প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কড়া সমালোচনার মুখে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর ও ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী। তবে তিনি দুষলেন গণমাধ্যমকে।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে মোসাদ্দেক বিল্লাহ দাবি করেন, তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকেই বক্তব্য রেখেছেন। কিন্তু তার বক্তব্য গণমাধ্যমে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়নি।
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী গত শুক্রবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইবি) মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, আমার সেদিনের বক্তব্য বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। ফলে জনগণের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমি সম্পূর্ণরূপে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি। তারপরও ওই বক্তব্য কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা মহলের মনোকষ্টের কারণ হয়ে থাকলে আমি তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
এর আগে গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) আইইবি মিলনায়তনে দলের ওই অনুষ্ঠানে ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ব্যক্তিদের প্রসঙ্গে বক্তব্য তুলে ধরেন ইসলামী আন্দোলনের এই প্রেসিডিয়াম সদস্য। তিনি বলেন, শুধু আহ্বান জানিয়ে হবে না, প্রয়োজনে মারধর, এমনকি ‘কতল’ করারও প্রয়োজন আছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার সেই বক্তব্য ‘ভাইরাল’ হয়।
বক্তব্যে মোসাদ্দেক বিল্লাহ বলেন, “সবাইকে শুধু ‘দাওয়াত’ করে পথে আনা যাবে না। দাওয়াত দিয়া সব মানুষ হেদায়েত হবে... (আরবিতে কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে), তাহলে কেসাসের কথা, খুনের পরিবর্তে খুন— আল্লাহ কেন এই আয়াত নাজিল করল? আল্লাহ জানেন, তার কিছু বান্দা আছে, এরা চতুস্পদ জানোয়ারের চেয়ে, গরুর দলের চেয়ে খারাপ। এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না।”
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই সিনিয়র নেতা আরও বলেন, ‘যে সমস্ত ইসলামপন্থিরা বলে, দাওয়াত দিয়া সব হেদায়েত হবে, এটা সম্পূর্ণ কোরআন-হাদিসবিরোধী কথা। আপনাকে প্রয়োজনে মারতে হবে। আপনাকে লড়তে হবে প্রয়োজনে।’
কড়া সমালোচনার মুখে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর ও ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী। তবে তিনি দুষলেন গণমাধ্যমকে।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে মোসাদ্দেক বিল্লাহ দাবি করেন, তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকেই বক্তব্য রেখেছেন। কিন্তু তার বক্তব্য গণমাধ্যমে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়নি।
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী গত শুক্রবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইবি) মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, আমার সেদিনের বক্তব্য বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। ফলে জনগণের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমি সম্পূর্ণরূপে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি। তারপরও ওই বক্তব্য কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা মহলের মনোকষ্টের কারণ হয়ে থাকলে আমি তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
এর আগে গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) আইইবি মিলনায়তনে দলের ওই অনুষ্ঠানে ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ব্যক্তিদের প্রসঙ্গে বক্তব্য তুলে ধরেন ইসলামী আন্দোলনের এই প্রেসিডিয়াম সদস্য। তিনি বলেন, শুধু আহ্বান জানিয়ে হবে না, প্রয়োজনে মারধর, এমনকি ‘কতল’ করারও প্রয়োজন আছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার সেই বক্তব্য ‘ভাইরাল’ হয়।
বক্তব্যে মোসাদ্দেক বিল্লাহ বলেন, “সবাইকে শুধু ‘দাওয়াত’ করে পথে আনা যাবে না। দাওয়াত দিয়া সব মানুষ হেদায়েত হবে... (আরবিতে কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে), তাহলে কেসাসের কথা, খুনের পরিবর্তে খুন— আল্লাহ কেন এই আয়াত নাজিল করল? আল্লাহ জানেন, তার কিছু বান্দা আছে, এরা চতুস্পদ জানোয়ারের চেয়ে, গরুর দলের চেয়ে খারাপ। এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না।”
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই সিনিয়র নেতা আরও বলেন, ‘যে সমস্ত ইসলামপন্থিরা বলে, দাওয়াত দিয়া সব হেদায়েত হবে, এটা সম্পূর্ণ কোরআন-হাদিসবিরোধী কথা। আপনাকে প্রয়োজনে মারতে হবে। আপনাকে লড়তে হবে প্রয়োজনে।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আগে নির্বাচনের পরিবেশ অবশ্যই তৈরি করতে হবে। এই পরিবেশ তৈরির জন্য সংস্কারের প্রশ্নগুলো উঠেছে। আমরা আশা করি যদি মৌলিক বিষয়গুলোতে কার্যকর সংস্কার করা যায় তাহলে আলহামদুলিল্লাহ একটা ভালো নির্বাচন হবে। এবং ‘যদি’র কোনো সুযোগ নেই। সংস্কার করতে হবে এবং ভালো নির্বাচনও করতে হবে।’
১৯ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, পতিত ফ্যাসিবাদী সরকার শুধু জনগণ, দেশ বা গণতন্ত্রের বিরুদ্ধেই ছিল না, তারা ইসলামের বিরুদ্ধেও অবস্থান নিয়েছিল। বহু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তারা ধ্বংস করেছে। এই অরাজক পরিস্থিতি থেকে শহীদ আবু সাঈদ জীবন দিয়ে দেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করেছেন। তিনি শুধু বীরই নন, আমরা মনে করি তিনি একজন সত্যিকারের শহীদ। আ
২০ ঘণ্টা আগেতিনি আরও বলেন, যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজে লিপ্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের কেউ যেন কারও সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে- এ জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগেমাহফুজ পোস্টে লিখেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ‘মব ভায়োলেন্স’ শুরু হয়েছিল বিহারি জনগোষ্ঠীর ওপর হামলার মধ্য দিয়ে। এরপর মব টার্গেট হয়েছে ছাত্র ও তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যেকার মুজিববাদবিরোধীরা তাদের ওপর। গত ৫৩ বছরে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর মব ভায়োলেন্স হয়েছে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যক্ষ ইন্ধনে
২ দিন আগে