জেলে ঢুকিয়েও কবিদের কবিতা বন্ধ করা যায় না। নজরুলের কবিতা লেখাও বন্ধ করা যায়নি।
এই পত্রিকা চালু করার মধ্য দিয়ে এদেশের সাংবাদিকতাচর্চার দ্বার খুলে যায়।
মনি করে ডেডলাইন পার হয়ে গেল। বাধ্য হয়ে জামাকাপড় গুছিয়ে বিভূতিভূষণ গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার জোগাড়যন্ত্র করছেন।
সূক্ষ রসরোধের স্বাক্ষর যেমন তার গদ্যে-পদ্যে রেখে গেছেন, তেমনি বাস্তব জীবনেও বন্ধু-স্বজনদের নিয়ে রসিকতা করতে ছাড়তেন না।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
তিনি তো শুধু কবি নন। একাধারে গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। তিনি যখন গান গাইতেন, গরম চায়ের মগ আশপাশে না থাকলে গলা ছাড়তেন না।
বিদ্রোহের ছাইচাপা আগুন ধিকি ধিকি জ্বলতে জ্বলতে হঠাৎ একদিন বিস্ফোরিত হয়। তাহিতি দ্বীপ থেকে পর্যাপ্ত রুটি ফলের চারা সংগ্রহ করে দেশের উদ্দেশে জাহাজ ভিড়িয়েছেন মাত্র কয়েকে দিন আগে।
মাটির নিচে হওয়া এক ধরনের বড় আলুর সঙ্গে শুঁটকি এবং সোডা দিয়ে রান্না করা খাবারও গারো সমাজে বেশ জনপ্রিয়। আবার কলাপাতায় মুড়িয়ে রান্না করা ছোট মাছকে বলা হয় 'হিথোপ্পা'।
রান্নাঘরের এককোণে মাটির চুলা, পাশেই কিছু জ্বালানি। হাঁড়িকুড়ি ঝুলিয়ে রাখার জন্য একাধিক শিকে। কারও কারও ঘরে আলমারিও থাকত।
তেমনি পেটে গ্যাস হলে, কিংবা তরলে ভর্তি থাকলে শব্দের মাত্রা যাবে বদলে। তখন ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের শব্দ কিছুটা বদলে যাবে। এই ব্যাপারগুলো খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলেন লিওপোল্ড।
ভদ্রলোক তখন দাঁতমুখ খিঁচিয়ে বললেন, ভেবেছেনটা কী! আপনার ওই আজেবাজে লেখা পড়ার সময় আছে আমার!
বাংলাদেশে রিকশাচিত্র জনপ্রিয় হতে শুরু করে ষাটের দশকে। রিকশার হুডে বিভিন্ন ল্যান্ডস্কেপ এবং পোট্রেট এঁকে দেয়া হতো নানা রূপ।
ছোট্ট ছেলেটা কবিতা লেখে। কার্তিকদা সেই কবিতা পড়ে সবাইকে শোনায়, রাতে ঘুমানোর আগে। ছেলেটার পত্রিকা যদি খুব কম বিক্রি হয়, কার্তিকদাও সেগুলোর ব্যবস্থা হয়তো করতে পারেন না, সেদিন কার্তিদাই ছেলেটার খাওয়াদাওয়ার ভার নেন।