মাগুরা প্রতিনিধি
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেছেন, আমাদের সন্তানেরা জীবন দিয়েছে। আমরা তাদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেব না।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মাগুরা জেলা শহরের নোমানী ময়দানে কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ফ্যাসিবাদ সরকারের সময় গণমাধ্যমকে হাতেকড়া পরিয়ে রাখা হয়েছিল। অনেক সাংবাদিককে স্ক্রিপ্ট করে দিয়ে সেই অনুযায়ী রিপোর্ট করতে বলা হয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী বৈষম্যহীন দেশ গড়তে চায়। অনেক দলের শাসনামলে জামায়াতে ইসলামীর দুর্নাম করা ছিল তাদের মূল লক্ষ্য। আগামীতে হাতে হাত রেখে বৈষম্যহীন দেশ গড়া হবে।
সমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকে জেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সমবেত হতে থাকে। এক পর্যায়ে কানায় কানায় ভরে যায় নোমানী ময়দান ও আশেপাশের অঞ্চল। সকাল থেকে স্থানীয় নেতারা বক্তব্য দিতে থাকেন। ১২টার পরপরই বক্তব্য দেন জামায়াতের আমির।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন দেশ গড়তে চায় জামায়াতে ইসলামী। এটা আমাদের অঙ্গীকার। ন্যায্য স্বাধীনতা চাই। আমরা সীমাহীন ওয়াদা নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। কাউকে করতে দিতেও চাই না। যে স্বাধীনতা অপরের চরিত্র হরণ করে, মিথ্যা গুজব ছড়ায়, মানুষের বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ায়; আমরা সেই রাজনীতি করতে চাই না।
জামায়াতের আমির বলেন, যেসব শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ থেকে, মাদরাসা থেকে পড়ালেখা শিখে হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজে বেড়াচ্ছে, শিক্ষাজীবন শেষ হলে যোগ্যতা অনুযায়ী তাদের চাকরি নিশ্চিত করা হবে। আমরা কাউকে ঘুষ দেই না, ঘুষ নিতেও দেব না। আমাদের সন্তানেরা জীবন দিয়েছে, আমরা তাদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেব না।
জেলা জামায়াতের আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য অধ্যাপক এম বি বাকেরের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসেন, কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক আব্দুল মতিন, জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক ড. আলমগীর বিশ্বাস, কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরা সদস্য মাওলানা বদরুউদ্দিন, গণঅধিকারের সভাপতি বরকতুল্লাহ, কৃষিবিদ গ্রুপের এমডি ও ঢাকাস্থ মাগুরা ফোরামের পরিচালক ড. আলী আফজাল, সাবেক ছাত্রনেতা আলমগীর হাসান রাজু, ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা আজমতুউল্লাহ, ইসলামী ছাত্র শিবিরের জেলা সভাপতি মো. আমিন উদ্দিন আশিক প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেছেন, আমাদের সন্তানেরা জীবন দিয়েছে। আমরা তাদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেব না।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মাগুরা জেলা শহরের নোমানী ময়দানে কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ফ্যাসিবাদ সরকারের সময় গণমাধ্যমকে হাতেকড়া পরিয়ে রাখা হয়েছিল। অনেক সাংবাদিককে স্ক্রিপ্ট করে দিয়ে সেই অনুযায়ী রিপোর্ট করতে বলা হয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী বৈষম্যহীন দেশ গড়তে চায়। অনেক দলের শাসনামলে জামায়াতে ইসলামীর দুর্নাম করা ছিল তাদের মূল লক্ষ্য। আগামীতে হাতে হাত রেখে বৈষম্যহীন দেশ গড়া হবে।
সমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকে জেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সমবেত হতে থাকে। এক পর্যায়ে কানায় কানায় ভরে যায় নোমানী ময়দান ও আশেপাশের অঞ্চল। সকাল থেকে স্থানীয় নেতারা বক্তব্য দিতে থাকেন। ১২টার পরপরই বক্তব্য দেন জামায়াতের আমির।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন দেশ গড়তে চায় জামায়াতে ইসলামী। এটা আমাদের অঙ্গীকার। ন্যায্য স্বাধীনতা চাই। আমরা সীমাহীন ওয়াদা নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। কাউকে করতে দিতেও চাই না। যে স্বাধীনতা অপরের চরিত্র হরণ করে, মিথ্যা গুজব ছড়ায়, মানুষের বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ায়; আমরা সেই রাজনীতি করতে চাই না।
জামায়াতের আমির বলেন, যেসব শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ থেকে, মাদরাসা থেকে পড়ালেখা শিখে হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজে বেড়াচ্ছে, শিক্ষাজীবন শেষ হলে যোগ্যতা অনুযায়ী তাদের চাকরি নিশ্চিত করা হবে। আমরা কাউকে ঘুষ দেই না, ঘুষ নিতেও দেব না। আমাদের সন্তানেরা জীবন দিয়েছে, আমরা তাদের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ হতে দেব না।
জেলা জামায়াতের আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য অধ্যাপক এম বি বাকেরের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসেন, কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক আব্দুল মতিন, জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক ড. আলমগীর বিশ্বাস, কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরা সদস্য মাওলানা বদরুউদ্দিন, গণঅধিকারের সভাপতি বরকতুল্লাহ, কৃষিবিদ গ্রুপের এমডি ও ঢাকাস্থ মাগুরা ফোরামের পরিচালক ড. আলী আফজাল, সাবেক ছাত্রনেতা আলমগীর হাসান রাজু, ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা আজমতুউল্লাহ, ইসলামী ছাত্র শিবিরের জেলা সভাপতি মো. আমিন উদ্দিন আশিক প্রমুখ।
এসময় আমান উল্লাহ আমান বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন- আগামী ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আশা করি, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে আবার গণতন্ত্রের পূর্ণ প্রত্যাবর্তন ঘটবে।
১৯ ঘণ্টা আগেভারতের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ভারত কখনোই গণতন্ত্রের বা স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না। নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য তারা সবসময় বাংলাদেশকে ব্যবহার করেছে। এ দেশের মানুষকে তারা শোষণের ক্ষেত্র হিসেবে দেখে। তারা বিশ্বজুড়ে প্রচার চালাচ্ছে যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে, যা সম্প
২১ ঘণ্টা আগেবিএনপি আগামী ১৫ অক্টোবর জুলাই সনদ সইয়ের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
১ দিন আগেসবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
২ দিন আগে