয়ক তৌহিদ সিয়াম বলেন, বিগত সরকার মুজিববাদকে পুঁজি করে একটি ফ্যাসিস্ট শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেই শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি এবং টুঙ্গিপাড়ার মাজার। গণঅভ্যুত্থানের পর মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ৩২ নম্বর বাড়ি সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা আমাদের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। আমরা মনে করি, স্বাধীনতার পর সেই ভেঙে দেওয়া বাড়ি রেখে দেওয়া উচিত, যেন তা ফ্যাসিস্ট শাসন ভেঙে দেওয়ার প্রতীক হয়ে থাকে।
তিনি আরও বলেন, মুজিববাদের প্রতি সহানুভূতিশীল কারও গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো অধিকার নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অতীতে গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও ছাত্রসমাজের অধিকার রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
মার্কেটিং বিভাগের ৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমরান শাহরিয়ার বলেন, তিন মাস আগে আমরা হাজারো ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারকে হটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এখন লক্ষ্য করছি এই সরকারও ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
চলচ্চিত্র পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণ করার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় অনতিবিলম্বে তাকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা।
রোববার (১০ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বটতলায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের ‘আমার ভাই কবরে, মুজিববাদী সরকারে’, ‘মুজিববাদের গদিতে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’, ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ, ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘এক দুই তিন চার, ফারুকী তুই গদি ছাড়’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সমাবেশের বক্তব্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সমন্বয়ক তৌহিদ সিয়াম বলেন, বিগত সরকার মুজিববাদকে পুঁজি করে একটি ফ্যাসিস্ট শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেই শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি এবং টুঙ্গিপাড়ার মাজার। গণঅভ্যুত্থানের পর মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ৩২ নম্বর বাড়ি সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা আমাদের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। আমরা মনে করি, স্বাধীনতার পর সেই ভেঙে দেওয়া বাড়ি রেখে দেওয়া উচিত, যেন তা ফ্যাসিস্ট শাসন ভেঙে দেওয়ার প্রতীক হয়ে থাকে।
তিনি আরও বলেন, মুজিববাদের প্রতি সহানুভূতিশীল কারও গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো অধিকার নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অতীতে গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও ছাত্রসমাজের অধিকার রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
মার্কেটিং বিভাগের ৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমরান শাহরিয়ার বলেন, তিন মাস আগে আমরা হাজারো ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারকে হটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এখন লক্ষ্য করছি এই সরকারও ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
২ দিন আগে