বই কীভাবে পেলাম। সভ্যতার ঠিক কোন লগ্নে বই নামক জিনিসটা মানুষ ব্যবহার করতে শিখেছিল? সেই বইয়ের বিবর্তনই বা হলো কীভাবে? কীভাবে পেলাম ঝকঝকে ছাপার বই?
একটা ছোট পাহাড় সমুদ্রগর্ভ থেকে খাড়া উঠেছে—তার মাথায় আদিনাথ শিবের মন্দির। এ অঞ্চলের এটি একটি প্রসিদ্ধ তীর্থস্থান
নুটবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই ছিলেন পাস করা ডাক্তার। তিনি ঘাটশিলাতেই প্র্যাকটিস করতেন। নামযশও ছিল। ভাইকে বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
গাছে তুললেই তো সবাই উঠতে চান না। রাজনীতিবিদের্ কথা আলাদা। সাহিত্যিকরা এমন তেলবাজি সইতে নাও পারেন।
এ প্রশ্ন শুধু বিদগ্ধজনেরাই করেন, তা নয়। সাধারণ মানুষের কাছ থেকেও এমন প্রশ্ন শুনতে হয় মাঝেমাঝেই। সৈয়দ মুজতবা আলীও এর ব্যতিক্রম নন।
জেলে ঢুকিয়েও কবিদের কবিতা বন্ধ করা যায় না। নজরুলের কবিতা লেখাও বন্ধ করা যায়নি।
এই পত্রিকা চালু করার মধ্য দিয়ে এদেশের সাংবাদিকতাচর্চার দ্বার খুলে যায়।
মনি করে ডেডলাইন পার হয়ে গেল। বাধ্য হয়ে জামাকাপড় গুছিয়ে বিভূতিভূষণ গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার জোগাড়যন্ত্র করছেন।
সূক্ষ রসরোধের স্বাক্ষর যেমন তার গদ্যে-পদ্যে রেখে গেছেন, তেমনি বাস্তব জীবনেও বন্ধু-স্বজনদের নিয়ে রসিকতা করতে ছাড়তেন না।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
তিনি তো শুধু কবি নন। একাধারে গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। তিনি যখন গান গাইতেন, গরম চায়ের মগ আশপাশে না থাকলে গলা ছাড়তেন না।
বিদ্রোহের ছাইচাপা আগুন ধিকি ধিকি জ্বলতে জ্বলতে হঠাৎ একদিন বিস্ফোরিত হয়। তাহিতি দ্বীপ থেকে পর্যাপ্ত রুটি ফলের চারা সংগ্রহ করে দেশের উদ্দেশে জাহাজ ভিড়িয়েছেন মাত্র কয়েকে দিন আগে।
মাটির নিচে হওয়া এক ধরনের বড় আলুর সঙ্গে শুঁটকি এবং সোডা দিয়ে রান্না করা খাবারও গারো সমাজে বেশ জনপ্রিয়। আবার কলাপাতায় মুড়িয়ে রান্না করা ছোট মাছকে বলা হয় 'হিথোপ্পা'।