নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৪৭১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
রপ্তানিতে তৈরি পোশাক খাত তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে, যা অক্টোবর ২০২৫-এ ৩,০১৯.৯৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এই খাতে নিটওয়্যার এবং ওভেন পোশাক এখনো প্রধান রপ্তানি আয়কারী পণ্য হিসেবে রয়েছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে এফডিআইয়ে প্রবৃদ্ধির এ হিসাব উঠে এসেছে অনুযায়ী। বিডা বলছে, সাধারণত বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিদেশি বিনিয়োগ হ্রাস পায়। কিন্তু বাংলাদেশ এ ধারায় ব্যতিক্রম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, অক্টোবরের পুরো সময়ে ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে (অক্টোবর-২০২৪) রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর প্রতি ভরি সোনার দাম কমানো হয় ২ হাজার ৬১৩ টাকা। তার আগে ৩০ অক্টোবর প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৮ হাজার ৯০০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর আগে চার দফায় ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম কমানো হয় ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা। এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে এক লাখ ৯৩ হাজার ৫০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৬৫ হাজার ৮৬২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৩৭ হাজার ৮৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের রুপার ভরি চার হাজা
নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ৮৫ হাজার ৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৫৮ হাজার ৫৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৩১ হাজার ৬২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনা বিক্রি হবে ২ লাখ ৪ হাজার ২৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেট এক লাখ ৬৭ হাজার ১৪৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি বিক্রি হবে এক লাখ ৩৮ হাজার ৮৪২ টাকায়।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনা বিক্রি হবে ২ লাখ ৭ হাজার ৯৫৭ টাকায়, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেট এক লাখ ৭০ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি বিক্রি হবে এক লাখ ৪১ হাজার ৪৯৬ টাকায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে, অক্টোবরের প্রথম ২৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৩ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। যার মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার এবং বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মধ্যে একটির (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ডলার।
গতকাল শুক্রবার হংকংয়ে আয়োজিত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পেমেন্ট ভারসাম্যের দুর্বলতা হ্রাস করতে রিজার্ভ বৃদ্ধির লক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর সোনার দাম বাড়ানো হয়। এতে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয় ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। এই রেকর্ড দামের তিন দিনের মাথায় সোনার দাম কিছুটা কমানো হলো।
বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভায় যোগ দিতে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থানরত অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পরের কিস্তি মার্চ বা এপ্রিলে আসতে পারে। তবে এটা বাংলাদেশের জন্য কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না বরং ভালোই হবে।’