ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি কর্তৃক ডিসেম্বর ৩১, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের প্রস্তাব শেয়ারহোল্ডাররা অনুমোদন করেছে। সম্প্রতি ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম এ অনুষ্ঠিত ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারা এ প্রস্তাব অনুমোদন দেয়।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, কমিশন অনেক সময় মনে করে, প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আর্থিক প্রতিবেদন পরিপূর্ণভাবে প্রকাশিত হয় না বা অডিটরগণ যে রিপোর্ট তৈরি করেন তাতে অনেক কিছু গোপন থাকে।
পাঁচ কার্যদিবসের এই পতনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৭৯ পয়েন্ট। রিজার্ভ কমে যাওয়ার সংবাদ, রিজার্ভ চুরি হওয়ার গুঞ্জন, আগামী অর্থবছরের বাজেটে ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স আরোপের গুঞ্জন এবং দাম কমার সর্বোচ্চ সীমা ৩ শতাংশ বেঁধে দেওয়ার কারণে পুঁজিবাজারে এই টানা দরপতন হচ্ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
তালিকাভুক্তি আইনে সংশোধন প্রসঙ্গে ডিবিএ নেতারা বলেছেন, লিস্টিং রেগুলেশনে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। ভালো ভালো কোম্পানিগুলোকে বাজারে তালিকাভুক্তকরণে নজর দিতে হবে। ভালো কোম্পানি আসলে বাজারে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে। বাজারে যেন বাজে আইপিও না আসে। সেক্ষেত্রে আইপিওগুলো দেওয়ার আগে সুনিশ্চিতভাবে কো
সর্বশেষ ২০২৩ হিসাব বছরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অধিকাংশ সাধারণ বীমা কোম্পানি ব্যবসায়ীকভাবে খারাপ করেছে। এ সময় বেশিরভাগ কোম্পানির কর-পরবর্তী নিট মুনাফায় ভাটা পড়েছে। মূলত প্রিমিয়াম আয় কম হওয়ায় এসব কোম্পানির নিট মুনাফাও কমেছে। তবে আলোচ্য হিসাব বছরেও অবলিখন মুনাফায় ভর করে কিছু কোম্পানি ভালো করেছে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ১৩টি বহুজাতিক কোম্পানি। এরমধ্যে ৯টি কোম্পানি ২০২৩ সালের আর্থিক হিসাব প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, বছর শেষে কোম্পানিগুলোর সমন্বিত নিট মুনাফা হয়েছে ৬ হাজার ৩৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এর আগের বছর নিট মুনাফা হয়েছিল ৫ হাজার ৬১৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
নতুন কমিশনাররা হলেন- অধ্যাপক শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, ড. এটিএম তারিকুজ্জামান ও মোহাম্মদ মোহসীন চৌধুরী। আগামী চার বছর চুক্তিভিত্তিক মেয়াদে তাদের নিয়োগ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলোর চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসময় অধিকাংশ কোম্পানির মুনাফায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর লোকসানে থাকা কোম্পানিগুলো লোকসান কমিয়ে আনার পাশাপাশি মুনাফায় ফিরতেও সক্ষম হচ্ছে।
তবে মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে কিছুটা মূল্য সংশোধন হয়েছে। চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৭ মে) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। পাশাপাশি সূচক নিম্নমুখী হয়েছে। এর আগে টানা ৪ কর্মদিবস তা ঊর্ধ্বমুখী ছিল। তবে গত ১৪ ফেব্রুয়ারির পর লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে এমন ব্যাংকের সংখ্যা ৩৬টি। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাংকের বার্ষিক লভ্যাংশ দেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৬টি ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দিচ্ছে। আর ২টি ব্যাংক শুধু বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান গত মঙ্গলবার বিকালে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর ট্যাক্স আরোপ না হওয়ার বিষয়টি পরিষ্কার করলে সপ্তাহের শেষ কার্য দিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরু থেকে বাজার ইতিবাচক প্রবণতায় অগ্রসর হয়। যা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি চলতি (২০২৩-২৪) হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ২২ পয়সা। এ আয় আগের হিসাব বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮৩ পয়সা বা ৫৯ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৩৯ পয়সা।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন বলছে, কোম্পানির দায়দেনা ও লোকসান বেড়েছে। শেয়ারবাজারে জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন। বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিতে পারছে না।
দেশের অর্থনীতি ও পুঁজিবাজারকে অস্থিতিশীল করতে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ভিত্তিহীন, ভুয়া ও অসত্য তথা এবং গুজব ছড়ানো ব্যক্তিদের এই মর্মে সতর্ক করা যাচ্ছে যে, যে বা যারা ভুয়া ও অসত্য তথ্য বা গুজব প্রকাশ বা প্রচারে জড়িত রয়েছেন কিংবা আগামীতে জড়িত থাকবেন তাদের সকলের বিরুদ্ধে ত্বরিত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্
গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পর মন্দা ও প্রায় স্থবির থাকা শেয়ারবাজার চাঙ্গা হবে, এমন আশায় ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন আশরাফুজ্জামান। বৃহস্পতিবার তিনি রাজনীতি ডট কমকে বলেন, গত তিন মাসে তার পুঁজি এখন সাত লাখ টাকারও কম।
বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা বলেন, শেয়ারবাজারে ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে বড় ধরনের দুটি ধস হয়েছে। কিন্তু ২০২৪ সালে এসে বাজারে যে ধস নেমেছে, তা অতীতের দুই ধসকে হার মানিয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার ব্যর্থতায় এটা হচ্ছে।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে অনাদায়ী ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখার সুযোগ প্রথমে দেয়া হয় ২০১৩ সালে। সে সময় বিএসইসি থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বলা হয়, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো এখন পুনর্মূল্যায়নজনিত ক্ষতির ক্ষেত্রে নিয়মানুযায়ী শতভাগের পরিবর্তে ২০ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে পারবে। তবে তা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে