স্যার-ম্যাডামের ইতিহাস

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০২৫, ১০: ৪৮

সংবাদমাধ্যমে প্রায়ই দেখা যায়—‘স্যার’ বা ‘ম্যাডাম’ না বলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা ইউএনও'র সঙ্গে সাংবাদিক, ব্যবসায়ী বা সাধারণ মানুষের তর্ক-বিতর্ক, এমনকি দুর্ব্যবহার বা মারধরের ঘটনাও ঘটে। গুগলে ‘স্যার না বলায়’ লিখে খুঁজলেই এমন শত শত খবর পাওয়া যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ইউএনওকে স্যার না বলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। কোথাও কোথাও ‘আপা’ বলাতেও লাঠিপেটা করা হয়েছে।

বাংলাদেশের সরকারের প্রশাসনিক কাঠামো ও শিক্ষাঙ্গনে 'স্যার' ও 'ম্যাডাম' সম্বোধন এখন সামাজিক স্বীকৃতির সীমা ছাড়িয়ে ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে অফিস-আদালত সবখানেই প্রতিদিন হাজারো বার উচ্চারিত হয় স্যার ও ম্যাডাম শব্দ দুটি।

শুধু ইউএনও নয়, অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়েও এমন অভিযোগ আছে। এসব ঘটনায় কখনো ভুক্তভোগী হন সাংবাদিক, কখনো বা ব্যবসায়ী—আর তৃণমূলের সাধারণ মানুষ তো অনেক সময় অভিযোগই তুলতে পারেন না। তাহলে হয়তো এমন ঘটনার সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতো। অবশ্য, সবার ক্ষেত্রে এমন আচরণ হয় না—ব্যতিক্রমও আছে।

এই স্যার-ম্যাডাম সংস্কৃতির বিরুদ্ধে অনেকেই কথা বলছেন। একের পর এক এমন ঘটনার প্রেক্ষাপটে ২০২১ সালে সাবেক জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছিলেন, ‘সরকারি সেবা নিতে আসা জনগণকে কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বা ‘ম্যাডাম’ বলে সম্বোধন করতে হবে—এমন কোনো নীতি নেই। যদি কোনো কর্মকর্তা জনসাধারণের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন, তা দুর্নীতির শামিল।’

সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা জানান, সম্মান মুখে বলে পাওয়া যায় না। সম্মান আসে কাজ থেকে—মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষমতা থেকে। সমালোচনা, কুৎসা, গালাগাল—এসব সহজ কাজ। কিন্তু সমাজের ভেতরে গিয়ে নিঃশব্দে ভালো কিছু করে যাওয়াটা কঠিন। যারা এই কঠিন কাজটা করে, তাদের জন্য সম্মান আসে মানুষের হৃদয় থেকে—নিজে থেকেই। চেয়ে কিংবা জোর করে কেউ কাউকে সম্মানিত করতে পারে না।

বাংলাদেশের সরকারি অফিসগুলোয় ১৬তম গ্রেডের (সাবেক চতুর্থ শ্রেণির) উপরে যেকোনো সরকারি কর্মচারিদের স্যার বা ম্যাডাম বলা এখন একটি সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে।

অক্সফোর্ড ও ক্যামব্রিজ অভিধানের তথ্য অনুযায়ী ইংরেজি ভাষায় 'স্যার' শব্দটি ব্যবহৃত হয় ১২৯৭ সাল থেকে। সে সময় ব্রিটিশ রাজতন্ত্রে বিশেষ ভূমিকা পালনের জন্য 'নাইট' উপাধি পাওয়া ব্যক্তিদের নামের আগে স্যার শব্দটি যোগ করা হতো। শব্দটির উৎপত্তি ফরাসি শব্দ 'স্যায়ার' (sire) থেকে, যার অর্থ ছিল প্রভু বা কর্তৃপক্ষ। শব্দটি সম্মানসূচক হলেও সেইসময় কর্তৃত্ব, প্রভুত্ব ও আনুগত্য বোঝানোর চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করা হতো।

সাধারণত কোনো ভদ্রমহিলাকে সম্বোধনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ম্যাডাম শব্দটি। ইংরেজি ম্যাডাম (Madam) শব্দটিও ফরাসি মাদাম (Madame) থেকে এসেছে। ভারতীয় উপমহাদেশে 'স্যার' 'ম্যাডাম' শব্দের প্রচলন শুরু হয় ১৭শ শতকে, যখন ব্রিটিশরা এই অঞ্চলে উপনিবেশ স্থাপন করে।

মূলত ব্রিটিশ প্রশাসনের শ্বেতাঙ্গ কর্মকর্তাদের প্রতি স্থানীয় জনগণের আনুগত্য প্রকাশের উপায় হিসেবে স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন চালু হয়। এক সময় সাধারণ মানুষ ব্রিটিশ কর্তাদের 'স্যার', ব্রিটিশ নারীদের 'ম্যাডাম' বলে ডাকতো, এই সম্বোধন ছিল কর্তৃত্ব ও আনুগত্যের প্রকাশ।

লেখক ও গবেষক মুনতাসীর মামুনের মতে, বাংলার মধ্যযুগ বা মুঘল আমলের সংস্কৃতিতে রাজা বাদশাহদের জাঁহাপনা, হুজুর এমন নামে সম্বোধন করা হতো। ব্রিটিশ আমলে যখন ইংরেজি ভাষা চালু হলো, তখন অন্যান্য সম্বোধনগুলো হারিয়ে হয়ে গেল 'স্যার'। সেই জিনিসটাই এখন হয়েছে 'অনারেবল প্রাইম মিনিস্টার', 'মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়', 'ভিসি মহোদয়' ইত্যাদি।

বাংলায় আগে কর্মকর্তাদের 'সাহেব' বলে সম্বোধন করার প্রচলন ছিল। সাহেব শব্দটি আরবি সাহাবী শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ সঙ্গী, সাথী, সহচর কিংবা বন্ধু। ব্রিটিশ ও শ্বেতাঙ্গ ইউরোপীয় নারীদের সম্বোধন করা হতো 'মেমসাহেব' বলে। বাঙালি বিবাহিত নারীদের বলা হতো 'বেগম সাহেব'। পরে সেই জায়গা স্যার বা ম্যাডাম দখল করে নেয়।

মূলত ইরানিরা ভারতবর্ষে আসার পর 'সাহিব' শব্দটির প্রচলন ঘটে। পরে তা সাহেব বা সায়েব-এ রূপ নেয়। তখন পদবির সাথে সাহেব যোগ করে ডাকা হতো যেমন–– কাজি সাহেব, সচিব সাহেব, চৌধুরী সাহেব। তবে ইংরেজরা এদেশে আসার পর সেই সাহেব বা সায়েব সঙ্গী হিসেবে নয়, বরং 'কর্তা' হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে 'স্যার' এর বিকল্প শব্দ হিসেবে 'সাহেব' কখনো সেভাবে গৃহীত হয়নি।

'স্যার' ও 'ম্যাডাম' সম্বোধনের প্রচলন বাংলাদেশের নিজস্ব সাংস্কৃতিক ধারা থেকে নয়, বরং তা এসেছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সংস্কৃতি থেকে। বাংলার নিজস্ব সংস্কৃতিতে আগে শিক্ষককে বলা হতো 'মাস্টারমশাই', 'পণ্ডিতমশাই', কিন্তু সেগুলোর ব্যবহার এখন প্রায় বিলুপ্ত। 'স্যার' এবং 'ম্যাডাম' সম্বোধনের এই রেওয়াজ মূলত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ও শিক্ষাব্যবস্থার অংশ হিসেবেই বাংলাদেশে প্রোথিত হয়েছে। সেখানে অবশ্য এখন এটি প্রভুত্ব বুঝানোর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় সম্মানার্থে।

ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষককে পুরুষ হলে 'স্যার' এবং নারী হলে 'মিস' বা 'ম্যাডাম' বলা হতো। এই চর্চাই বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনেও প্রচলিত হয়েছে। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী বা সহকর্মী কর্তৃক কোনো নারী শিক্ষক, সেইসাথে মন্ত্রী বা বড় আমলার স্ত্রীদের সম্মানার্থ সম্বোধনের ক্ষেত্রে 'ম্যাডাম' বা 'ম্যাম' এই দুই শব্দের প্রচলন রয়েছে। কিন্ত ভারতীয় উপমহাদেশে 'ম্যাম' শব্দ ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকার যেটি দিয়ে শ্বেতাঙ্গ নারী, অভিজাত ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় নারীদের বোঝানো হত।

লেখক নিখিল সুরের সায়েবমেম সমাচার বই অনুযায়ী, পলাশী যুদ্ধের আগে অর্থাৎ ১৭৫৬ সালের দিকে সারা বাংলায় 'মেম' এর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা কয়েকজন। পরে ভারতে ব্রিটিশ রানির শাসনামলে বহু মেম সাহেবের আগমন ঘটে। এই মেমদের অধিকাংশের জীবন ছিল ভোগ-বিলাস, আভিজাত্য, অহংকার এবং এদেশীয় গৃহভৃত্যদের প্রতি অবিচার ও শ্রেণিবিদ্বেষে পূর্ণ।

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের বিদায় হলেও, বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এই সংস্কৃতি বহাল থাকে। স্বাধীনতার পরেও শিক্ষা ও প্রশাসনে 'স্যার/ম্যাডাম' সম্বোধন অপরিবর্তিত থেকে যায়। স্কুল-কলেজগুলোতে এখনো শিক্ষকদের 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' বলা হয় নিয়মতান্ত্রিকভাবে। শিক্ষককে 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' বলা শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক বলা যায়। বাংলাদেশের নিম্ন আদালতের বিচারকবৃন্দকে আইনজীবী বা বিচারপ্রার্থীরা 'স্যার' বা 'ইওর অনার' বলে থাকেন। অন্যদিকে উচ্চ আদালতের বিচারকবৃন্দকে 'মাই লর্ড', 'মি লর্ড' সম্বোধনে ডাকা হয়।

অথচ বাংলাদেশের আইনজীবীদের পেশাগত শৃঙ্খলা ও আচরণ নিয়ন্ত্রণকারী আইন বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যান্ড বার কাউন্সিল অর্ডার অ্যান্ড রুলস, ১৯৭২ এবং ক্যানন্স অব প্রফেশনাল কন্ডাক্ট অ্যান্ড এটিকেটের কোথাও এমন কোনো বিধান নেই। অধস্তন আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত আইন দ্য সিভিল রুলস অ্যান্ড অর্ডার্স (সিআরও) এর ৮২৫ ও ৮২৬ বিধিতে আইনজীবীদের নির্দিষ্ট পোশাক-পরিচ্ছেদের জন্য আইনগত বাধ্যকরী নির্দেশনা থাকলেও সম্বোধনের ক্ষেত্রে স্যার, মাই লর্ড, মি লর্ড বলার কোনো আইনগত বিধান নেই।

২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত আইন দ্য সুপ্রিম কোর্ট (হাই কোর্ট ডিভিশন) রুলস, ১৯৭৩ সংশোধন করে এই আইনে বিচারককে সম্বোধনের ক্ষেত্রে সম্মান প্রদর্শনমূলক সম্বোধনের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু স্যার বলতে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।

মুনতাসীর মামুনের 'ঔপনিবেশিকোত্তর ঔপনিবেশিক মন' বইয়ে উল্লেখ করা হয়, সময়ের সঙ্গে স্যার, ম্যাডাম সম্বোধন হয়ে উঠেছে ক্ষমতার প্রতীক, শ্রদ্ধা প্রকাশের রীতি এবং সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য আদবকায়দার অংশ।

জনপ্রশাসন বা সরকারি কর্মকর্তাদের 'স্যার বা ম্যাডাম' নামে সম্বোধনের রেওয়াজ বা রীতি যুগযুগ ধরে চলে এলেও ১৯৯০ সালে তা রদ করা হয়। ওই বছরের ১১ ডিসেম্বর সেই সময়ের সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। ওই মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মো. ফজলুল হকের স্বাক্ষরে জারি করা প্রজ্ঞাপনে সরকারি অফিস বা প্রতিষ্ঠানে সম্বোধনের জন্য 'স্যার'-এর পরিবর্তে 'জনাব' ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, 'সরকারি অফিসার বা কর্মকর্তাদের নামে প্রেরিত পত্রাদির শুরুতে পুরুষের ক্ষেত্রে 'মহোদয়' ও মহিলাদের ক্ষেত্রে 'মহোদয়া' লেখা যাইতে পারে।’

বাংলাদেশে 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' সম্বোধন সংক্রান্ত কোনো সরকারি আইন, বিধিমালা বা নীতিমালা নেই। এটি মূলত একটি প্রথাগত বা সামাজিক রীতি, যা শিক্ষা, প্রশাসন এবং কর্পোরেট জগতে বহুদিন ধরে চলে আসছে। বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' সম্বোধন বাধ্যতামূলক করে এমন কোনো নির্দেশনা বা পরিপত্র জারি হয়নি. ২০১০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতি বা তার পরবর্তী হালনাগাদ সংস্করণে শিক্ষকের প্রতি সম্মান বজায় রাখা নিয়ে কিছু উল্লেখ থাকলেও 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' ডাকার বাধ্যবাধকতা নেই।

তবে সরকারি অফিসে 'স্যার' বা 'ম্যাডাম' ডাক এখন অনানুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৩ ও ১৩৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সরকারি চাকরিজীবীদের 'পাবলিক সার্ভেন্ট' বা 'সরকারি কর্মচারী' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কোথাও 'কর্মকর্তা' বলা হয়নি। তাদের মূল পরিচয় জনগণের সেবক হিসেবে।

শেখ হাসিনার শাসনামলে 'স্যার' সম্বোধন মূলত প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের ভেতর থেকে 'প্রটোকল' হিসেবে চালু ছিল। যার কারণে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রটোকল অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, এমনকি সচিবরা শেখ হাসিনাকে 'স্যার' বলেই সম্বোধন করতেন। বিষয়টি যদিও সরকারি গেজেট বা প্রাতিষ্ঠানিক বিধিমালায় লিপিবদ্ধ ছিল না।

সর্বশেষ গত ১১ জুলাই অধ্যাপক ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য সিনিয়র নারী কর্মীদের 'স্যার' বলার নিয়ম বাতিল করে। সরকারের একটি আদেশে এই সম্বোধনকে 'অপ্রাসঙ্গিক' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

বিবিসি অবলম্বনে।

ad
ad

ফিচার থেকে আরও পড়ুন

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ কেন হয়েছিল?

এই যুদ্ধ কেন হয়েছিল তা বুঝতে গেলে আমাদের উনিশ শতকের মাঝামাঝি ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি একবার ঝালিয়ে নিতে হবে। ১৭০৭ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর থেকেই মুঘল সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়।

১ দিন আগে

ডালিমের পুষ্টিগুণ: কেন খাবেন এই রঙিন ফল?

ডালিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ফাইবার। এছাড়া এতে রয়েছে বিশেষ ধরনের পলিফেনলস, যেমন punicalagin (পিউনিকালাজিন) এবং ellagic acid (এল্যাজিক অ্যাসিড), যেগুলো ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়।

১ দিন আগে

বেকিং পাওডার ও খাবার সোডা কি এক, এটা কতটা নিরাপদ

১ দিন আগে

চিরুনি অভিযান আসলে কী, কেন এই অভিযান চালানো হয়

চিরুনি অভিযান কেন চালানো হয়, তা বোঝার জন্য আগে বোঝা দরকার অপরাধ দমন বা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখে। ধরুন কোনো এলাকায় হঠাৎ করে অপরাধ বেড়ে গেছে। খুন, ডাকাতি বা মাদক বিক্রি বেড়ে গেছে।

২ দিন আগে