শুল্ক আরোপ সত্ত্বেও বাংলাদেশ তুলনামূলক ভালো অবস্থানে রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ভারতের পণ্য ২৫ শতাংশ শুল্কের মুখে পড়ছে, পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের কারণে অতিরিক্ত জরিমানাও গুনতে হচ্ছে। ভিয়েতনামের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ-সমান ২০ শতাংশ শুল্ক থাকলেও, অবৈধভাবে অন্য দেশের পণ্য নিজেদের নামে পাঠানোর অভিযোগে তাদে
দক্ষিণ এশিয়ায় মার্কিন শুল্কনীতির মোড় ঘুরে গেছে পাকিস্তানের দিকে। ভারতের তুলনায় কম শুল্ক পাচ্ছে ইসলামাবাদ, যার ফলে দেশটির গার্মেন্টস খাতে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা মিলবে।
এগুলো নিয়ে আমরা চিকিৎসক/স্বাস্থ্য কর্মীরা কথা বলি না অথবা কম বলি, কিন্তু এই কথাগুলোই পরবর্তী সকল জটিলতা থেকে মাকে রক্ষা করতে পারে। প্রসব পূর্ববর্তী আলোচনার পরই, প্রসবকালীন সময়ে মা কোথায় যাবেন, কীভাবে দেখাবেন এবং শেষ পর্ব অর্থ্যৎ প্রসব কোথায় হবে, সেটাকেও গুরুত্ব দিতে হবে।
সমাজভিত্তিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও এর সঙ্গে সম্পর্কিত মৎস্যজীবীর জীবন-জীবিকার রক্ষার্থে এবং উন্নয়নে দেশের বিভিন্ন নদ-নদী ও অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে ৬৬৯টি অভয়াশ্রম পরিচালিত হচ্ছে।
সাবেক এক সংসদ সদস্যের বাসায় চাঁদা তুলতে গিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোড়ন তুলেছে রিয়াদের নাম। একদিকে দরিদ্র পরিবারের সন্তান হিসেবে শিক্ষাজীবনের সংগ্রাম, অন্যদিকে রাজনীতির ছায়ায় অপরাধে গা ভাসানো— দুই বিপরীত বাস্তবতা মিলিয়ে রিয়াদের এই পথচলা।
সরকার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে একটি কমিশন গঠনের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে। ভারতের ন্যূনতম সমর্থন মূল্য ব্যবস্থার আলোকে বিষয়টি যাচাই করা হচ্ছে। পচনশীল পণ্যের ক্ষেত্রে বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ থাকলেও কৌশলগত পরিকল্পনা ইতিমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে।
এই নীতিকে “আমেরিকা ফার্স্ট” বা ‘আমেরিকা আগে’ বাণিজ্য কৌশলের মূল স্তম্ভ হিসেবে দেখা হচ্ছে। উদ্দেশ্য হলো—যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের নিজেদের বাজার আমেরিকান পণ্যের জন্য আরও উন্মুক্ত করা এবং তারা যেন নিজেদের শুল্ক হার কমায়।
আচমকা সেই স্বাভাবিক দুপুর পরিণত হলো ভয়াল এক মুহূর্তে। একটি প্রশিক্ষণ বিমান আকাশ থেকে আছড়ে পড়ল স্কুলের ওপর। আগুন ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। শিশুদের কান্না, চিৎকার আর আগুনে পুড়ে যাওয়া শরীর— সব মিলিয়ে এক বিভীষিকাময় দৃশ্য। এটি শুধু একটি দুর্ঘটনা নয়, এটি একটি জাতীয় ট্রাজেডি— যা আমাদের হৃদয় ছিন্নভিন্
দেশে একটি যথার্থ যুগোপযুগী শিক্ষানীতি এবং উচ্চশিক্ষা কমিশন না থাকার মূল্য এখন চুকাতে হচ্ছে দেশের শিক্ষাখাতকে। এর অন্যতম কারণ হিসেবে দায়ী করা যায় শিক্ষাখাতে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বনিম্ন ব্যয়কারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক দুর্বলতাকে। অর্থাৎ শিক্ষায় রাষ্ট্রের বিনিয়োগ অপ্রতুল এবং তা আত্মঘাতী।
ঘটনার শুরু হয় এক র্যালিকে ঘিরে। এনসিপি এই র্যালির আয়োজন করে। এটি ছিল ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে। ওই আন্দোলনে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়েন। র্যালিটি গোপালগঞ্জে হয়। এই র্যালিতে বাধা দেয় আওয়ামী লীগ সমর্থকরা। অভিযোগ আছে, তারা এনসিপির নেতাদের মারধর করে। ভেন্যু ভাঙচুর করে।
সরকারের সহনশীলতা আর এনবিআরের কর্মীদের আত্মসমালোচনা জরুরি, নয়তো দিনশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ
কেন এক বছর বাদে এমন ঘটনা ঘটল? কারণ জুলাই-আগস্টের পর যে বিপ্লবী সরকার গঠন হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। কাটাছেঁড়া করা সংবিধানের অধীনে শপথ নিয়ে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, সেটি ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না। সংস্কার ও বিচার সেভাবে দৃশ্যমান হয়নি।
এই শুল্ক কার্যকর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে তৈরি পোশাক শিল্প। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার, যেখানে বছরে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। বর্তমানে এসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্কে প্রবেশ করত।
এ পরিবর্তনের পেছনে কাজ করেছে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কিছু সংস্কারমূলক পদক্ষেপ। এ পরিস্থিতিকে অনেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতির মোড় ঘোরানো এক মুহূর্ত হিসেবে দেখছেন।
একই নামে একাধিক বিভক্ত সংগঠনের আবির্ভাব ঘটতে থাকে। সবার নাম আমার জানা নেই, আর যাদের নাম জানা আছে, তাদের নাম উল্লেখ করে কাউকে ছোট করতে চাই না। তবে কেউই সংগঠনের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দাঁড়াতে পারেনি।
গত ৯ জুলাই পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় সংঘটিত ভাঙারি মালামালের ব্যবসায়ী সোহাগের নৃশংস হত্যাকাণ্ড সারা দেশের মানুষের মধ্যে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের পর মানুষের মধ্যে সঙ্গত কারণেই অনেক প্রশ্নও তৈরি হয়েছে।