ঢাকায় চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এই আন্তঃধর্মীয় সংলাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। অনুষ্ঠানে ধর্মীয় নেতা, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা অংশ নিয়ে আলোচনা করেছেন ধর্মীয় সহাবস্থান ও সমাজে ধর্মীয় নেতাদের ইতিবাচক ভূমিকা নিয়ে।
১০ এপ্রিল ভোর হয় অন্যদিনের মতোই। কিন্তু একটু বেলা বাড়তেই চিত্র পালটে যায়। দুটি যুদ্ধবিমান তীব্রবেগে উড়ে আগের মতোই গুলিবর্ষণ শুরু করে। একই সঙ্গে বিকট শব্দে মর্টার শেল পড়তে থাকে বাংকারের অদূরে। শেলের আঘাতে বিশাল গর্ত তৈরি হতে থাকে। মাটি গুঁড়ো হয়ে অনেক ওপরে উঠে যায়। পুরো এলাকা তখন ধুলোয় অন্ধকার।
বর্তমানে বিশ্ব একটি গভীর মানবিক সংকটের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। ফিলিস্তিনের আকাশে বারুদের ধোঁয়া, ভূমিতে রক্তের ছাপ এবং বাতাসে শিশুর কান্না প্রমাণ করে দেয়, মানবতা আজ নিদারুণভাবে পরাজিত। প্রতিদিন ফিলিস্তিনে যে নারকীয় হামলা চালানো হচ্ছে, তা শুধু একটি ভূখণ্ড দখলের বিষয় নয়; এটি ইতিহাস, সংস্কৃতি, পরিচয় ও অস্তিত্
একটি স্বাধীন জাতির জন্য সমর্থন জানানো এক কথা, কিন্তু সেই সমর্থনের নামে কারও দোকানপাট ভাঙা হলে কিংবা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বা শ্রমজীবী মানুষের জীবিকায় আঘাত হানা হলে সেটি আন্দোলন নয়, সেটি ডাকাতি। একে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ভ্রান্ত চেতনার ধ্বংসাত্মক দানবীয় উন্মাদনা ছাড়া কিছুই বলা চলে না।
রপ্তানি পণ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পালটা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে গোটা বিশ্বের অর্থনীতি ও বাণিজ্যব্যবস্থায় বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। এর বাইরে নয় বাংলাদেশও। এ বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে উচ্চ পর্যায়ের একাধিক বৈঠক হয়েছে। এ নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও এ বিষয়
বাড়তি চাহিদার কারণে পণ্যের জোগানও বাড়ে, যা স্থানীয় উৎপাদন ও আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হয়। পণ্য আমদানি, উৎপাদন ও বিক্রি থেকে সরকার বাড়তি রাজস্ব পেয়ে থাকে। উৎসবের মহাকর্মযজ্ঞের সঙ্গে যুক্ত অর্থনীতির অংশকে উৎসবের অর্থনীতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ঢাকার শাহবাগে শহিদ আবু সাঈদ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন উদ্বোধন করেন বাডানের প্রেসিডেন্ট ও নিউট্রিশন সামিটের চিফ অ্যাডভাইজার জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধান সমন্বয়ক ডা. মো. ফজলে রাব্বি খান সামিট আয়োজনের যথার্থতা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ৮০ শতাংশই তৈরি পোশাক, যার একক বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া তৈরি পোশাকের ১৮ শতাংশ রপ্তানি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। নতুন এই শুল্ক কাঠামোতে দেশের পোশাক খাতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা অর্থনীতিবিদদের।
শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত উদ্বেগের কারণে বাংলাদেশ ২০১৩ সালে মার্কিন জিএসপি সুবিধা হারায়। তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর এরই মধ্যে সাধারণ শুল্ক প্রযোজ্য হওয়ায় পারস্পরিক শুল্ক বৃদ্ধির ঝুঁকি আরও বাড়ে।
বিক্ষিপ্ত রাজনীতির মাঠে স্বপ্ন দেখানো নতুন দল, এমনকি দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়েও ওঠে প্রশ্ন। তবে সেই প্রশ্নে মুখোমুখি হয়ে বর্তমানের হালহকিকত, রাষ্ট্র পরিচালনার চ্যালেঞ্জ আর ভবিষ্যতের সম্ভাবনার কথাও শোনাচ্ছেন সরকারের অন্যতম প্রধান অংশীজন, সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলী।
রাজধানীর অদূরের এক হাসপাতালে জরুরিভাবে তামিম ইকবালের হৃদযন্ত্রে সফলভাবে রিং তথা সেন্ট পরানো হয়েছে। এর আগে হার্ট অ্যাটাকের পর অচেতন হয়ে পড়লে তামিমকে বাঁচাতে সফলভাবে প্রাণরক্ষাকারী সিপিআর ও ডিসি সেবা দেন ডা. জামান মারুফের নেতৃত্বে একদল চিকিৎসক। তামিমকে তারা ঝুঁকি থেকে বাঁচিয়ে তোলেন।
আমি জানি না, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে কী জাদু আছে যে আগামী বছরের মার্চে যখন ঈদ হবে সেই ঈদ রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ঈদ করবে— এমন কথা তিনি বলতে পারেন। এটা কি শুধুই প্রত্যাশার কথা? নাকি তার সরকারের কূটনৈতিক কোনো কৌশল আছে?
আমি সবসময় বলি, এই দেশের মূল সংকট মূল্যবোধের সংকট, মানবতার সংকট। আপনার আশপাশে দেখবেন অনেক সম্পদশালী আছে, অনেক সফল মানুষ আছে। কিন্তু সত্যিকারের মানুষের ভীষণ অভাব। এর মধ্যেও দেখবেন গুটিকয়েক মানুষ আলোর দিশারী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক, সাবেক উপাচার্য, অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক স্যার তেমনই একজন ছিলেন।
টিফিন ইংরেজি শব্দ। অর্থ— হালকা খাবার বা সামান্য পানীয়, যা বিশেষত খাওয়া হয় প্রাতঃরাশকালীন। ভারতের কিছু অংশে বা ভারতীয় উপমহাদেশের কিছু অঞ্চলে মধ্যহ্নভোজ বা খাবারের মধ্যবর্তী সময়ের স্ন্যাককেও টিফিন বলা হয়।
স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে, নারী দিবস মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তের চিত্ত বিনোদনের দিবস নয়। শ্রমিকের রক্তে ঘামে কেনা একটি দিন। এ দিনটি পহেলা ফাল্গুন, নববর্ষ বা ঈদের দিন নয়। এ বোধটুকু থাকা দরকার। এ বোধ কারও আছে বলে মনে হয় না।
একটি জাতির উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য সর্বোত্তম নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেই নেতৃত্ব কীভাবে আসবে? এটি আসবে সেসব ব্যক্তির কাছ থেকে, যারা তাদের মেধা, সাহস ও কাজের মাধ্যমে সমাজে প্রভাব তৈরি করতে পারে। নেতৃত্বর মূল উপাদান যদি এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে নিহিত থাকে, তবে সেখানে বয়সের কোনো বাধা থাকতে পার