নির্দেশনা বলা হয়েছে, একদিনে কোনো কোম্পানির শেয়ারের মূল্য সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে। এরচেয়ে কম মূল্যে কেউ শেয়ার বিক্রি বা কিনতে পারবে না। তবে মূল্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আগের সীমা-ই বহাল আছে। শেয়ারের আগের দিনের বাজার মূল্যের আলোকে পরদিন মূল্য সর্বনিম্ন ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ-ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (২১ এপ্রিল) দিনের শুরু হয়েছিল বড় উত্থান প্রবণতা দিয়ে। কিন্তু সেই উত্থান পরে বড় পতনে রূপ নেয়, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মার্চে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) আজ মঙ্গলবার মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিক্রির চাপে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। বুধবার (২৭ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭১ দশমিক ৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৬২ পয়েন্টে।
অস্বাভাবিক এ মূল্যবৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে এরই মধ্যে কোম্পানিটিকে চিঠি দিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। জবাবে কোম্পানিটি জানিয়েছে, শেয়ারের দরবৃদ্ধির কারণ তাদের জানা নেই।
এর আগে ২০২০ সালে আরও একবার ফ্লোর প্রাইস দিয়ে তা ২০২১ সালে তুলে নেয় বিএসইসি। তবে বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষা দিতে এতো দীর্ঘ সময় ধরে ফ্লোর প্রাইস এর আগে দেখা যায়নি। এর ফলে গত প্রায়
একই সময়ে ব্লু চিপ সূচক ডিএস৩০ ১১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১১৮-তে। এই সময় পর্যন্ত ২৪টির শেয়ার দাম বেড়েছে, ৩১৯টি কমেছে ও ২২টির দাম অপরিবর্তিত
যে ৩৫টি কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস বহাল রাখা হয়েছে সেগুলো হলো-আনোয়ার গ্যালভ্যানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্ল, বিএসআরএম