জাকির আহমদ খান কামাল
বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের সবচেয়ে আলোচিত কয়েকটি বিষয় হলো—
এসব সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বহুধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নেতারা পৃথক পৃথক প্ল্যাটফর্ম থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির হাত ধরেই শুরু হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাবে এক কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নাম পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি’ রাখা হয়। অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালের ১ জুলাই থেকে সারা দেশের ৩৬ হাজার ১৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসহ ১ লাখ ৫৫ হাজার ২২৩ জন শিক্ষককে জাতীয়করণ করা হয়। তখন তিনি ছিলেন শিক্ষকদের নেতৃত্বে। এরপর থেকে ন্যায্য বিভিন্ন দাবি নিয়ে সমিতি কাজ করে এসেছে।
২০০৮ সালে আদালতের রায়ে অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ সভাপতির পদ হারান। সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ নুরুল আবছার সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কাজী আ কা ফজলুল হক তখন পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
২০০৮ সালের ১ মে ঢাকার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে মো. নুরুল আবছার সভাপতি এবং মো. সিদ্দিকুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
চার বছর পর ২০১২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি একই স্থানে পরবর্তী কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আবুল বাসার সভাপতি ও মো. আনোয়ারুল ইসলাম তোতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এই সময় ১০ দফা দাবিনামা গ্রহণ করা হয়।
২০১৩ সালে শিক্ষকরা ১০ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এর ফলে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ সরকার প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণি এবং সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল উন্নীত করে।
এরপর থেকেই মূলত বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির অস্তিত্ব সংকট শুরু হয়। একই নামে একাধিক বিভক্ত সংগঠনের আবির্ভাব ঘটতে থাকে। সবার নাম আমার জানা নেই, আর যাদের নাম জানা আছে, তাদের নাম উল্লেখ করে কাউকে ছোট করতে চাই না। তবে কেউই সংগঠনের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দাঁড়াতে পারেনি।
সবাই নেতৃত্বের শীর্ষে থাকতে মরিয়া। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাইনবোর্ডের সামনে সেলফি তুলে বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কোনো না কোনো সংগঠনের পদবি যোগ করে ‘নেতা’ হয়ে যায়। কখনো আবার গভীর রাতে ফেসবুক লাইভে এসে বক্তব্য রেখে সমকালীন সমস্যার ‘সমাধান’ দিয়ে নিজের নেতৃত্ব জাহির করে।
এসব ‘নেতা’ কখনো সাধারণ শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্ব করেন না। কারণ সাধারণ শিক্ষকদের মনোনয়নের মাধ্যমে কাউকে নেতৃত্বে পাঠানো হয়নি। শুধু তাই নয়, কেউ কেউ চাঁদাবাজির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েও নির্লজ্জভাবে নেতৃত্বের আসনে বসে রয়েছেন। লজ্জা-শরম কিছুই স্পর্শ করে না তাদের।
এসব ফেসবুকনির্ভর, কথিত ‘নেতৃত্বে’র কারণেই আজ পুরো শিক্ষক সমাজকে চাঁদাবাজির অপবাদ সইতে হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম এনডিসি (পলিসি ও অপারেশন) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, ৪৫ জন প্রধান শিক্ষককে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনবিভাগ রিট পিটিশন নম্বর ৩২১৪/২০১৮-এর রায় বাস্তবায়নের সম্মতি দিয়েছে এবং অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি/আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করছে— এমন বিশ্বস্ত সূত্রের খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়া এ ধরনের লেনদেন ফৌজদারি অপরাধ হওয়ায় এমন সুবিধা গ্রহণকারী চাঁদাবাজদের নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
তাহলে কি আন্দোলনের নামে চলছে নীরব চাঁদাবাজি?
প্রাথমিক শিক্ষকরা আজ বিপর্যস্ত। তাদের ন্যায্য দাবির তালিকা ক্রমাগত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছে না। এর পেছনে মূল কারণ— বিভক্ত সংগঠন, স্বঘোষিত নেতৃত্ব, শিক্ষক সংগঠনের অনৈক্য, নেতৃত্বের অহংকার ও অসহিষ্ণু মনোভাব।
সব মিলিয়ে যেন ‘গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ বা ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’ প্রবাদের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে।
ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মানসিকতা না থাকলেও দালালি ও চামচামির বেলায় এদের মধ্যে কোনো ঘাটতি নেই। স্বঘোষিত এইসব প্রাথমিক শিক্ষক নেতারা এখন চাঁদাবাজি ও তেলবাজির চূড়ায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সংগ্রাম, সাফল্য ও প্রেরণার ৫৩ বছরের প্রান্তে দাঁড়িয়ে এই হতাশাজনক মূল্যায়ন করতে হচ্ছে।
লেখক: প্রধান শিক্ষক ও কলাম লেখক
বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের সবচেয়ে আলোচিত কয়েকটি বিষয় হলো—
এসব সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বহুধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নেতারা পৃথক পৃথক প্ল্যাটফর্ম থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির হাত ধরেই শুরু হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাবে এক কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নাম পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি’ রাখা হয়। অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালের ১ জুলাই থেকে সারা দেশের ৩৬ হাজার ১৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসহ ১ লাখ ৫৫ হাজার ২২৩ জন শিক্ষককে জাতীয়করণ করা হয়। তখন তিনি ছিলেন শিক্ষকদের নেতৃত্বে। এরপর থেকে ন্যায্য বিভিন্ন দাবি নিয়ে সমিতি কাজ করে এসেছে।
২০০৮ সালে আদালতের রায়ে অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ সভাপতির পদ হারান। সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ নুরুল আবছার সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কাজী আ কা ফজলুল হক তখন পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
২০০৮ সালের ১ মে ঢাকার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে মো. নুরুল আবছার সভাপতি এবং মো. সিদ্দিকুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
চার বছর পর ২০১২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি একই স্থানে পরবর্তী কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আবুল বাসার সভাপতি ও মো. আনোয়ারুল ইসলাম তোতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এই সময় ১০ দফা দাবিনামা গ্রহণ করা হয়।
২০১৩ সালে শিক্ষকরা ১০ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এর ফলে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ সরকার প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণি এবং সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল উন্নীত করে।
এরপর থেকেই মূলত বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির অস্তিত্ব সংকট শুরু হয়। একই নামে একাধিক বিভক্ত সংগঠনের আবির্ভাব ঘটতে থাকে। সবার নাম আমার জানা নেই, আর যাদের নাম জানা আছে, তাদের নাম উল্লেখ করে কাউকে ছোট করতে চাই না। তবে কেউই সংগঠনের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দাঁড়াতে পারেনি।
সবাই নেতৃত্বের শীর্ষে থাকতে মরিয়া। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাইনবোর্ডের সামনে সেলফি তুলে বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কোনো না কোনো সংগঠনের পদবি যোগ করে ‘নেতা’ হয়ে যায়। কখনো আবার গভীর রাতে ফেসবুক লাইভে এসে বক্তব্য রেখে সমকালীন সমস্যার ‘সমাধান’ দিয়ে নিজের নেতৃত্ব জাহির করে।
এসব ‘নেতা’ কখনো সাধারণ শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্ব করেন না। কারণ সাধারণ শিক্ষকদের মনোনয়নের মাধ্যমে কাউকে নেতৃত্বে পাঠানো হয়নি। শুধু তাই নয়, কেউ কেউ চাঁদাবাজির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েও নির্লজ্জভাবে নেতৃত্বের আসনে বসে রয়েছেন। লজ্জা-শরম কিছুই স্পর্শ করে না তাদের।
এসব ফেসবুকনির্ভর, কথিত ‘নেতৃত্বে’র কারণেই আজ পুরো শিক্ষক সমাজকে চাঁদাবাজির অপবাদ সইতে হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম এনডিসি (পলিসি ও অপারেশন) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, ৪৫ জন প্রধান শিক্ষককে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনবিভাগ রিট পিটিশন নম্বর ৩২১৪/২০১৮-এর রায় বাস্তবায়নের সম্মতি দিয়েছে এবং অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি/আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করছে— এমন বিশ্বস্ত সূত্রের খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়া এ ধরনের লেনদেন ফৌজদারি অপরাধ হওয়ায় এমন সুবিধা গ্রহণকারী চাঁদাবাজদের নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
তাহলে কি আন্দোলনের নামে চলছে নীরব চাঁদাবাজি?
প্রাথমিক শিক্ষকরা আজ বিপর্যস্ত। তাদের ন্যায্য দাবির তালিকা ক্রমাগত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছে না। এর পেছনে মূল কারণ— বিভক্ত সংগঠন, স্বঘোষিত নেতৃত্ব, শিক্ষক সংগঠনের অনৈক্য, নেতৃত্বের অহংকার ও অসহিষ্ণু মনোভাব।
সব মিলিয়ে যেন ‘গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ বা ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’ প্রবাদের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে।
ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মানসিকতা না থাকলেও দালালি ও চামচামির বেলায় এদের মধ্যে কোনো ঘাটতি নেই। স্বঘোষিত এইসব প্রাথমিক শিক্ষক নেতারা এখন চাঁদাবাজি ও তেলবাজির চূড়ায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সংগ্রাম, সাফল্য ও প্রেরণার ৫৩ বছরের প্রান্তে দাঁড়িয়ে এই হতাশাজনক মূল্যায়ন করতে হচ্ছে।
লেখক: প্রধান শিক্ষক ও কলাম লেখক
অনেক দিন ধরেই মুদ্রিত সংবাদপত্র পাঠক হারানো শঙ্কার মধ্যে আছে। অনলাইন নিউজ পোর্টালের দ্রুত বিকাশ এই শঙ্কা তৈরি করেছে। দেশব্যাপী পরিচালিত জরিপটি যেন এই শঙ্কাকে আরও স্পষ্ট করে তুলেছে। জরিপ থেকে জানা যাচ্ছে, বেশির ভাগ পাঠকই এখন খবরের কাগজের অনলাইন সংস্করণ পড়েন এবং তা পড়েন মোবাইল ফোনে, যার পরিমাণ প্রায় ৬
৪ দিন আগেদেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে এবং ১০ লাখ শিশু ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত— এ তথ্য জানিয়ে শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশুশ্রম প্রতিরোধে শিশুদের কাজে নিয়োগ করা ব্যক্তিদের শাস্তি কয়েকগুণ বাড়ানো হবে। সেই সঙ্গে পরিবর্তন করা হবে শিশুশ্রমের সংজ্ঞা।
৪ দিন আগেসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, যেসব কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার পরিকল্পনা নিয়েছিল, এক্সিম ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা, পরিচালন কাঠামো এবং গ্রাহক আস্থা সেই প্রেক্ষাপটে ব্যতিক্রম। ফলস্বরূপ, এক্সিম ব্যাংককে এ প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান— এই দুই দলের বৃত্তে আবর্তিত হচ্ছে। তবে মাস্ক বলছেন, বাস্তবে এই দুই দল একে অন্যের পরিপূরক হয়ে উঠেছে। ‘তারা ভিন্ন পোশাক পরে একসঙ্গে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছে— এটাই ইউনিপার্টি,’— বলেন মাস্ক।
৮ দিন আগে