তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে সবগুলো আসনে তাদের প্রার্থী সম্পন্ন করেছে। এরপরও অন্যান্য ইসলামিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। তারাও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আগের চাইতে বেশি আগ্রহী হয়েছেন। নির্বাচন এগিয়ে আসলে অনেক সমীকরণ হয়। কে কার সঙ্গে জোট করবে এবং জোটে কয়টি দল থাকবে। নির্বাচনের সময়
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, দেশ পরিবর্তনের জন্য জীবন দেওয়া সন্তানদের রক্তের ওপর দিয়ে চাঁদাবাজি, দখল বাণিজ্য, ঘুষ, ভাগবাটোয়ারা ও মামলা বাণিজ্য কেন চলবে? আমাদের সন্তানেরা ন্যায়বিচার চায়, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চায়, তারা দুর্নীতি চায় না। সেই বাংলাদেশ এখনো কায়েম হয় না বলেই সেই বীর যোদ্ধারা আবারও স্লোগান তুলেছে আ
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অনেক লড়াই আমাদের সামনে রয়ে গেছে। যেখানে কালো টাকা ও পেশিশক্তি যেন আমাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে। এখন থেকে হাত মজবুত করতে হবে। আমরা আর কোন কালো টাকার মালিকদের বরদাস্ত করব না।
সমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকে জেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সমবেত হতে থাকে। এক পর্যায়ে কানায় কানায় ভরে যায় নোমানী ময়দান ও আশেপাশের অঞ্চল। সকাল থেকে স্থানীয় নেতারা বক্তব্য দিতে থাকেন। ১২টার পরপরই বক্তব্য দেন জামায়াতের আমির।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বৈষম্যহীন দেশ গড়তে চায় জামায়াতে ইসলামী। এটা আমাদের অঙ্গীকার। আমরা সীমাহীন ওয়াদা নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। যে স্বাধীনতা অপরের চরিত্র হরণ করে, মিথ্যা গুজব ছড়ায়, মানুষের বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ায়- আমরা এমন রাজনীতি করতে চাই না।’ তিনি আরও বলেন, কাউকে ধর্ম চাপিয়ে
আজ বুধবার রাজধানীর মগবাজারে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময়কালে তারা বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এবং সকল ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তারা দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই। ছোট ছোট বিষয়ে বিভিন্ন জন বিভিন্ন দিকে কথা বলছেন। বিএনপির নজরুল ইসলাম খান সরাসরি বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের কোনো বিরোধ নেই। জামায়াতে ইসলামীও বিএনপির সঙ্গে কোনো বিরোধ অনুভব করে না।
বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের তেমন কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির নায়েবে আমির ডা. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আবু তাহের। তিনি বলেছেন, জামায়াত ও বিএনপি জাতির কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করবে।
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, ‘কর বাড়ানোর ক্ষেত্রে সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত ছিল যে, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ওপর যাতে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে। কিন্তু সরকার বিষয়টির ওপর নজর রাখেনি বলে প্রতীয়মান হয়েছে।’
উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে পৌর আমির জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ মোবারক হোসেন, কুমিল্লা মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির কাজী দীন মোহাম্মদ, চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বিল্লাল হোসেন মিয়াজী, সাব
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানির জন্য আগামী ২৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, জুলাই বিপ্লবের পরে দেশে আর কোন কালো অধ্যায় তৈরি যাতে না হয় সে জন্য কার্যকর সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে।জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশের মানুষ দলীয় পরিচয়ে নয় বরং সকল সরকারী ও বেসরকারী অফিস, আদালত, হসপিটালে নাগরিক হিসেবে ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়।
ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শহীদ আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ছিলেন একজন আমানতদার ও দক্ষ নেতা। তার সম্মানিত পিতা মাওলানা আবদুল আলী বলেছিলেন, আমি আমার এই ছেলেকে ইসলামের জন্য ওয়াকফ করেছি।
তাবলিগ জামাতের সাদপন্থিদের গ্রেপ্তার, বিচার ও নিষিদ্ধ করার দাবিতে ১০ জানুয়ারি দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন শুরা–ই–নেজাম বা বাংলাদেশের মাওলানা জোবায়ের অনুসারীরা। তারা বলেন, গাজীপুরের টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে হামলায় সাদপন্থিরা জড়িত।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী হিংসা-হানাহানি ও সন্ত্রাস মুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে দাবি করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, “যে তারুণ্যের বুকের রক্তের বিনিময়ে জাতি ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে। আমরা সেই তারুণ্যনির্ভর মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। একটা শিশু জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একজন নাগরিকের পূর্ণ অধি
আগামী নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীকে জয়ী করার আহ্বান জানিয়ে জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা দেশের স্টিয়ারিংটা ভালো মানুষের হাতে দেন। আমরা ৫৩ বছর ধরে কেন ব্যর্থ হয়েছি, তা খুঁজে বের করতে হবে। এর মূল কারণ আমাদের দেশের দুর্নীতিবাজ নেতাদের কারণে।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমাদের সন্তানরা এমনভাবে শিক্ষিত হবে যেন শিক্ষাজীবন শেষে একটা চাকরির জন্য কোনো মামা-খালুর পেছনে দৌড়াতে না হয়। শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার আগে কাজই আমাদের সন্তানদের কাছে পৌঁছে যাবে। এ দায়িত্ব পালন করবে জামায়াতে ইসলামী।