ভারতবর্ষে তখন পাখির চোখ সারবিশ্বের শাসক ও বীর যোদ্ধাদের। কিন্তু হাতি-ঘোড়া গেল তল, পিঁপড়ে বলে কতদ জল।
যদি সিগনাস এক্স-১ ব্ল্যাকহোল হয়, তাহলে হকিংয়েরই গবেষণার জিত। যদি না হয়, তাহলে তাঁর ব্ল্যাকহোল গবেষণাই হুমকির মুখে পড়তে পারে।
ধুলোর বেশ পাতলা মেঘ এবং ধূমকেতুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াসের চারপাশের গ্যাসীয় অবস্থা।
এভাবেই আসলে পৌরণিক কাহিনিগুলোর জন্ম হয়। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিখ্যাত ও মহান মানুষ ছিলেন।
আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা।
নক্ষত্ররাও মারা যায়। অবশ্য তাঁদের জীবন মোটেও মানুষ বা অন্য প্রাণীদের মতো নয়।
এমন কোথাও খেতে বসলেন, যেখানে ভদ্রতার খাতিরে বলতেও পারছেন, ডিমটা পচা, এটা খেতে পারছি না।
চাতক নাকি নদী বা জলাশয়ের পানি পান করে না। বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে।
ফুলের মতো ফলেরও নানা রকম বাহারী রঙ দেখা যায়। লাল, হলুদ, কমলা, গোলাপী– কত কত রঙের ফল দেখা যায়।
রাগ ব্যাপারটা ভালো নয়। তবুও মানুষ রাগ করে। কখনো কারণে, কখনো অকারণেও রাগ করে।
জীবনের শুরুতেই জীবদেহে খুব কম কোষ থাকে, কিন্তু কোষ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
শুধু তাই নয়, ফ্লেমিং লক্ষ করলেন, চোখের পানি ও থুতুতেও জীবাণুনাশক উপাদান রয়েছে। তিনি শরীরের এই জবাণু প্রতিরোধী উপাদানের নাম দিলেন লাইসোজাইম।
এক্সএআই একটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ভবিষ্যতে এই সুপার কম্পিউটারটি এআই চ্যাটবট ও গ্রোকের সঙ্গে আরও শক্তিশালীভাবে কাজ করবে। আশা করা যাচ্ছে, ২০২৫ সাল শুরুর পরই এই সুপার কম্পিউটারটিকে বাণিজ্যিকভাবে লঞ্চ করা হবে।
জন্মের পর যে ছেলেকে মা-বাবা ত্যাজ্য করেছিলেন, তাঁরা যদি জানতেন সেই ছেলেই একদিন বদলে বিশ্বকে; আজকের পৃথিবী যে প্রযুক্তি শাসন করবে, তাঁদের সেই ফেলে দেওয়া পূত্রই সেই প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রক হবেন, তাহলে সেদিন সদ্য ভূমিষ্ট ছোট্ট শিশুকে ফেলে আসতেন বাবা-মা?
মানুষের জ্ঞান ও বুদ্ধিই অন্য প্রাণীদের সঙ্গে মানুষের পার্থক্য তৈরি করে দেয়। আর এই দুটো ব্যাপারের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে স্মৃতি। তবে স্মৃতি কী তা জানার আগে, জানতে হবে জ্ঞান আসলে কী?
নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রে একটা ত্রুটি ছিল। বড়সড় ত্রুটি। এই ত্রুটির কথা নিউটন জানতেন না। কারণ তিনি জানতেন না আলোর বেগ অসীম নয়। তিনি আক্ষেকিতার মূল নীতিগুলোই স্পষ্ট বুঝতে পারেননি, যেমনটা পেরেছিলেন আইনস্টাইন।