একটা ঐতিহাসিক লড়াইয়ের কাহিনি জানলে অনুমান করতে পারবেন, আসলেই কে জিততে পারে। উনিশ শতকের শুরুরে দিকের কথা। ভারতীয় উপমহাদেশে তখন ব্রিটিশ শাসন চলছে। কিন্তু তখনো এখান থেকে রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়নি। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে আঞ্চলিক রাজারা তখনো রাজ করছেন- কেউ কেউ ব্রিটিশদের বশ্যতা মেনে, কেউ কেউ স্বাধীনভাবে। তেম
এই বিষয়ে পশ্চিমা দেশগুলিতেও বিস্তর গবেষণা হয়েছে। ২০১৮ সালে ‘জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল লিপিডোলজি’ নামের একটি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়, ঘিতে থাকা ‘কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড’ বা সংক্ষেপে সিএলএ হৃদপিণ্ডের জন্য উপকারী হতে পারে।
এই যুদ্ধের পটভূমি বুঝতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে তার আগের দশকগুলোতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালের আশপাশে পারস্য সাম্রাজ্য তখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। বর্তমান ইরান, ইরাক, তুরস্ক, আফগানিস্তান, মিশরসহ এক বিশাল এলাকা জুড়ে পারস্যের শাসন বিস্তৃত ছিল।
পিরিয়ড মানেই নারীর শরীরে নানা ধরনের হরমোনের ওঠানামা। ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন ইত্যাদি হরমোনের তারতম্যের ফলে শারীরিক ও মানসিক নানা পরিবর্তন ঘটে। পেটব্যথা, মাথাব্যথা, ক্লান্তি, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, হজমের সমস্যা—এই সবই পিরিয়ডের সময় অনেক নারীর নিত্যসঙ্গী।
লাভজনক হওয়া সত্ত্বেও বেনাপোল-খুলনা-মোংলা (যশোর হয়ে) রুটে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বেতনা কমিউটার ট্রেন বেসরকারি খাতে হস্তান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, বর্তমান আয়ের তুলনায় বেশি অর্থ পেলে নীতিমালা অনুযায়ী লিজ দেওয়া যেতে পারে। যদিও এই উদ্যোগ ঘিরে উঠেছে নানা প্রশ্ন।
আগে অনেকেই এমন করতেন—ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে যাওয়া কোনো ভিডিও বা ক্লিপ নিয়ে সেটি নিজের চ্যানেলে দিয়ে দিতেন, যাতে প্রচুর ভিউ হয় এবং সহজেই অর্থ আয় করা যায়। ইউটিউব এবার এটিকে বলছে ‘ইনঅথেন্টিকেটেড কন্টেন্ট’ বা ‘অসত্য কনটেন্ট’। এর মানে, যা নিজের নয় এবং তাতে নতুন কিছু যোগ করা হয়নি—সেই কনটেন্ট আর মানিটাইজ হবে না
সমস্যার শুরু যখন পারস্যের অধীনে থাকা আয়োনীয় (বর্তমান তুরস্কের উপকূলীয় অঞ্চল) কিছু গ্রিক নগররাষ্ট্র বিদ্রোহ করে এবং অ্যাথেন্স তাদের সাহায্য করে। দরিয়ুস এটাকে নিজের সাম্রাজ্যের জন্য হুমকি হিসেবে দেখেন এবং অ্যাথেন্সকে শিক্ষা দিতে একটি সামরিক অভিযানের পরিকল্পনা করেন।
পুদিনা পাতা হজমে সহায়ক। প্রাচীন আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় পুদিনা পাতাকে পেট ঠাণ্ডা রাখা, গ্যাস-অম্বল কমানো এবং হজমশক্তি বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১৫০০ সালের আশপাশে যখন ইউরোপীয় বণিকেরা জলপথে এশিয়ায় পৌঁছাতে থাকে, তখন ভারতের পশ্চিম উপকূলে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিতে শুরু করে পর্তুগিজরা। ১৪৯৮ সালে ভাস্কো দা গামা কালিকটে (বর্তমান কেরালা) এসে পৌঁছান, আর এরপরই শুরু হয় পর্তুগিজদের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় সামুদ্রিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের অভিযান।
এছাড়া অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, বিশেষ করে ঠান্ডা ঘাম, হঠাৎ ক্লান্তি লাগা, মাথা ঝিমঝিম করা, গা গুলানো বা বমি বমি ভাব—এসবকিছুকে আমরা সাধারণ অসুস্থতা ভাবলেও, হার্ট অ্যাটাক আসার আগে এই লক্ষণগুলোর মধ্যে অনেক সময় সুনির্দিষ্ট বার্তা লুকিয়ে থাকে।
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা মূলত 'এডিস ইজিপ্টাই' নামের মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই মশাটি খুবই বিশেষভাবে অভিযোজিত—এটি দিনের বেলা কামড়ায়, সাধারণত সকাল ও বিকেলের দিকে।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মাধ্যমে উপস্থাপনা করলেও প্রথমবারের মতো নতুন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ বিজয়ী মডেল-অভিনেত্রী রাফাহ নানজিবা তোরসা। নারীর সাহস, সত্য আর স্বর তুলে ধরার এক নতুন যাত্রায় দেখা যাবে তাকে। তোরসার উপস্থাপনায় ব্যতিক্রমী ঘরানার পডকাস্ট ‘শি’ আসছে অচিরেই।
বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মমতাময়ী মা’ খ্যাত কিংবদন্তি অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগম সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’-এ স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। অনুষ্ঠানের শুরুতেই সম্মাননা স্মারক গ্রহণের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। নিজের দীর্ঘ অভিনয়জীবনের নানা স্মৃ
নিজের ফেসবুক পেজে কানাডার মনট্রিয়েল শহরে তোলা কিছু ছবি শেয়ার করেন মেহজাবীন। ছবিগুলোতে বেশ হাসিখুশি, প্রাণবন্ত দেখা গেছে তাকে। পর্দার ‘মালতী’ চরিত্রে দর্শকদের মন জয় করা এই অভিনেত্রীর ছবিতে মন্তব্য জানাতে থাকেন তার ভক্ত-অনুরাগীরা। এর মাঝেই একজন নেটিজেন চরম রকমের কটাক্ষ করে বসেন। মন্তব্যে লেখেন, ‘২ বছ
এবারের সময়টা যেন শুধু মা-মেয়ের। তেমনই দেখা গেল মিথিলার স্টোরিতে দেওয়া ছোট এক ভিডিওতে। ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, মায়ের পাশে বসে ইংরেজি গান গাইছে আইরা। আর তাতে গিটার সঙ্গত করছেন মা মিথিলা।
সংবাদমাধ্যমে প্রায়ই দেখা যায়—‘স্যার’ বা ‘ম্যাডাম’ না বলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা ইউএনও'র সঙ্গে সাংবাদিক, ব্যবসায়ী বা সাধারণ মানুষের তর্ক-বিতর্ক, এমনকি দুর্ব্যবহার বা মারধরের ঘটনাও ঘটে। গুগলে ‘স্যার না বলায়’ লিখে খুঁজলেই এমন শত শত খবর পাওয়া যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ইউএনওকে স্যার না বলা
এই যুদ্ধ কেন হয়েছিল তা বুঝতে গেলে আমাদের উনিশ শতকের মাঝামাঝি ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি একবার ঝালিয়ে নিতে হবে। ১৭০৭ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর থেকেই মুঘল সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়।