মতামত

এনবিআরে সংস্কার না শাস্তি চলছে?

শরিফুল হাসান
প্রকাশ: ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৯: ১০

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরিচ্যুতি থামছেই না। সরকার যদি গঠনমূলক সমাধানের পথে না গিয়ে এভাবে একের পর এক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, তাহলে দেখতে মনে হবে সাময়িকভাবে পরিস্থিতি ঠান্ডা, কিন্তু বাস্তবে রাজস্ব আদায়ের চ্যালেঞ্জে কর্মীদের যে আন্তরিকতা দরকার, তা আরও নাজুক হয়ে পড়বে এবং দিনশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ। আবার এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও আত্মসমালোচনা করা উচিত।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন, সরকারের কঠোর অবস্থান এবং একের পর এক চাকরিচ্যুতির পরিপ্রেক্ষিতে যখন এই কথাগুলো লিখছি, তখন ১৭ জুলাই বৃহস্পতিবার আরও তিনজন কর পরিদর্শককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান পৃথক তিনটি আদেশে এগুলো সই করেছেন।

এর আগে বুধবার উপকমিশনার থেকে শুরু করে বিভিন্ন পদের নয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়। তারও আগে মঙ্গলবার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে থাকা আরও ১৪ জন শুল্ক, কর ও ভ্যাট কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে সরকার।

এর মধ্যে বরখাস্ত হওয়া মূসক নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কমিশনার হাসান মুহাম্মদ তারেক রিকাবদার এনবিআর ঐক্য পরিষদের সভাপতি এবং ঢাকার কর অঞ্চল–৮-এর অতিরিক্ত কর কমিশনার মির্জা আশিক রানা সহসভাপতি পদে আছেন। কাজেই এনবিআরে যে আন্দোলন হয়েছিল, সে কারণেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে—এমনটা মনে হওয়া মোটেও অস্বাভাবিক নয়।

গত ১২ মে এনবিআর বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা—এই দুটি বিভাগ করার অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এর পর থেকে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কার্যকর সংস্কার নিশ্চিত করা এবং এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমানের অপসারণ দাবিতে গত মে ও জুন মাসে প্রায় ২০ দিন কর্মসূচি পালন করেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা। এ ছাড়া ২৮ ও ২৯ জুন ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেন তারা।

পরে ব্যবসায়ীদের মধ্যস্থতায় গত ২৯ জুন আন্দোলন প্রত্যাহার হয়। সরকার তখন আলোচনার কথা বললেও পরে আলোচনা স্থগিত করে শাস্তিমূলক নানা ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়। শুরু হয় তিনজন সদস্য ও একজন কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর মধ্য দিয়ে। এ ছাড়া কাজ বন্ধ রাখার দায়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের তৎকালীন কমিশনারকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এ ছাড়া এনবিআরের ২ জন সদস্যসহ ১৬ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুদক। তাঁদের অধিকাংশই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।

এই যে একের পর এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, তাতে কী পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে? সেই প্রশ্নের উত্তরে যাওয়ার আগে এনবিআর, কাস্টম ও কর কর্মকর্তাদের জন্য কয়েকটা কথা।

আচ্ছা, আপনারা যারা এই বিভাগগুলোতে চাকরি করেন, তারা কি জানেন আপনাদের বিষয়ে সাধারণ মানুষের ভাবনাচিন্তা বেশ খারাপ? বেশিরভাগ মানুষ মনে করে, এনবিআর, কাস্টম ও কর কর্মকর্তা মানেই ঘুষখোর। তারা ঘুষ বা টাকার জন্য মানুষকে হয়রানি করে। এর মানে কি এই দপ্তরগুলোতে সৎ কর্মকর্তা নেই? নিশ্চয়ই সবাই খারাপ নয়। কিন্তু তারপরেও এই যে পাবলিক পারসেপশন বা মানুষের নেতিবাচক ভাবনা—তার কারণ কী, এটা আপনাদের বুঝতে হবে।

আচ্ছা, দেশের বেশিরভাগ মানুষ ট্যাক্স, কাস্টমস অফিসকে কেন ভয় পায়? এসব সেবা নিতে যাওয়া মানে কেন হয়রানি আর জটিলতা মনে করে? আপনাদের উচিত বিষয়গুলো নিয়ে ভাবা।

প্রথমত আমি মনে করি, আমাদের কর পদ্ধতি না জনবান্ধব, না দেশবান্ধব। এখানে যারা ট্যাক্স দেয়, বিশেষ করে চাকরিজীবীরা, তারা করের যাতাকলে পড়তেই থাকে। অথচ কর দেওয়ার সামর্থ্য সত্ত্বেও বেশিরভাগ মানুষ কর দেয় না। আবার আরেকদল মানুষ, যাদের কোটি কোটি টাকা কর দেওয়ার কথা, তারা সেই কর ফাঁকি দেয় এবং কর বিভাগের কর্মকর্তাদের সহায়তাতেই সেটা হয়। ফলে দেখেন, দিনশেষে রাষ্ট্র যেমন কর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, আবার একদল মানুষ করের যাতাকলে নিপতিত। একইভাবে কাস্টমসের বিরুদ্ধে ঘুষ আর হয়রানির অভিযোগের শেষ নেই। এই যে পাবলিক পারসেপশন—সে কারণেই কিন্তু সরকার আপনাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে পেরেছে। কারণ মানুষ মনে করছে, সরকার ভালো কাজ করছে।

পরিসংখ্যান দেখুন—বর্তমানে ১ কোটি ১২ লাখের মতো টিআইএনধারী আছেন। তাঁদের মধ্যে প্রতিবছর গড়ে ৪০–৪২ লাখ টিআইএনধারী রিটার্ন দেন। তবে আয়কর রিটার্ন দাখিল করলেও প্রায় ৩০ লাখ করদাতা কর দেন না। এই বিপুলসংখ্যক করদাতা মূলত শূন্য রিটার্ন দেন, মানে তাঁদের কোনো করযোগ্য আয় নেই।

অন্যদিকে, কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) থাকা সত্ত্বেও প্রায় ৭২ লাখ করদাতা রিটার্ন দেন না। কর দেন না এবং রিটার্ন জমা দেন না—এমন এক কোটি করদাতার কাছ থেকে কর আদায়ে জোর দেওয়ার কথা বলা হলেও বাস্তবে পরিস্থিতি খুব বেশি বদলায়নি।

এর মধ্যেই বিদায়ী অর্থবছরে শুল্ক-কর আদায়ে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার ঘাটতি হয়েছে। এমনকি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তাদের লক্ষ্যের কাছাকাছিও যেতে পারেনি। এনবিআরের সাময়িক হিসাব অনুসারে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরে শুল্ক-কর আদায়ে ঘাটতি হয়েছে ৯২ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের রেকর্ড।

বিদায়ী অর্থবছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে প্রায় দেড় থেকে দুই মাস ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় অচল ছিল। আবার বছরের শেষ মাস জুনে এনবিআরের আন্দোলনের কারণে বড় ধরনের ঘাটতির মুখে পড়েছে দেশের প্রধান রাজস্ব আদায়কারী সংস্থাটি।

বিদায়ী অর্থবছরে সব মিলিয়ে এনবিআরের শুল্ক, ভ্যাট ও কর বিভাগ আদায় করেছে ৩ লাখ ৭০ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা। এনবিআরের সংশোধিত লক্ষ্য ছিল ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আয়কর বিভাগে সবচেয়ে বেশি ৪২ হাজার ৪০৫ কোটি টাকা ঘাটতি হয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি ও শাটডাউন কর্মসূচি পালনের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো—রাজস্ব আদায়ের এমন ঘাটতির মধ্যে একের পর এক চাকরিচ্যুতি কি সমস্যার সমাধান করবে? দেখে মনে হতে পারে সবাইকে ঠান্ডা করা গেছে, কিন্তু যারা চাকরি করছেন, তারা কি মনের ভেতর থেকে কাজ করার শক্তি বা উৎসাহ পাবেন?

সরকারের উদ্দেশে তাই কয়েকটা কথা। আচ্ছা, মধ্যরাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করার খুব প্রয়োজন ছিল কি? নাকি এক্ষেত্রে আরেকটু আলোচনা করা যেত? সরকার বলেছে, ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে এনবিআর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ গঠন করা হলে এই খাতের দীর্ঘদিনের সব জটিল সমস্যা সমাধান হবে এবং স্পষ্ট ও জবাবদিহিমূলক কাঠামো প্রণয়ন করা যাবে।

সরকারের উদ্দেশ্য হয়তো ভালো ছিল, কিন্তু এই বিষয়টা কি আরও আলোচনা করে করা যেত না? দেখুন, ৫০ বছরে যে সমস্যার সমাধান হয়নি, মধ্যরাতের এক নোটিশে দুটি বিভাগ করার মধ্যে দিয়ে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে—এটি আশা করা যায় না। আর বিসিএস আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডার নামে যেহেতু দুটি বিভাগ আছে, তাদের সঙ্গে আরও বেশি আলাপ করার দরকার ছিল। বিশেষ করে এই দুটি বিভাগের শীর্ষ পদে পররাষ্ট্র ক্যাডারের মতো করে কীভাবে নিজ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের আরও বেশি রাখা যায় এবং কীভাবে সংস্কার হয়—দুটোই একসঙ্গে করার দরকার ছিল। কিন্তু সরকার সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে তাদের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তারা ভেবেছে সংস্কারের কথা বলে তাদের পদগুলো কেউ নিয়ে নিচ্ছে। ফলে তারা আন্দোলনে গেছে।

আমার নিজের ধারণা, আয়কর ও কাস্টমস ক্যাডাররা ভেবেছে, তাদের অনেক পদ প্রশাসন নিয়ে যাচ্ছে। ফলে তারা ভেবেছে আন্দোলন করে দাবি আদায় করবে। এই যে সরকার ও আন্দোলনকারী—তাদের মধ্যে এক ধরনের দূরত্ব, সেই দূরত্বের জন্য আমি সরকারের চেয়েও প্রশাসনের শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তার দায়িত্বহীনতাকে দায়ী মনে করি। এখানে দেশের চেয়েও ব্যক্তিস্বার্থ প্রাধান্য পেয়েছে।

আবার, ব্যবসায়ীদের হস্তক্ষেপে আন্দোলনের পর যখন সরকারের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ তৈরি হয়েছিল, সেই সময় সরকারের পক্ষ থেকে আলোচনা স্থগিত করে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া, কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করাটাও সঠিক হয়েছে বলে আমি মনে করি না। এখানে সরকারের উচিত ছিল আলোচনা করা। কিন্তু সেটা না করে যেভাবে চাকরিচ্যুতি করা হচ্ছে, তাতে মনে হবে আসলেই কী দেশের স্বার্থে ভেবে-চিন্তে এগুলো করা হচ্ছে, নাকি কারও ব্যক্তিগত স্বার্থে বা ক্ষোভের বশে করা হচ্ছে? বদলির আদেশ ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তুলে যেভাবে বরখাস্ত করা হচ্ছে, সেগুলো কি আইন-আদালতে টিকবে?

আবার এনবিআরের দুজন সদস্যসহ ১৬ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুদক। আচ্ছা, এতদিন এসব তদন্ত কোথায় ছিল? যে কেউ বুঝবে—এগুলো হয়রানি। নীতি নির্ধারকদের অনুরোধ—এই ধরনের হয়রানি থামান। ক্রোধ থামান। কথায় কথায় মামলা, চাকরিচ্যুতি—এই ধরনের চর্চা ভয়ঙ্কর! দয়া করে ব্যক্তির বিরুদ্ধে ক্ষোভ না দেখিয়ে সিস্টেমগুলো ঠিক করুন। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। কিন্তু প্রতিহিংসা থেকে কোনো দপ্তর বা কর্মকর্তাদের ‘দেখে নেওয়ার’ চর্চা বন্ধ করুন।

আবারও বলছি—সরকার যদি গঠনমূলক সমাধানের পথ থেকে সরে ‘উইচ হান্টিং’-এর পথে হাঁটে, তাহলে দেখতে মনে হবে সাময়িকভাবে সবাইকে ঠান্ডা করা গেছে, কিন্তু রাজস্ব আদায়ের চ্যালেঞ্জে কর্মীদের যে আন্তরিকতা ও উৎসাহ দরকার, সেটি থাকবে না। দিনশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিন্তু দেশ।

কাজেই কাস্টমস ও কর কর্মকর্তাদের বলব—আপনারা একটু নিজেদের আত্মসমালোচনা করুন। কোথায় কোথায় আপনাদের সমস্যা, সেখান থেকে উত্তরণের উপায় কী, সেটা নিয়ে নিজেরা বসুন। আর সরকারকে বলব—কাস্টমস ও কর কর্মকর্তাদের প্রতি প্রতিহিংসা না দেখিয়ে সবাইকে নিয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন। এমনভাবে নীতিমালা করুন, যেন সাধারণ মানুষের হয়রানি না হয়, দুর্নীতির সুযোগগুলো বন্ধ হয় এবং দিনশেষে দেশের রাজস্ব বেশি আহরণ হয়। সবাইকে মনে রাখতে হবে—সবার আগে বাংলাদেশ!

লেখক: কলাম লেখক ও বিশ্লেষক

ad
ad

মতামত থেকে আরও পড়ুন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ নীতি ও বাংলাদেশি পণ্যের বাণিজ্য

৪ দিন আগে

সোহাগ হত্যাকাণ্ড নিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন

গত ৯ জুলাই পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় সংঘটিত ভাঙারি মালামালের ব্যবসায়ী সোহাগের নৃশংস হত্যাকাণ্ড সারা দেশের মানুষের মধ্যে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের পর মানুষের মধ্যে সঙ্গত কারণেই অনেক প্রশ্নও তৈরি হয়েছে।

৫ দিন আগে

মার্কিন উচ্চ শুল্কহার: উত্তরণে চাই কার্যকর পদক্ষেপ

বাংলাদেশও বাদ পড়েনি ট্রাম্পের এই ‘বাণিজ্য যুদ্ধে’র তালিকা থেকে। সর্বশেষ বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর দেশটি ৩৫ শতাংশ পালটা শুল্ক আরোপ করেছে, যা আমাদের দেশের জন্য একটি কঠিন অর্থনৈতিক আঘাত। বিশেষ করে এই শুল্কে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক শিল্প।

৫ দিন আগে

নির্বাচনি ভারসাম্যে হাঁটছেন অধ্যাপক ইউনূস

এ নির্দেশের পর রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সমালোচকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই একে রাজনৈতিক অস্থিরতা সামাল দেওয়া, প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তিগুলোর দাবির সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা এবং অনিশ্চয়তার মধ্যেও ইউনূসের সংস্কার এজেন্ডা সচল রাখার কৌশল হিসেবে দেখছেন।

৬ দিন আগে