শাহ আধুনিকতা ও উন্নয়নের পক্ষপাতী ছিলেন। তিনি চান ইরান যেন একটি পশ্চিমা ধাঁচের উন্নত ও শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়। এ উদ্দেশ্যে তিনি চালু করেন "হোয়াইট রেভল্যুশন" নামে এক সিরিজ সংস্কার কর্মসূচি।
কিউবিয়ান বিপ্লব কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং এটি দীর্ঘদিনের সামাজিক অবিচার, বৈষম্য ও বিদেশি নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে একটি সংগঠিত ক্ষোভের ফল।
যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে অসংখ্য যুদ্ধে জড়িয়েছে। কখনও তারা সরাসরি অন্য কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, আবার কখনও তৃতীয় কোন দেশে সামরিক হস্তক্ষেপ চালিয়েছে
ছবিতে দেখা যায়, সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশ, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-আর এমন সময় সুইমিংপুলে তাদের আদুরে এক মুহূর্ত!
এই ঘোষণার পর পশ্চিমা বিশ্বে যেন আগুন ধরে গেল। ব্রিটেন ও ফ্রান্স মনে করল, তাদের অর্থনৈতিক ও সামরিক স্বার্থে আঘাত এসেছে। আর ইসরায়েল, যে তখন মিশরের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিল, এই সুযোগকে ব্যবহার করতে চাইল মিশরকে দুর্বল করে দিতে।
ইরান এই প্রণালীর উত্তর তীরে অবস্থিত। এর দক্ষিণ তীরে রয়েছে ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। হরমুজ প্রণালীর সবচেয়ে সংকীর্ণ অংশ মাত্র ২১ মাইল প্রশস্ত, যার মধ্যে দুটো পৃথক শিপিং লেন রয়েছে
স্তন, কোলন, প্রস্টেট, ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার হার আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারও চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে। ক্যানসার সাধারণ হোক বা বিরল, সব ক্ষেত্রেই এই ‘গ্রোথ অব সেল’ হবেই। খুব তাড়াতাড়ি এক কোষ থেকে অন্য কোষে তা ছড়াবে।
এই ঘটনা ইরানিদের মনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্বাসের বীজ বপন করে। অনেক ইরানিই বিশ্বাস করতেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করেছে শুধুমাত্র তেলের নিয়ন্ত্রণের জন্য।
এই যুদ্ধের ফলে ইসরায়েল কেবল জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী প্রাপ্ত এলাকা নয়, বরং অতিরিক্ত ভূখণ্ডও দখল করে নেয়। প্রায় ৭ লাখ প্যালেস্টাইনি মুসলমান শরণার্থী হয়ে পড়ে
সাদ্দাম হোসেন তখন চাচ্ছিলেন নিজেকে আরব বিশ্বের নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। তিনি ভাবেন, সদ্য বিপ্লব-পরবর্তী অস্থির ইরান দুর্বল অবস্থায় আছে, এই সুযোগে আক্রমণ করলে হয়তো ইরানের কিছু এলাকা দখল করে নেওয়া যাবে এবং খোমেনি সরকারের পতন ঘটানো যাবে।
ইরানে ইসলামি বিপ্লব ঘটে এক দীর্ঘ সময়ের রাজনৈতিক চাপ, সামাজিক ক্ষোভ এবং ধর্মীয় পুনর্জাগরণের প্রেক্ষাপটে। ১৯৪১ সালে ইরানের সিংহাসনে বসেন মোহাম্মদ রেজা পাহলভি।
এই ‘স্যামসান’ নামটা এসেছে বাইবেল থেকে। স্যামসান ছিল এক শক্তিশালী মানুষ। শত্রুরা তাকে বন্দি করে ফেলে। পরে সে নিজের মৃত্যু মেনে নিয়ে শত্রুদের এক ভবন ধ্বংস করে দেয়। ইসরায়েলের এই পরমাণু নীতিও অনেকটা সেইরকম। যদি কখনো ইসরায়েল ধ্বংসের মুখে পড়ে, তাহলে তারা শত্রুদেরও ধ্বংস করে দেবে। এটাই হলো স্যামসান অপশন।
সকালের নাশতায় অনেকেই এখন ‘ওটস’ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলছেন। কেউ কেউ আবার এটাকে “বিদেশি খাবার” বলে এড়িয়ে চলেন। কেউ বলেন, এতে ঠিকভাবে পেট ভরে না। আবার কেউ বলেন, ওটস খাওয়া মানে একঘেয়ে একটা জিনিস মুখে দেওয়া। কিন্তু আসলেই কি ওটস খাওয়া কেবল ট্রেন্ড না পেট ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিছু? আমরা যদি একবার এই খাবার
সোমবার (২ জুন) হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অভিনেত্রীকে ধানমণ্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। তবে এই কয় দিনে তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
মুল বিরোধের শেকড় ছিল হিমালয়ের বরফঢাকা সীমান্তে। ভারতের উত্তর-পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ (তৎকালীন নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার অ্যাজেন্সি) এবং উত্তর-পশ্চিমে লাদাখের আকসাই চিন অঞ্চল ছিল এই দ্বন্দ্বের কেন্দ্রস্থল। ব্রিটিশ শাসনামলে গঠিত ম্যাকমাহন রেখা নামের এক কৃত্রিম সীমারেখা চীন কখনোই স্বীকৃতি দেয়নি।