এ্যানি আরও বলেন, আজকে সবাই একমঞ্চে। আমরা একমঞ্চে মিলিত হয়েছি। রামগঞ্জে আমরা ঐক্যের বন্ধন তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। এখানে কোনো পক্ষ বিপক্ষ নেই। এখানে কোনো মতভেদ নেই। সুদৃঢ় ঐক্যের জায়গায় জেলা বিএনপির নেতৃত্বে রামগঞ্জ পৌর ও উপজেলা বিএনপি এবং সব অঙ্গসংগঠনের নেতারা আমরা আজ এক ছায়াতলে। একটা ছাতার নিচে, একটি
সবাইকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে জনগণের মধ্যে আমাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। এই ব্যাপারে আপনাদের প
সৎ নেতৃত্বের কারণে আগামীতে মানুষ জামায়াতকেই ভোট দেবে জানিয়ে দলটির নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, “জামায়াতে ইসলামীর প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ে তার প্র
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘একাত্তরে ভিন্ন অবস্থানে থাকা দল, এমনকি যাদের কালকে জন্ম হয়েছে তারাও বিএনপিকে নিয়ে কথা বলে, কিন্তু এই দল (বিএনপি) হলো ফিনিক্স পাখির মতো, এ দলকে ভেঙে ফেলার ষড়যন্ত্র হয়েছে, কিন্তু সফল হয়নি। বরং ষড়যন্ত্রকারীরাই পালিয়ে গেছে।’
মানুষ এনসিপির কাছে নতুনত্ব প্রত্যাশা করেছে। সরকার পরিচালনার দায় নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। মিডিয়া ও সামরিক বাহিনীর যে অংশ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি প্রায় একাই। আমরা মিডিয়ার চোখে চোখ রেখে কথা বলেছি। আমরা সত্যকে সত্য বলি, মিথ্যাকে মিথ্যা বলি।
ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, 'স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। গত ১৫ বছর লুটপাট করে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার করেছে। বাংলাদেশের দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষের এই টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। পদ্মা ব্রিজ তৈরি করতে শেখ হাসিনার সরকার বেশিরভাগ টাকার লুটপাট করে ন
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারের দায়িত্বে আসাটা তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না। দায়িত্বে না এলে তারা প্রেশার গ্রুপ হিসেবে থাকতে পারতো। গণতান্ত্রিক চর্চায় পৃথিবীতে একইসাথে কেউ সরকারি দল ও বিরোধী দলে থাকতে পারে না। যেদিন ছাত্র প্রতিনিধিরা সরকারে গেলো, সেদিন আমি বুঝে গেলাম এরা রা
বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই মুহূর্তে জোট নয়। স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে এগোবে জাতীয় নাগরিক পার্টি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণপরিষদের বিকল্প নেই। গণপরিষদ ও জাতীয় নির্বাচন আমরা যেহেতু একসঙ্গে চাচ্ছি, তাই সেই যৌথ নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য আমরা সবাইকে নির্দেশনা দি
তিনি আরো বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমর জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার আদর্শ, সংগ্রামের সঙ্গে কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আজকে যারা রাজনীতি করছি, আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধাবোধ করি। কারণ তিনি কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আর যারা নতুন প্রজন্মের, তারা উমর সাহেবের কাছ থেকে কতটুকু নিতে পেরেছে সেটা আমার ঠিক জানা নেই।’
তিনি বলেন, আসন্ন দুর্গাপূজায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ যেন কোনো নাশকতা ঘটাতে না পারে, সেজন্য নাটোরের সব মন্দিরে পাহারা দেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের কর্মীরা যদি কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তা প্রতিহত করবে বিএনপি।
তিনি বলেন, ‘যখনই পিআর পদ্ধতির কথা বলি তখনই আপনি সংবিধান দেখান। সংবিধান মানলে তো আপনি যে চেয়ারে বসে আছেন সেটা অবৈধ। সংবিধান মানলে তো শেখ হাসিনার সংবিধান অনুযায়ী ২৪ এরপর পাঁচ বছর পর ২৯ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তাহলে ২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কথা কেন বলছেন?’
অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি ছড়ানো প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেশের ইতিহাসে বিরল। এ নির্বাচন কালের সাক্ষী হয়ে থাকবে। অথচ কিছু অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের গ্রুপ নির্বাচন সংক্রান্ত অলীক তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। এগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতির প্রয়োগ— এই দাবিগুলোই রয়েছে ইসলামি দলগুলোর দাবি-দাওয়ার তালিকার শুরুতে, যেগুলো এখনো রয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার টেবিলে। এ কারণেই বিএনপি এ কর্মসূচির সরাসরি বিরোধিতা করে তীব্র সমালোচনা করেছে আন্দোল
খেলাফত মজলিস বলছে, দলীয় কোনো সফর নয় এটি। তবে সফরে বিশেষভাবে আফগানিস্তানে মানবাধিকার ও নারী অধিকার বিষয়ে পশ্চিমা মহলে যে সমালোচনা রয়েছে, সে প্রসঙ্গে বাস্তব অবস্থান সরাসরি পরিদর্শন করবেন সফরকারীরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা চলমান থাকা অবস্থাতেই রাজপথে আন্দোলনে নেমেছে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি ইসলামি দল। দিনভর মিছিল-সমাবেশে বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারকে নিষ্ক্রিয় অভিহিত করে কঠোর সমালোচনা করেছেন এসব দলের নেতারা। দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তা
মির্জা ফখরুল বলেন, জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলোর এই কর্মসূচির কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা চলছিল, চলছে। এ অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে একটা অহেতুক চাপ তৈরির চেষ্টা করা।
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, গণহত্যার বিচার ও ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচারের আওতায় আনা, এবং বিচারকালীন তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবিতে এই কমর্সূচির আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ।