জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ও পাঁচ দফা দাবিতে দ্বিতীয় ধাপে ১২ দিনের যুগপৎ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াত আমির বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা নৈতিকতাহীন, অকার্যকর এবং মেধা, সময় ও অর্থের অপচয় ঘটাচ্ছে। যাদের হাতে শিক্ষা পরিকল্পনা করার দায়িত্ব, তাদের সন্তানরা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়ে না। এ কারণেই তারা জনকল্যাণমূলক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে না।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, প্রতিবেশী দেশ থেকে যেকোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মগবাজারে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ মন্তব্
একই প্রতিষ্ঠানের গত মার্চে পরিচালিত একই ধরনের জরিপের ফলও ছিল প্রায় একই। ছয় মাস আগের জরিপে বিএনপিকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন ৪১ দশমিক ৭০ শতাংশ মানুষ, জামায়াতকে ৩১ দশমিক ৬০ শতাংশ। সে হিসাবে বিএনপির তুলনায় জামায়াতের পক্ষে ভোট দিতে আগ্রহীর সংখ্যা কিছুটা বেশি কমেছে।
জামায়াতে ইসলামী বিএনপির কাছে ৩০টি আসন চেয়েছে বলে মির্জা ফখরুল যে দাবি করেছেন, তার প্রমাণ জাতির জামনে উপস্থাপন করার চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
জামায়াতে আমির বলেন, ‘যারা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি। সেই নির্বাচনে বিজয় লাভ করতে আর্থিক কুরবানিসহ সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতার জন্য আমি সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
সৎ নেতৃত্বের কারণে আগামীতে মানুষ জামায়াতকেই ভোট দেবে জানিয়ে দলটির নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, “জামায়াতে ইসলামীর প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ে তার প্র
তিনি বলেন, ‘যখনই পিআর পদ্ধতির কথা বলি তখনই আপনি সংবিধান দেখান। সংবিধান মানলে তো আপনি যে চেয়ারে বসে আছেন সেটা অবৈধ। সংবিধান মানলে তো শেখ হাসিনার সংবিধান অনুযায়ী ২৪ এরপর পাঁচ বছর পর ২৯ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তাহলে ২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কথা কেন বলছেন?’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা চলমান থাকা অবস্থাতেই রাজপথে আন্দোলনে নেমেছে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি ইসলামি দল। দিনভর মিছিল-সমাবেশে বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারকে নিষ্ক্রিয় অভিহিত করে কঠোর সমালোচনা করেছেন এসব দলের নেতারা। দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তা
পাঁচ দফা দাবিতে রয়েছে জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম-নির্যাতন ও দুর্নীতির বিচার এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এনসিপির মধ্যে বাম বলয় ও ইসলামপন্থি অংশের মধ্যে সম্প্রতি বেশ কিছু ইস্যুতে মতবিরোধ তৈরি হয়েছে। এরমধ্যে একটি ইস্যু ছিল বিশ্ববিদ্যালগুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচন।
দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অবাধ সুষ্ঠ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং জনগণের ভোটের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে আন্দোলনের ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা করা হয়েছে।
সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ, বিনিয়োগের পরিবেশ এবং সমসাময়িক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে ২০২৫ সালের শ্রম আইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। শিল্প মালিকেরা দেশের শিল্প-কারখানায় স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং সার্বিক সহযোগিতার জন্য সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানান।
মাহফুজ তার স্ট্যাটাসে 'মওদূদীবাদী' বলে যাদের ইঙ্গিত করেছেন, তারা মূলত ইসলামী চিন্তাবিদ আবুল আ'লা মওদূদীর অনুসারী। বাংলাদেশে মওদূদীর রাজনৈতিক দর্শন ধারণ করে রাজনীতি করে থাকে জামায়াতে ইসলামী। মওদূদীর অনুসারীরা রাজনৈতিক দলের নামে নিজেদের রাজনীতি করার চেয়ে অন্যদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলে ভূমিকা রাখেন বল