প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর বেশিরভাগই লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরের জন্য ব্যাংকগুলো লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
এতে দেখা যায়, কোনো ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দেয়ার পাশাপাশি বোনাস লভ্যাংশও দিয়েছে। তালিকাভুক্ত ৩৬টি ব্যাংকের মধ্যে ২৬টি ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, যা মোট ২ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা। বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএমে অনুমোদন শেষে লভ্যাংশ বিতরণ করা হবে।
তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে এমন ব্যাংকের সংখ্যা ৩৬টি। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাংকের বার্ষিক লভ্যাংশ দেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৬টি ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দিচ্ছে। আর ২টি ব্যাংক শুধু বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেগুলো হচ্ছে- ইসলামী, ইস্টার্ন, প্রাইম, ইউসিবি, ব্র্যাক, সিটি, এনসিসি, আইএফআইসি, যমুনা, প্রিমিয়ার, এসবিএসি, এনআরবিসি, সাউথইস্ট, শাহজালাল, এক্সিম, উত্তরা, ওয়ান, আল-আরাফাহ, পূবালী, মার্কেন্টাইল, ফার্স্ট সিকিউরিটি, ডাচ্-বাংলা, গ্লোবাল ইসলামী, এনআরবি, ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মিডল্যান্ড এবং এবি ব্যাংক।
ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন এবং শেয়ার সংখ্যা বেশি। যে কারণে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত এ খাতকে বিনিয়োগ প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
আবার কোম্পানিগুলোর লেনদেন ও দর ওঠানামা অনেকটাই স্থিতিশীলতা বজায় থাকে। অন্যান্য কোম্পানির মতো ঢালাওভাবে এ খাতের শেয়ার দর উত্থান-পতন হয় না। গত কয়েক বছর ব্যবসায়িক মন্দার কারণে বেশি মুনাফা দিতে পারেনি এ খাতের কোম্পানিগুলো। তারপরও অন্যান্য খাতের চেয়ে ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তাই বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক খাতের শেয়ারের দিকে আলাদা একটা ঝোঁক থাকে।
কোন ব্যাংকের কত লভ্যাংশ?
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইসলামী ব্যাংক। ১০ শতাংশ হারে ব্যাংকটি ১৬১ কোটি টাকা দেবে।
ইস্টার্ন ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং আরো ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সব মিলিয়ে ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইস্টার্ন ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৬৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা দেবে।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ১২ শতাংশ হারে ১৯৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা দেবে।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৭৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা দেবে।
ব্র্যাক ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১৬০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা দেবে।
সিটি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ এবং ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ হারে ২০২ কোটি ৬ লাখ টাকা দেবে।
এনসিসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এনসিসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ শতাংশ হারে ১৩৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেবে।
আইএফআইসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল আইএফআইসি ব্যাংক।
যমুনা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল যমুনা ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৪২ কোটি ২৬ লাখ টাকা দেবে।
প্রিমিয়ার ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৪১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা দেবে।
এসবিএসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৩ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল এসবিএসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ২ শতাংশ হারে ১৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা দেবে।
এনআরবিসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৪ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এনআরবিসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১১ শতাংশ হারে ৯১ কোটি ১৫ লাখ টাকা দেবে।
সাউথইস্ট ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬ শতাংশ নগদ এবং ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৬ শতাংশ নগদ এবং ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল সাউথইস্ট ব্যাংক। ব্যাংকটি ৬ শতাংশ হারে ৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা দেবে।
শাহজালাল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল শাহজালাল ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৪ শতাংশ হারে ১৫৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা দেবে।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১৪৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা দেবে।
উত্তরা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৪ শতাংশ নগদ এবং ১৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল উত্তরা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১২৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা দেবে।
ওয়ান ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ওয়ান ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ৩৬ কোটি ৪ লাখ টাকা দেবে।
আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১০৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা দেবে।
পূবালী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল পূবালী ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১২৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা দেবে।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ এবং ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১১০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেবে।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৫৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা দেবে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৩০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা দেবে।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৫৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা দেবে।
এনআরবি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের কত শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংকটি তার কোনো তথ্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে পাওয়া যায়নি। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ৬৯ কোটি ৬ লাখ টাকা দেবে।
ঢাকা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৬ শতাংশ নগদ এবং ৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ঢাকা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১০০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেবে।
ব্যাংক এশিয়া গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংক এশিয়া। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ হারে ১৭৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা দেবে।
মিডল্যান্ড ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল মিডল্যান্ড ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা দেবে।
এবি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এবি ব্যাংক।
এদিকে আইএফআইসি ও এবি ব্যাংক শুধু বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। নগদের চেয়ে বোনাস বেশি হলে তার ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর বেশিরভাগই লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরের জন্য ব্যাংকগুলো লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
এতে দেখা যায়, কোনো ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দেয়ার পাশাপাশি বোনাস লভ্যাংশও দিয়েছে। তালিকাভুক্ত ৩৬টি ব্যাংকের মধ্যে ২৬টি ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, যা মোট ২ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা। বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএমে অনুমোদন শেষে লভ্যাংশ বিতরণ করা হবে।
তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে এমন ব্যাংকের সংখ্যা ৩৬টি। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাংকের বার্ষিক লভ্যাংশ দেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৬টি ব্যাংক নগদ লভ্যাংশ দিচ্ছে। আর ২টি ব্যাংক শুধু বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেগুলো হচ্ছে- ইসলামী, ইস্টার্ন, প্রাইম, ইউসিবি, ব্র্যাক, সিটি, এনসিসি, আইএফআইসি, যমুনা, প্রিমিয়ার, এসবিএসি, এনআরবিসি, সাউথইস্ট, শাহজালাল, এক্সিম, উত্তরা, ওয়ান, আল-আরাফাহ, পূবালী, মার্কেন্টাইল, ফার্স্ট সিকিউরিটি, ডাচ্-বাংলা, গ্লোবাল ইসলামী, এনআরবি, ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মিডল্যান্ড এবং এবি ব্যাংক।
ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন এবং শেয়ার সংখ্যা বেশি। যে কারণে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত এ খাতকে বিনিয়োগ প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
আবার কোম্পানিগুলোর লেনদেন ও দর ওঠানামা অনেকটাই স্থিতিশীলতা বজায় থাকে। অন্যান্য কোম্পানির মতো ঢালাওভাবে এ খাতের শেয়ার দর উত্থান-পতন হয় না। গত কয়েক বছর ব্যবসায়িক মন্দার কারণে বেশি মুনাফা দিতে পারেনি এ খাতের কোম্পানিগুলো। তারপরও অন্যান্য খাতের চেয়ে ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তাই বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক খাতের শেয়ারের দিকে আলাদা একটা ঝোঁক থাকে।
কোন ব্যাংকের কত লভ্যাংশ?
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইসলামী ব্যাংক। ১০ শতাংশ হারে ব্যাংকটি ১৬১ কোটি টাকা দেবে।
ইস্টার্ন ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং আরো ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সব মিলিয়ে ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ইস্টার্ন ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৬৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা দেবে।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ১২ শতাংশ হারে ১৯৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা দেবে।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৭৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা দেবে।
ব্র্যাক ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১৬০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা দেবে।
সিটি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ এবং ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ হারে ২০২ কোটি ৬ লাখ টাকা দেবে।
এনসিসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এনসিসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ শতাংশ হারে ১৩৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেবে।
আইএফআইসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল আইএফআইসি ব্যাংক।
যমুনা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল যমুনা ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৪২ কোটি ২৬ লাখ টাকা দেবে।
প্রিমিয়ার ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৪১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা দেবে।
এসবিএসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৩ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল এসবিএসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ২ শতাংশ হারে ১৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা দেবে।
এনআরবিসি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৪ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এনআরবিসি ব্যাংক। ব্যাংকটি ১১ শতাংশ হারে ৯১ কোটি ১৫ লাখ টাকা দেবে।
সাউথইস্ট ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬ শতাংশ নগদ এবং ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৬ শতাংশ নগদ এবং ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল সাউথইস্ট ব্যাংক। ব্যাংকটি ৬ শতাংশ হারে ৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা দেবে।
শাহজালাল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল শাহজালাল ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৪ শতাংশ হারে ১৫৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা দেবে।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১৪৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা দেবে।
উত্তরা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৪ শতাংশ নগদ এবং ১৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল উত্তরা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১২৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা দেবে।
ওয়ান ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ওয়ান ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ৩৬ কোটি ৪ লাখ টাকা দেবে।
আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ শতাংশ নগদ এবং ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১০৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা দেবে।
পূবালী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল পূবালী ব্যাংক। ব্যাংকটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১২৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা দেবে।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ এবং ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১১০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেবে।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৫৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা দেবে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে ১৩০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা দেবে।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৫৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা দেবে।
এনআরবি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের কত শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংকটি তার কোনো তথ্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে পাওয়া যায়নি। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ৬৯ কোটি ৬ লাখ টাকা দেবে।
ঢাকা ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৬ শতাংশ নগদ এবং ৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল ঢাকা ব্যাংক। ব্যাংকটি ১০ শতাংশ হারে ১০০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেবে।
ব্যাংক এশিয়া গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংক এশিয়া। ব্যাংকটি ১৫ শতাংশ হারে ১৭৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা দেবে।
মিডল্যান্ড ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল মিডল্যান্ড ব্যাংক। ব্যাংকটি ৫ শতাংশ হারে ৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা দেবে।
এবি ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। এর আগে ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল এবি ব্যাংক।
এদিকে আইএফআইসি ও এবি ব্যাংক শুধু বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। নগদের চেয়ে বোনাস বেশি হলে তার ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়।
শিল্প উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বজুড়ে পরিবেশবান্ধব ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণ জাহাজের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা (আইএসও) ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৪০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে। যে দেশগুলো পরিবেশবান্ধব, স্বল্প-নিঃসরণ জাহাজ তৈরি ও রপ্তানি করত
৩ দিন আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান।
৫ দিন আগেড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কালোটাকার উৎস বন্ধ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়।
৬ দিন আগেতিনি জানান, আগস্ট মাসের ১২ দিনে ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। গত বছরের একই সময়ে (২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিন) দেশে এসেছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এ হিসাবে চলতি বছর আলোচ্য সময়ের তুলনায় প্রায় ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৪ হাজার ৬৩ কোটি টাকা বেশি এসেছে।
৬ দিন আগে