৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কবি ও সাংবাদিক সাজ্জাদ শরিফ বাংলা একাডেমির নবগঠিত নির্বাহী পরিষদে যুক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু পুরস্কার নিয়ে বিতর্কের মধ্যে তিনি এবার বাংলা একাডেমির নির্বাহী কমিটি থেকে সরে দাঁড়ালেন।
আগের ঘোষিত তালিকা থেকে তিন নাম বাদ দিয়ে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪-এর ‘চূড়ান্ত’ তালিকা প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদের পুনর্বিবেচনা সভায় স্থগিতকৃত পুরস্কার তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
গুণীরা হলেন- কবিতায় মাসুদ খান, কথাসাহিত্যে সেলিম মোরশেদ, নাটক ও নাট্যসাহিত্যে শুভাশিস সিনহা, প্রবন্ধ/গদ্যে সলিমুল্লাহ খান, শিশুসাহিত্যে ফারুক নওয়াজ, অনুবাদে জি এইচ হাবীব, গবেষণায় মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া, বিজ্ঞানে রেজাউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ হাননান ও ফোকলোরে সৈয়দ জামিল আহমেদ।
বিতর্ক যেন কোনোভাবেই পিছু ছাড়ছে না তসলিমা নাসরিনের। দেশে না থাকলেও দেশের নানা ইস্যুতে সামাজিক যোগাযোগ
কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশের যোগদান ঘিরে অনিশ্চয়তা। প্রায় তিন দশক পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বইমেলার আয়োজনকারী গিল্ড এ ব্যাপারে তাকিয়ে রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের দিকে।
পুঁজিবাদী শাসনব্যবস্থা হটিয়ে দেশের সম্পদের সর্বজনীন মালিকানা প্রতিষ্ঠায় দেশে সামাজিক বিপ্লব গড়ে তুলতে বইয়ের ভূমিকা মুখ্য বলে জানিয়েছেন ইমিরেটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন পদত্যাগ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মোহাম্মদ আজম বলেন, ‘সেলিনা হোসেন পদত্যাগপত্রে সই করেছেন।
বিহারীলালের কবিতায় ব্যক্তিগত অনুভূতি ও আবেগ– যেমন, প্রেম, বেদনা, আনন্দ, প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার স্পষ্ট প্রকাশ থাকত।
মার্ক টোয়েনকে বললেন টিকিট দেখাতে। টোয়েন পকেট থেকে হাফ টিকিট বের করলেন। তারপর গম্ভীর মুখে বাড়িয়ে দিলেন টিটির দিকে।
জর্জ বার্নার্ড শ সাহিত্যিক হিসেবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ছিলেন। রসিকতাতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার।
অসহযোগ আন্দোলন শুরুর পর বয়কট করেছিলেন ব্রিটিশ সব পন্য। এমনকী ব্রিটিশ পোশাকও।
এক বস্তির ছেলের এক প্রতিজ্ঞার আর সেটার বাস্তবায়ন য়েন রূপকথাকেও হার মানায়।
একদিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মহাত্মা গান্ধী একসাথে সকালের নাশতা করছিলেন। রবীন্দ্রনাথ লুচি খাচ্ছিলেন, আর গান্ধীজি খাচ্ছিলেন ওটসের পরিজ।
টোয়েনের মনে হলো শেভ করা দরকার। খোঁচা খোঁচা দাঁড়িগুলো বিরক্তি উৎপাদন করছে।
চাঁদাপ্রার্থীরা জানালেন, কাছের এক কবরস্থানের পাকা দেয়াল ভেঙে গেছে। ওটা সারানোর জন্য অর্থ দরকার। সেই অর্থ তাঁরা জোগাড় করছেন চাঁদা তুলে।
এমন জায়গাও ত আছে যেখানে ডাকঘর নেই। সেখানের ঠিকানাতে চিঠি লিখলেও চিঠি ঠিকই পৌঁছায়।